Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রস্তুত থাকুন

সেনাবাহিনীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

| প্রকাশের সময় : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

নৌকায় ভোট দিতে আবারও ওয়াদা করালেন
রেজাউল করিম রাজু ও আজিজুল হক টুকু : সাংবিধান ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার সেনাবাহিনীর প্রতি ভূমিকা রাখার আহবান জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক যে কোন হুমকি মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকতে হবে। সংবিধান ও গণতান্ত্রিক ধারা অব্যহত রাখতেও প্রস্তুত থাকতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার দয়ারামপুরে কাদিরাবাদ সেনানিবাসস্থ ইঞ্জিনিয়ার সেন্টার এন্ড স্কুল অব মিলিটারী ইঞ্জিনিয়ারিং এ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারি কোরের পুনঃর্মিলনী এবং বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০১৮ তে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনী দূর্গম পার্বত্য এলাকায় সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণ, ভোটার তালিকা ও মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট তৈরীর ক্ষেত্রেও দক্ষতা দেখিয়েছে। একাগ্রতা, কর্মদক্ষতা এবং নানাবিধ জনসেবামূলক কর্মকান্ডের জন্য সার্বজনীন আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে। জাতির পিতা প্রণীত নীতিমালার আলোকে আর্মড ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন করে সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। শেখ হাসিনা নিজেকে সেনাপরিবারের সদস্য হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, আমার দুই ভাই শহীদ শেখ কামাল ও শহীদ লেফট্যানান্ট শেখ জামাল মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। শেখ জামাল ১৯৭৫ সালে রয়েল মিলিটারী একাডেমী স্যান্ডহার্টার্স থেকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ শেষে কমিশন লাভ করেন এবং সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ছোট ভাই শেখ রাসেলও সেনাবিহিনীতে যোগ দেয়ার ইচ্ছাপোষন করেছিল। সেনাসদস্যদের উদ্দ্যেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের মাঝে হারানো ভাইকে খুঁজে পাই›। ইঞ্জিনিয়ারিং সেন্টার এন্ড স্কুল অব মিলিটারী ইঞ্জিনিয়ারিংকে জাতীয় পতাকা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এই সেক্টরের রিক্রুট প্রশিক্ষনের সক্ষমতা বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক যে কোন হুমকি মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল নিজামউদ্দীন আহমেদ, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল আবু এসরার, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা: দীপু মনি, তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রফেসর আব্দুল কুদ্দুস এমপি সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল এমপি, নাটোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, শহীদ লেফটান্যান্ট কর্ণেল আব্দুল কাদিরের ছেলে সাংবাদিক নাদিম কাদির, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক সিলভিয়া পারভীন লেনীসহ সামরিক ও বেসামরিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদরাসা ময়দানে আওয়ামী লীগ জেলা ও মহানগর আয়োজিত বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ আর নৌকা মানে উন্নয়ন আর উন্নয়ন। আর বিএনপি মানে সন্ত্রাস লুটপাট আর এতিমের টাকা মেরে খাওয়া। আওয়ামী লীগ উন্নয়ন করে। আর বিএনপি চুরি আর আগুন সন্ত্রাস করে ধ্বংস করে। চুরি হত্যা সন্ত্রাসের উন্নয়নে তাদের জুড়ি নেই। বিএনপি এখন চোরের জন্য আন্দোলন করছে। যে এতিমের টাকা মেরে খেয়েছে তার জন্য। এতিমের সম্পদ আত্মসাতকারীদের আল্লাহ পছন্দ করেন না। ইসলাম ধর্ম সমর্থন করেনা। সভামঞ্চে ওঠার আগে সুইচ টিপে রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ ২৯টি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর ও কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ভাষণে বলেন আমরা যখনই ক্ষমতায় আসি তখন উন্নয়ন নিয়ে আসি। আমরা দেশকে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চারিদিকে উন্নয়ন আর উন্নয়ন। আমরা অচিরেই উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পাব। সেদিন আর বেশী দুরে নয়। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আছে বলে এত উন্নয়ন হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বিএনপি জামায়াত জোটের কড়া সমালোচনা করে বলেন এর আগে আপনারা এদের শাসনামলে দেখেছেন। তাদের ক্ষমতায় থাকা মানে বাংলা ভাই শায়খ রহমানদের খুনের রাজত্ব। তাদের হাতে খুন হওয়াদের তালিকা তুলে ধরে বলেন এরা খুন সন্ত্রাসের উন্নয়নে পারদর্শী। ওরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকসহ অসংখ্য রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। খুনীরা বীরদর্পে রাজপথে উল্লাস করেছে। লাশের পর লাশ উপহার দিয়েছে। সৃষ্ট করেছে বিধবা। শিবির ক্যাডার বাহিনী রগ কেটেছে। ছাত্র নেতাদের খুন করেছে। তারা এ এলাকায় কায়েম করেছিল সন্ত্রাসের অভয়ারণ্য। তারা দেশের উন্নয়ন করতে না পারলেও এক সাথে একই সময়ে সারাদেশে বোমাবাজি করতে পারদর্শীতা দেখিয়েছে। আন্দোলনের নামে বাসে আগুন দিয়েছে। মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। খালেদা জিয়ার নির্দেশে আগুন সন্ত্রাস হয়েছে। হাজার হাজার পোড়া মানুষ এখনো যন্ত্রনায় ভুগছে। আমরা গাছ লাগিয়েছি ওরা কেটেছে। রেললাইন উপড়েছে। বগিতে আগুন দিয়েছে। ওরা বিদ্যুত দিতে পারেনি কিন্তু বিদ্যুত কেন্দ্রে আগুন দিয়ে কেন্দ্র পুড়িয়েছে। মানুষ মেরেছে এই কানসাটে। প্রধানমন্ত্রী বলেন আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য। অসহায় দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য কাজ করে। আমরা বঙ্গবন্ধু ট্রাষ্ট করেছি। সেখান থেকে অসংখ্য মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে। কেয়ারটেকার সরকার তন্ন তন্ন করে খুঁজে কোন অনিয়ম পায়নি। আর বিএনপি জিয়ার নামে ট্রাষ্ট করে বিদেশ থেকে টাকা এনে লুটপাট করেছে। এতিমখানার ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার সুদাসলে টাকা বেড়েছে বলে প্রচার করছে। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ১৯৯৬ সালে যখন ক্ষমতায় এলাম তখন দেখলাম বিদ্যুতের জন্য হাহাকার। উন্নয়ন করলাম। এরপর বিএনপি ক্ষমতায় এসে ফের উন্নয়ন বন্ধ হলো। বিদ্যুত দিতে না পারলেও বিদ্যুতের খুটির নামে লুটপাট চালালো। পরবর্তীতে আমরা ক্ষমতায় এসে ষোল হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন করেছি। এখন নব্বই ভাগ মানুষ বিদ্যুত সুবিধা ভোগ করছে। পারমানবিক বিদ্যুত প্রকল্পসহ আরো উন্নয়ন প্রকল্প নেয়া হয়েছে। একুশ সালের মধ্যে সব ঘরে ঘরে বিদ্যুত থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা, কৃষি, চিকিৎসা সেবাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার সরকারের অবদানের ফিরিস্তি তুলে ধরে বলেন আমরা জাতিকে শিক্ষিত করে তুলতে চায়। কেউ যেন বই কিংবা অন্য কারনে শিক্ষা বঞ্চিত না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি। বছরের প্রথম দিনেই ৩৫ কোটির বেশী পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিয়েছি। প্রায় দেড় কোটি শিক্ষার্থীকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করা হচ্ছে। প্রতি জেলায় সরকারী বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় করা হচ্ছে। উন্নত মেডিকেল শিক্ষার জন্য রাজশাহীতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করা হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোয় অবকাঠামোর উন্নয়ন হচ্ছে। কিছুক্ষন আগে যার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছি। চিকিৎসা সেবার ব্যাপারে বলেন হাসপাতালগুলো উন্নয়নের পাশপাশি কমিউনিটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে সেবা দেয়া হচ্ছ্ েবিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ দেয়া হচ্ছে। চিকিৎসা সেবাকে জনগণের দৌড়গাড়ায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছিলাম। এখনতা বাস্তব। ডিজিটাল সেবা এখন গ্রামের মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছে গেছে। বিএনপি আমলে মোবাইল ফোন ছিল একচেটিয়াদের দখলে। আমরাতো সবার হাতে হাতে পৌছে দিচ্ছি। দাম কমরেট সবকিছুর সাশ্রয়ী মুল্য। সম্প্রতি চালু করা হলো ফোরজি। আরো উন্নয়ন হবে। এখন গ্রামের ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করছে। সারাদেশের ন্যায় রাজশাহীতে আইসিটি পল্লীর নির্মান কাজ চলছে। ঢাকার পর রাজশাহীতে হতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার। কৃষির উন্নয়ন নিয়ে বলেন উৎপাদন বাড়ানোর জন্য নতুন নতুন বীজ উদ্ভাবন করা হচ্ছে। কৃষককে সার বীজের জন্য প্রান দিতে হচ্ছেনা। বরং কৃষকের জন্য সরকারের ভূর্তকির টাকা ব্যাংক হিসাবে চলে যাচ্ছে। এক সময় এ উত্তরাঞ্চল মঙ্গাপ্রবন এলাকা বলে পরিচিত ছিল। অনাহারে মানুষ মারা যেত। আমরা সে দুর্দশা ঘুচিয়েছি। এখন আর মঙ্গা হয়না। মানুষ অনাহারে থাকেনা। যুব সমাজের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। শেখ হাসিনা বলেন আমরা রাজশাহীর উন্নয়নে সব সময় সজাগ রয়েছি। লিটন মেয়র থাকার সময় কত উন্নয়ন হয়েছে। আওয়ামীলীগ মেয়র নির্বাচনে জিততে পারেনি। তাই বলে বরাদ্দ বন্ধ রাখিনি। এখন রয়েছে বিএনপির মেয়র কিন্তু উন্নয়ন করতে পারছেনা। প্রকল্প পাশ করলেও বাস্তবায়ন করতে পারছেনা। কারন ওরা লুটপাটে ব্যাস্ত। যাদের নেত্রী এতিমের টাকা মারে। সেখানে তার সাঙ্গ পাঙ্গরা আর কি করবে। তিনি আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বলেন আমি বাবা মা ভাইসহ স্বজন হারিয়েছি। দেশের বাইরে ছিলাম বলে আমরা দু’বোন বেঁচে গেছি। আমাদের ব্যাক্তিগত চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। দেশে এখন শান্তিপূর্ন পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষ সুখে শান্তিতে রয়েছে। এর ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামীলীগ তথা নৌকার বিকল্প নেই। কারন আওয়ামীলীগের নৌকায় দেশের উন্নয়ন করতে পারে। আগামী মেয়র ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন এ বছরই হবে। সেই নির্বাচনে উন্নয়নের মার্কা হলো নৌকা। নির্বাচনে নৌকা মার্কার প্রার্থীকে বিজয়ী করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য উপস্থিত সবাইকে নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার জন্য দু’হাত তুলে ওয়াদা করান।
প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে কেন্দ্র করে বেশ কিছুদিন ধরে বিভাগীয় নগরীতে ছিল সাজ সাজ রব আর উৎসব মুখর পরিবেশ। প্রচার প্রচারনা ছিল জমজমাট। গতকাল সকাল থেকে ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে মিছিল করে মানুষ আসতে থাকে। রাজশাহীর বিভিন্ন উপজেলা ছাড়াও আশেপাশের জেলা উপজেলা থেকে বাস ট্রাকযোগে বিপুল সংখ্যক মানুষ জনসভায় যোগদেন। সভা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সভাস্থল ও আশেপাশের এলাকা শ্লোগানে শ্লোগানে ছিল মুখরিত। তবে রাজশাহীবাসীর কিছু প্রত্যাশিত দাবীর ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী কোন কথা না বলায় কারো কারো কন্ঠে হতাশার সুর ছিল। রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলির সদস্য প্রফেসর ড. আবদুল খালেক ও প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান খান, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব উল আলম হানিফ, আবদুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মণি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী সাইফুজ্জামান শেখর, রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী-৪ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, রাজশাহী-৫ আসনের সংসদ সদস্য আবদুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য আকতার জাহান, আওয়ামী লীগেরর কেন্দ্রীয় সদস্য নূরুল ইসলাম ঠান্ডু, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমুখ।



 

Show all comments
  • আবু নোমান ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪৯ এএম says : 0
    তাহলে নির্বাচনের তাদেরকে মোতায়েন করা হোক।
    Total Reply(0) Reply
  • Desh Premik ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১০:৩৯ এএম says : 1
    no corruption and for keep the country stable peace we need Al goverment once againand we just want to countriese development which is useful for our general people
    Total Reply(0) Reply
  • Shamim Hasan ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:২৭ পিএম says : 0
    দেশের টাকা দিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা ঠিক না, দলের টাকা দিয়ে নির্বাচন প্রচারণা করুন। ভাল কিছু করে থাকলে সেটা বলুন ।
    Total Reply(0) Reply
  • Riaz ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:২৭ পিএম says : 0
    গনতন্ত্র থাকলেই তো রক্ষা করবে। গণতন্ত্র সেই কবে বনবাসে চলে গেছে
    Total Reply(0) Reply
  • Md Rashedul Islam ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:২৮ পিএম says : 0
    গনতন্তের গ নাই তো। রক্ষা করবো কি ভাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফুল ইসলাম চঞ্চল ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:২৯ পিএম says : 0
    গণতন্ত্র? এটা আবার কি জিনিস? কোই দেখিনা তো?
    Total Reply(0) Reply
  • Manik Sarkar ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:২৯ পিএম says : 0
    আমাদের ভোটের অধিকার এবার যাতে ফিরে পাই
    Total Reply(0) Reply
  • Maksudur Rahaman ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:৫১ পিএম says : 1
    শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত ও সমৃদ্ধ হচ্ছে বাংলাদেশ।
    Total Reply(0) Reply
  • Nannu chowhan ৮ মার্চ, ২০১৮, ১০:১১ এএম says : 0
    Where is the democracy? That we can protect!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: শেখ হাসিনা


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ