Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ভারত ও চীন রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বাড়ি ঘর নির্মাণে সহায়তা করবে- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৫ নভেম্বর, ২০১৭, ১:১৪ পিএম

যৌক্তিক সময়ের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন করতে দুই পক্ষ সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচএম মাহমুদ আলী। গত ২২ থেকে ২৩ নভেম্বর মিয়ানমারে দ্বিপাক্ষিক সফর শেষে গতকাল দেশে ফেরেন মন্ত্রী। সফরকালে বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা ও একটি দ্বিপাক্ষিক আরেঞ্জমেন্ট সাক্ষরিত হয়। আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে এ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী মিয়ানমার গত ৯ অক্টোবর ২০১৬ এবং ২৫ আগস্ট ২০১৭ এর পরে বাংলাদেশে আশ্রয়গ্রহণকারী বাস্তুচ্যুত রাখাইন রাজ্যের অধিবাসীদের ফেরত নেবে। এই চুক্তির অধীনে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের পর ৯ অক্টোবর ২০১৬ এর আগে বাংলাদেশে আশ্রয়গ্রহণকারী বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়টি বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
বর্তমান চুক্তি সাক্ষরের দুই মাসের মধ্যে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হবে। মন্ত্রী আরও জানান, মিয়ানমার সফরের আগে রোহিঙ্গাদের বাড়িঘর নির্মাণে তিনি ভারত ও চীন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তারা এই ক্ষেত্রে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। মিয়ানমার সরকারকে এই বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে এবং মিয়ানমার সরকার এ বিষয়ে রাজি হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রত্যাবাসনকারীদের সাবেক আবাসস্থল বা তাদের পছন্দ অনুযায়ী কাছাকাছি কোনো স্থানে পুনর্বাসিত করা হবে। প্রাথমিকভাবে তাদের তাদের আশ্রয়স্থলে সীমিত সময়ের জন্য রাখা হবে।



 

Show all comments
  • শরীফ ওবায়েদ উল্লাহ্ ২৮ নভেম্বর, ২০১৭, ২:০৪ পিএম says : 0
    যৌক্তিক সময় ? বিস্তারিত লিখলে ভালো হতো .আমাদের প্রয়োজন প্রত্যবর্তন 'র সংক্ষিপ্ত সময় নির্ধারন ; ভারত আর চীন রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ী বানিয়ে দিবে সাধুবাদ জানালাম . .প্রশ্ন : রোহিঙ্গাদের বিতারন , হত্যা , ধর্ষন , খুন জখম , লুটতরাজ এসবের কারন ও ভারত ও চীনের সমর্থনের যৌক্তিক ব্যাখ্যা ও জানা প্রয়োজন ... *** যৌক্তিকতার ব্যাখ্যার বিস্তারিত জানা প্রয়োজন *** অবশ্যই বাংলাদেশ সরকার'র উচিৎ আন্তর্জাতিক মুরুব্বী / দেশ / মানবিধিকার সংস্থা সমুহকে সম্পৃক্ত রাখা এবং যা কিছুই হোক ; জাতীসংঘের তত্বাবধানে হওয়া জরুরী ..কারন ভারত -- চীন -ইত্যাদ্বী বৃহৎ রাস্ট্রের সংগে দ্বিপাক্ষিক চুক্তীতে বাংলাদেশ লাভবান হয়েছে কচিৎ কদাচিৎ .......
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত ও চীন রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বাড়ি ঘর নির্মাণে
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ