Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জনগণ ভোট দিলে আছি না দিলে নাই

ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৮ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের সরকারের সময় ছয় হাজারের মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়েছে। একটা নির্বাচন নিয়েও কেউ প্রশ্ন তুলতে পারে নাই। কারণ, আমরা সেখানে হস্তক্ষেপ করি নাই, করবোও না আমরা। জনগণের এটা অধিকার। জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই। তিনি বলেন, আমরা চাই দেশে একটা সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারা ফিরে আসুক। সেটা ফিরে এসেছে। এটা যেন কেউ আর বানচাল করতে না পারে, নষ্ট করতে না পারে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়ে বাংলাদেশে আসার পর আজ (গতকাল) ৩৭ বছর পূর্ণ হলো।
তবে দুঃখের কথা, আমি কখনও প্রেসের কাছ থেকে খুব বেশি সহযোগিতা পাইনি। সব সময় একটা বৈরিতা নিয়েই আমাকে এগুতে হয়েছে। সমালোচনার মুখোমুখি হয়েই আমাকে এগুতে হয়েছে। কিন্তু আমি সেগুলো নিয়ে কখনও মাথা ঘামাইনি। কারণ আমি জানি কী কাজ করছি। ন্যায় এবং সত্যের পথে থাকলে, সৎপথে থাকলে ফলাফল পাওয়া যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন আয়োজিত প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা এই দেশে কারফিউ দিয়েছে, তারা নির্বাচন সুষ্ঠু কিনা, তা নিয়ে কথা বলে, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। তিনি বলেন, বিএনপি জোর গলায় গণতন্ত্রের কথা বলে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ হলো কিনা সে বিষয়ে বক্তব্য দেয়। কিন্তু আমরা যদি প্রশ্ন করি, এই দেশে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ কারা করেছে? জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে। তার হ্যাঁ/না ভোট, তার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অথবা সেই ৭৯ সালে সংসদ নির্বাচন প্রত্যেকটা নির্বাচনে ভোট চুরির প্রক্রিয়াটা আছে। এই দেশে দুর্নীতি এবং ঋণখেলাপি কালচার, এটা তো তারাই তৈরি করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখল করে একটা এলিট শ্রেণি তৈরি করে তাদের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করা এটাই ছিল তাদের লক্ষ্য।
শেখ হাসিনা বলেন, কাজেই যারা অন্ধকার পথে ক্ষমতায় আসে, অস্ত্র ঠেকিয়ে রাষ্ট্রপতি সায়েমকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসে, তারা আবার গণতন্ত্র কীভাবে দেয়, সেটা আমি জানি না। এমনকি প্রতিদিন তো কারফিউ ছিল। তার মানে কারফিউ গণতন্ত্র দিয়েছে, জনগণতন্ত্র তারা দেয় নাই। এটাই হলো বাস্তবতা এবং গণতন্ত্রের ভাষাও তারা বোঝে না। যারা সব সময় জনগণের ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে, তাদের মুখে নির্বাচন, গণতন্ত্র, আবার নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কথা শুনতে হয়।
দেশের সুশীল সমাজের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে কিছু লোক আছে, যারা দলও গঠন করতে পারে না, নির্বাচনও করতে পারে না। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার খায়েশটা তাদের আছে। যদি কোনও অবৈধপন্থায় কেউ ক্ষমতা দখল করে অথবা ইমার্জেন্সি আসে অথবা মিলিটারি রুলার ক্ষমতা নেয় তখন তাদের গুরুত্বটা বাড়ে। তখন তারা নাকি একটা পতাকা পায়। এটাই হচ্ছে দুর্ভাগ্য এই দেশের। এরা জ্ঞানী-গুণী হয়েও এই ধরনের পাপ মন নিয়ে কাজ করে। এই দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকারে আছে। গণতন্ত্র আছে বলেই তো দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমরা সমুদ্র বিজয় করেছি, আজকে আকাশ জয় করেছি। এই স্যাটেলাইট নিয়ে কত কথা এবং আরও অনেক কথাই তারা বলে। নিজেদের যদি মাথায় ঘিলু কিছু কম-টম থাকে তাহলে তো বলবেই। আমি নেভির জন্য সাবমেরিন কিনেছি। এই সাবমেরিন উদ্বোধন করে আসতে পারলাম না বক্তৃতা শুনলাম যে, সাবমেরিন নাকি ফুটা, ফুটা পুরনোটা কিনেছি। ওটা নাকি পানির নিচে চলে গেছে। সাবমেরিন তো পানির নিচেই যাবে। সেই জন্যই তো আনা সেই অভিযোগ আসলো।
শেখ হাসিনা বলেন, পদ্মা সেতুতে যেদিন স্প্যান উঠলো সব পত্রিকা লিখলো পদ্মা সেতুর স্প্যান উঠেছে। সেই কথা শুনেই একজন বক্তৃতা দিয়ে ফেললেন, জোড়া-তালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানানো হচ্ছে, কেউ ওই সেতুতে উঠবেন না। আমি দেখবো ভবিষ্যতে এই সেতু হওয়ার পর তারা ওঠে কিনা। স্যাটেলাইট সম্পর্কে তো আরও কথা। কী যেন একটা আগুন জ্বালাইয়ে আকাশে উড়ে গেলো, আমরা কী পেলাম? এটা থেকে কী পাবে সেই সাধারণ জ্ঞানটুকুও যাদের নাই, তারা ক্ষমতায় থেকে দেশের উন্নয়নটা কীভাবে করবে, এটা আপনারাই বিবেচনা করেন। দেশবাসী বিবেচনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, টকশোতে বলছেন বা মাইকের সামনে বলছেন। কথাটা বলার পর যখন বলেন স্বাধীনতা নাই, তখন আমার প্রশ্ন, তাহলে এত কথা বললেন কীভাবে? অনলাইন মিডিয়া এমনকি সোশ্যাল মিডিয়া, এর একটা নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। অনলাইন মিডিয়ার নীতিমালা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রেও। আমি জানি না সাংবাদিকরা কেন আতঙ্কিত হচ্ছে নীতিমালা নিয়ে। আওয়ামী লীগ তো কখনও হয়রানি করে না। একটা মানসিক ব্যাধি আছে আমাদের দেশে। অনেকে মনে করে সরকারের বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশন না করলে গণমাধ্যম চলবে না। এই মানসিক ব্যাধি থেকে আমাদের বের হতে হবে। দেশের জন্য যদি ভালো কাজ করে থাকি, সেটা যেন একটু ভালোভাবে প্রচার করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালের পর আমি দেখেছি, বিএনপির অত্যাচার-নির্যাতনের কথাটা অনেকেই লিখতে চায়নি। আবার অনেকেই সাহসের সঙ্গে সংবাদ দিয়েছে। যারা দিয়েছে তাদের ধন্যবাদ জানাই, আর যারা দেয় নাই তাদের করুণা করা ছাড়া আর কোনও উপায় নাই। আপনারা জানেন যে দুটি পত্রিকা আমি কিন্তু পড়িও না, রাখিও না। গণভবনে ঢোকা নিষেধ। দরকার নেই আমার। ওই সার্কাসের গাধার মতো যারা বসেই থাকে দড়ি ছিঁড়বে কবে, আর পতাকা পাবে কবে? তারা তো আমার দেশের জন্য কল্যাণের কাজ হবে না। তাদের আমার দরকার নাই।
সরকারের বিরুদ্ধে সব কিছু নেতিবাচক লেখার ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে গণমাধ্যমের প্রতি আহŸান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের কল্যাণে যা কিছু তা ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমে তুলে ধরা উচিত। তিনি বলেন, আমাদের একটা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে সরকারের বিরুদ্ধে না লিখলে কোন মিডিয়া টিকে থাকতে পারে না। আমাদেরকে এই অসুস্থ মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং কোন রকম ভীতি ও পক্ষপাতিত্ব ছাড়াই সত্য তুলে ধরতে হবে। আমরা দেশের জন্য কোন কিছু করলে তা যথাযথভাবে প্রকাশ করা উচিত। এটা আমার বা আমার দলের স্বার্থে নয় বরং দেশের স্বার্থে।
শেখ হাসিনা বলেন, প্রতি ১৫ দিন পর পর আমরা বিভিন্ন দৈনিক ও ইলেকট্রোনিক মিডিয়ায় পরিবেশিত সংবাদ সংগ্রহ করছি। এতে দেখা যায় আমাদের বিরুদ্ধে রয়েছে অধিকাংশ নেতিবাচক সংবাদ এবং ইতিবাচক সংবাদ খুবই দুর্লভ। তিনি বলেন, বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে মিডিয়ার সব সময় ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন। দেশকে এগিয়ে নিতে জনকল্যাণ ও জনগণের আস্থা অর্জনে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে।
দলে নতুন নেতৃত্ব নিয়ে ভাবতে বললেন শেখ হাসিনা
দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারো দলে নতুন নেতৃত্ব দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে দলের নেতাদের চিন্তা-ভাবনাও করতে বলেছেন তিনি। নিজের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ৩৭তম দিবস উপলক্ষে গতকাল গণভবনে আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের শুভেচ্ছা গ্রহণের পর তিনি এই কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাÐের পর পৌনে ছয় বছর সপরিবারে ভারতে নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফেরেন তার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। এরপর থেকে দিনটিকে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ৩৭ বছর হয়ে গেছে.. একটা দলের সভাপতি হিসাবে ৩৭ বছরের বেশি থাকা বোধ হয় সমীচীন হবে না। এসময় শুভেচ্ছা জানাতে যাওয়া আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা সমস্বরে ‘না না’ বলে চিৎকার করে ওঠেন। শেখ হাসিনা হেসে বলেন, নতুন নেতৃত্বের কথা ভাবা উচিত। আবারো সবাই ‘না না’ বলে ওঠেন।
তখন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সংগঠনকে শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, যতক্ষণ আছি.. সংগঠনকে শক্তিশালী করা দরকার। ঐক্যবদ্ধভাবে জনগণের পাশে থেকে আওয়ামী লীগের যে কোনো কিছু অর্জন সম্ভব বলেও মন্তব্য করেন শেখ হাসিনা
নির্বাসন থেকে দেশে ফেরার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বাষ্পরুদ্ধ কন্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একাশি সালে আওয়ামী লীগের কনফারেন্সে আমার আজান্তেই আমাকে দলের সভানেত্রী করা হয়। আওয়ামী লীগের মতো এতো বড় দলের দায়িত্ব চাইনি। ‘৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসাবে উঠে দাঁড়াবে, স্বাধীন দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে; এটা যারা চায়নি তাদেরই এই ষড়যন্ত্র ছিল। তারা এই দেশটাকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল।
সরকারের সমালোচকদের উদ্দেশ্য করে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছি। আর একটা শ্রেণি আছে, তাদের কিছুই ভালো লাগে না। তারা মিলিটারি ডিক্টেটরদের পা চেটে চলত। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তারা ডেমোক্রেসি দেখে না। বুটের লাথি খেলে ভালো লাগে। যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, তাদের আমলে ডেমোক্রেসি থাকে। আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা নিজের ভাগ্য গড়ার জন্য রাজনীতি করেননি।
নেতাকর্মীদের আত্মবিশ্বাসী হওয়ার আহŸান জানিয়ে তিনি বলেন, বারবার বাঁধা এসেছে, আসবে; এটাই স্বাভাবিক। হত্যার (বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা) বিচার করেছি। ষড়যন্ত্রের তদন্ত হয়নি, বিচার হয়নি। মৃত্যুকে আমি অনেক কাছ থেকে দেখেছি। মৃত্যুকে আমি পরোয়া করি না।
যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে যারা সাক্ষী দিয়েছিল, তারা যেন কোনোভাবেই নির্যাতনের শিকার না হন; সেজন্য নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সবাইকে নজর রাখতে হবে; যারা সাক্ষী দিয়েছে, তাদের ওপরও কিন্তু অত্যাচার হয়েছে। এমন বহু ঘটনা আমার কাছে এসেছে। সাক্ষীদের অত্যাচারের সঙ্গে জড়িতদের ‘ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট’ হবে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, তারাও সমঅপরাধী। অপরাধী হিসাবে একইভাবে বিচার হবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু এবং তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী এবং সাহারা খাতুন, দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ এবং ডা. দিপু মনিসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এরপর একে একে প্রধানমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানায় বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণ, যুব লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, যুব মহিলা লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, তাঁতী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশন এবং মহিলা শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা শুভেচ্ছা জানায় প্রধানমন্ত্রীকে।



 

Show all comments
  • ইয়াকুব ১৮ মে, ২০১৮, ৩:০১ এএম says : 0
    ভোটই তো দিতে পারছি না !
    Total Reply(0) Reply
  • Md Hasnat ১৮ মে, ২০১৮, ৭:২৩ এএম says : 0
    Hahahhhahah onek moja pailem news ta pore ................
    Total Reply(0) Reply
  • সোহাগ ১৮ মে, ২০১৮, ৮:৪১ এএম says : 0
    গত দুদিন আগের নিউ মডেল এর আধুনিক ভোটের কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভূলে গেলেন? নাকি এটা ৈবধ বোঝাতে চাচ্ছেন???
    Total Reply(0) Reply
  • Masum Billah ১৮ মে, ২০১৮, ৪:৪৮ পিএম says : 0
    জনগণের মতামত প্রকাশ করার সুযোগ দিন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জনগণ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ