Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

উন্নয়ন প্রকল্পে নজর

সকল মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডিজি, বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চিঠি

পঞ্চায়েত হাবিব : | প্রকাশের সময় : ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই বাস্তবায়নের তাগিদ সরকারের
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারি সকল উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ জুন-জুলাইয়ের মধ্যেই শেষ করতে চায় সরকার। এ জন্য সকল মন্ত্রণালয়ের সচিব, অধিদপ্তরের প্রধান, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক এবং ইউএনওদের আগামী জুন মাসে কাজ শেষ করতে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এছাড়া দেশের মানুষের যেন ভোগান্তি কম হয় এ কথা মাথায় রেখেই সব ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সংযোগ অধিশাখা এবং মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে চিঠি সরকারের সকল মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রতিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের দেয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, আপনার মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সকল বিভাগ এবং অধিদপ্তরের সরকারি প্রকল্পের কাজ বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী আগামী ৩০ জুনের মধ্যে শেষ করতে হবে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির পর থেকে কি পরিমাণ প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে তার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের অগ্রগতি প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে। এছাড়া জেলা পর্যায়ে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের এলজিইডি, দুর্যোগ ব্যবস্থানা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের টিআর/কাবিখা প্রকল্পের কাজ ও সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের কাজ দ্রæত করতে বিশেষভাবে তাগিদ দেয়া হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব শাহ কামাল বলেন, সরকারের সকল মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে এ মন্ত্রণালয় সরাসরি জনগণের সাথে সম্পৃক্ত। ত্রাণ মন্ত্রণালয় অনেক কাজ করেছে এবং এখনো অনেক কাজ চলমান রয়েছে। আমাদের অর্জন অনেক মন্ত্রণালয়ের চেয়ে বেশি।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: নজরুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, দেশের বড় বড় প্রকল্পের কাজগুলো করছে এ মন্ত্রণালয়। তারপর পদ্মা সেতু ও বড় বড় মহাসড়কের কাজ চলমান রয়েছে। আমরা চুক্তি মোতাবেক কাজ করছি।
ভূমি মন্ত্রণালয় সচিব মো: আব্দুল জলিল ইনকিলাবকে বলেন, বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী ভূমি মন্ত্রণালয় অনেক কাজ করেছে। আগামী জুনের মধ্যে দেশের শহর ও ইউনিয়নের সকল ভূমি অফিস নির্মাণ এবং ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভূমি জরিপ ও রেকর্ড প্রণয়ন সংরক্ষণ (বিদ্যমান মৌজা ম্যাপস অ্যান্ড খতিয়ানসমূহের কম্পিউটারাইজেশন) ও প্রকল্প, গুচ্ছগ্রাম-২য় পর্যায় (সিভিআরপি) প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলী মো: আবুল কালাম আজাদ ইনকিলাবকে বলেন, এলজিইডি দেশের বড় সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি, যার ওপরে স্থানীয় পর্যায়ে পল্লী, নগর ও পানিসম্পদ অবকাঠামো উন্নয়ন কর্মসূচির পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দায়িত্ব। তিনি বলেন, এলজিইডি দেশের তিনশত এমপির সংসদীয় আসনের গ্রামের সড়ক নির্মাণ, সেতু/কালভার্ট নির্মাণ, বাজার উন্নয়ন, জনসংহতি বৃদ্ধি, ক্ষমতায়নের কাজ করছে। আমাদের যেসব কাজ চলমান রয়েছে তা দ্রুত করতে বলা হয়েছে। তবে নির্বাচনকে সামনে রেখে নয়, অর্থবছরকে সামনে রেখে করা হবে। আমাদের কাজের শতভাগ অগ্রগতি না হলেও অনেক হয়েছে বাকিগুলো নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হবে।
অর্থনীতিবিদ ও তত্ত¡াবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ ইনকিলাবকে বলেন, দেশে যে পরিমাণ বিনিয়োগযোগ্য আর্থিক মূলধনের জোগান আছে, সেই হারে বিনিয়োগ অনেক কমেছে। গত কয়েক বছর ধরে দেশে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগে একটা মন্দাভাব চলছে।
ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ আরো বলেন, উন্নয়ন বাজেটে বাস্তবায়নে বেশ সমস্যা রয়েছে। এটাই একটা বড় চ্যালেঞ্জ। তারা এ সময়ের মধ্যে বড় বড় প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারবে না।
জানা গেছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২০১৮ সালের উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বর্তমান সরকার। এ জন্য আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে চলতি বাজেট থেকে বেশি পরিবর্তন করা নাও হতে পারে। আবার নতুন কোনো বৃহৎ প্রকল্প গ্রহণ করা হবে না। একনেকে পাস হওয়া নতুন বড় প্রকল্পগুলোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের কাজ আগামী কয়েক মাসের মধ্যে শেষ করা হবে। আর নতুন কোনো খাতে করারোপ করা হবে না। তবে এ সময়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বড় বড় প্রকল্পগুলো। ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাওয়া ১০টি মেগা প্রকল্পের জন্য ৩২ হাজার ৫৩১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এটি মোট উন্নয়ন বাজেট বা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) ২১ দশমিক ২১ শতাংশ। মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ১৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রকল্প বরাদ্দ দিয়েছেন সরকারের অন্যতম কাক্সিক্ষত পদ্মা বহুমুখী সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের জন্য নতুন বাজেটে ৭ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের জন্য। এ প্রকল্পে ৫ হাজার ৫২৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সংশোধিত এডিপিতে এ প্রকল্পে বরাদ্দ রয়েছে ৪ হাজার ৬৭৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। এরপর যথাক্রমে ঢাকার যানজট নিরসনে চলমান মেট্রোরেল প্রকল্পের জন্য ৩ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা এবং মাতারবাড়ি (২৬০০) মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল্ড ফায়ার পাওয়ার প্রজেক্টের জন্য দেয়া হয়েছে ২ হাজার ২২০ কোটি টাকা। এ প্রকল্প আগামী ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহুলেন সড়ক টানেল নির্মাণ প্রকল্পের জন্য রাখা হয়েছে ১ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা। দোহাজারী থেকে রামু হয়ে ঘুনধুম পর্যন্ত রেল নির্মাণ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৪০০ কোটি টাকা। মহেশখালী থেকে আনোয়ারা পর্যন্ত গ্যাস সঞ্চালন লাইন নির্মাণ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮০ কোটি টাকা এবং রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য মাত্র ১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, চলতি মেয়াদের মধ্যে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বড় কয়েকটি প্রকল্পের কাজ মেয়াদের আগে শেষ করতে চায় সরকার। ফলে এডিপির বড় অংশ চলে যাচ্ছে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে। এর মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু-মেট্রোরেল ও ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই যান চলাচলের জন্য পদ্মা সেতুটি খুলে দেয়ার প্রতিশ্রুতি থাকলেও তা হচ্ছে না। এই সেতুকে ঘিরে আরেকটি স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে সরকার। তা হলো পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ স্থাপন। সেতুতে যেদিন থেকে যান চলবে সেদিন থেকেই রেলও চলবে। এই লক্ষ্যেই কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো। এ ছাড়া ঢাকাবাসীকে স্বস্তি দিতে মেট্রোরেলের অন্তত প্রথম অংশ উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশের কাজ শেষ করতে চায় সরকার। সকল সিটি কপোরেশনসহ সারা দেশের মানুষের যেন ভোগান্তি কম হয় এ কথা মাথায় রেখেই সব ধরনের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত নির্মাণাধীন ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর-বনানী অংশও নির্বাচনের আগেই চালু করতে চায় সরকার। এ লক্ষ্যে দ্রুত এগিয়ে চলছে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ফেনীর মহিপালে দেশের প্রথম ৬ লেনের ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজও শেষ হয়েছে তা ৪ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে রূপগঞ্জের ভুলতা ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজও অনেকদূর এগিয়েছে। আগামী জুনে এটি উদ্বোধন হতে পারে। পরিকল্পনা কমিশনের একটি সূত্র জানায়, ২০১৮ সালে পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ স্থাপন, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ ও পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ প্রকল্পসহ যে ১০টি প্রকল্পকে ফাস্ট ট্র্যাকভুক্ত করা হয়েছে সেগুলোর বেশির ভাগেরই কাজ শেষ করতে চায় সরকার। এ ছাড়া রাজধানী ঢাকায় পানি, গ্যাস, বিদ্যুৎ সঙ্কট মোকাবেলা ও যানজট নিরসনে যেসব প্রকল্প চলমান রয়েছে সেগুলোও ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসের মধ্যেই শেষ করতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাগাদাপত্র দেয়া হয়েছে। ঢাকা মহনগরীর যেসব এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে খোঁড়াখুঁড়ি চলছে এসব কাজ নির্বাচনের অন্তত ছয় মাস আগেই শেষ করার জন্য বলেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পরিকল্পনা কমিশন। ঢাকার ভেতরে ছোট-বড় সব রাস্তা সংস্কার ও মেরামত এবং সারা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে চায় সরকার। এ জন্য দেশের হাইওয়েগুলোর সংস্কারের পাশাপাশি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে গতি বৃদ্ধি করার নির্দেশনা দেয়া হয়। এ ছাড়া টাঙ্গাইল থেকে রংপুর মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কাজও শেষ করতে চায় এ সময়ে। ঢাকার সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী কাঁচপুর, গোমতীসহ চারটি সেতুর স¤প্রসারিত কাজ শেষ করা হবে। এসব সেতুর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ পদ্মা সেতু নির্মাণ। যার কাজ নিজস্ব অর্থায়নে এগিয়ে যাচ্ছে। চলতি মাস পর্যন্ত এ প্রকল্পের ৫০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে দু’টি পিলারের ওপর স্প্যান বসানো হয়েছে।
এ প্রকল্পের পরিচালক মো: শফিকুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, এ প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়েই প্রকল্প কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এ জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। সম্প্রতি ফাস্ট ট্র্যাক প্রজেক্ট মনিটরিং টাস্কফোর্সের সভায় এসব প্রকল্পের অগ্রগতি প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, একমাত্র সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর ছাড়া সবগুলো প্রকল্পের কাজে সন্তোষজনক অগ্রগতি হয়েছে। ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প তদারকি টাস্কফোর্সের সাচিবিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব কাজী শফিকুল আযম ইনকিলাবকে বলেন, এখন পর্যন্ত এসব প্রকল্পের কাজের যে অগ্রগতি হয়েছে তা সন্তোষজনক। আগামী জুনের মধ্যে কয়েকটি বড় বড় প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। আর বাকিগুলো হয়তো আগামী বছরে শেষ হবে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী ইনকিলাবকে বলেন, সেতুর কাজ পুরোদমে চলছে। নকশায় পরিবর্তন আনার প্রয়োজন হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা কম।



 

Show all comments
  • তানিয়া ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:১৪ এএম says : 0
    উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যথা সময়ে সঠিকভাবে শেষ করুন
    Total Reply(0) Reply
  • কাসেম ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৪৯ পিএম says : 0
    এই তাগিদটা প্রথম থেকে দিলে অনেক কাজ হতো
    Total Reply(1) Reply
    • Harun ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৫৭ পিএম says : 4
      akdom thik kotha bolesen. ato dine tader ghum vanglo !
  • জালাল উদ্দিন ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৫০ পিএম says : 0
    পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ দেরীতে শেষ হোক কিন্তু যেন ত্রুটিপূর্ণ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • বেলী ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৫৮ পিএম says : 0
    বিশেষ করে সড়ক মহাসড়কগুলো একটু ঠিক করুন।
    Total Reply(0) Reply
  • নিজাম ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪১ পিএম says : 0
    দেশের মানুষের যেন ভোগান্তি কম হয় এ কথা মাথায় রেখেই সব ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এজন্য তাকে ধন্যবাদ
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: নির্বাচন

২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ