Inqilab Logo

শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১, ০২ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

ঘন কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

| প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

আরিচা সংবাদদাতা : পদ্মা-যমুনা অববাহিকায় সন্ধ্যা-সকাল ঘনকুয়াশার চাদরে ছেয়ে থাকছে।এতে নৌ-পথ নির্দেশক মার্কার বাতি (বিকন বাতি) দৃষ্টিগোচর না হওয়ায় নৌ-যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। গত সোমবার দিবাগত রাত ৮টা ৩০ থেকে রাত ১টা পর্যন্ত পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌ-রুটে ফেরি, লঞ্চসহ সকল নৌ-যান চলাচল বন্ধ ছিল। এ নিয়ে গত দু’দিনে মোট ১১ ঘন্টা ফেরি চলাচল বন্ধ থাকে ঘন কুয়াশার কারণে। এতে উভয় ঘাটে ফেরি পারের জন্য আসা নৈশ কোচগুলো এসে আটকে পড়ে। শীতের রাতে ঘন্টার পর ঘন্টা ঘাটে আটকে থেকে নৈশ কোচের যাত্রীরা সিমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। দীর্ঘ সময় ফেরি বন্ধ থাকায় উভয় ঘাটে ফেরি পার হতে আসা যানবাহনের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে উভয় ঘাটে যানজটেরও সৃষ্টি হয়েছে। বিআইডবিøউটিসি’র ম্যনেজার নাসির উদ্দিন জানান, সোমবার সন্ধ্যা থেকেই পদ্মায় ঘন কুয়শা পড়তে থাকে। সোমবার রাত ৮টার দিকে কুয়াশার মাত্রা বেড়ে গেলে নৌ-পথ ফেরি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কর্তৃপক্ষ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত সাড়ে ৮টায় ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়। রাত ১ টায় কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল পুনরায় শুরু হয়।এ সময় যানবাহন বোঝায় করে মাঝ নদীতে ৪টি, পাটুরিয়া ঘাটে ৭টি, ও দৌলতদিয়া ঘাটে ৫টি ফেরি নোঙ্গর করে থাকতে বাধ্য হয়।এর আগে রোববার রাতেও অনুরুপ কুয়াশার কারনে সাড়ে ৬ ঘন্টা ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। ঘাট এলাকায় কর্মরত বাস, ট্রাক শ্রমিকরা জানান, ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় নদীর দুই পারে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে পড়ছে যাত্রীবাহী শত শত যানবাহন।বিশেষ করে ঢাকা থেকে দক্ষিণাঞ্চলগামী বাস যাত্রী এবং শ্রমিকরা পাটুরিয়া ঘাটে দীর্ঘক্ষণ আটকে থেকে সিমাহীন দুর্ভোগ পোহায়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ