Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

মহানবীর সা. ধারাবাহিক জীবনী

| প্রকাশের সময় : ২১ নভেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

২. ছারিয়্যা গালেব ইবনে আব্দুল্লাহ
অষ্টম হিজরীর সফর মাস
দুইশত সাহাবাকে গালেব ইবনে আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ফেদেক এলাকায় বশীর ইবনে সা‘দ এর সঙ্গীদের হত্যাকাÐের স্থানে প্রেরণ করা হয়। এরা শত্রæদের পশুপাল কব্জা এবং কয়েকজন শত্রæ সৈন্যকে হত্যা করেন।
আর রাহীতুল মাখতুম, মূল : আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরী, অনুবাদ: খাদিজা আখতার রেজায়ী
দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম
প্র:- কোন নামাযের সুন্নত পড়ার সময় যদি ঐ নামাযের জামাআত দাঁড়িয়ে যায় তাহলে কী করতে হবে?
উ:- এই অবস্থা যদি ফজর নামাযের বেলায় হয় এবং এই রকম আশা করা যায় যে, সুন্নত পড়ে অন্ততঃ শেষ বৈঠকের নাগাল পাওয়া যাবে তাহলে সুন্নত শেষ করেই জামাআতে শামিল হতে হবে। ফজরের সুন্নত ছাড়া অন্যান্য সুন্নতের বেলায় যদি দেখা যায় যে, প্রথম দুই রাকাতের সময় জামাআত দাঁড়িয়েছে তাহলে প্রথম বৈঠকে সালাম ফিরিয়ে জামাআতে শামিল হতে হবে। আর যদি শেষ দু’রাকাতের মধ্যে জামাআত দাঁড়ায় তাহলে চার রাকাত সুন্নত পূর্ণ করেই জামাআতে শামিল হওয়া যাবে এবং তাই করতে হবে।
প্র:- চার রাকাত বিশিষ্ট সুন্নতের দুই রাকাতে শেষ করার কারণে কয় রাকাত কাযা করবে, দুই না চার?
উ:- চার রাকাত কাযা করবে। আর ঐ দুই রাকাত নফল হিসাবে গণ্য হবে।
প্র:- ফরয নামাযের জামাআত হওয়ার সময় কেউ মসজিদে এসেছে। সে জামাআত-পূর্ব সুন্নত কখন আদায় করবে?
উ:- ফজরের নামাযের জামাআত হলে এবং শেষ বৈঠক পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে জামাআতের ভিতরই সুন্নত পড়তে হবে। আর শেষ বৈঠক পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে বাধ্য হয়ে জামাআতে শামিল হতে হবে। যোহর বা জুমআর সুন্নত হলে জামাআতের ভিতর সুন্নত নামায শুরুই করা যাবে না।
প্র:- উক্ত সুন্নতগুলো কখন আদায় করা যাবে?
উ:- ফরয নামাযের পর আদায় করা যাবে। তবে ফজরের সুন্নত সূর্যোদয়ের পর আদায় করা উত্তম। আসর এবং এশার সুন্নত মুআক্কাদাহ নয়, তাই এগুলোর কাযা করতে হবে না।
-মুফতী ওয়ালীয়ুর রহমান খান

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ