Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বিশেষ অভিযান অব্যাহত ৯ জেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১১

| প্রকাশের সময় : ২৩ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব রিপোর্ট : নয় জেলায় পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১১ জন হয়েছে। গত সোমবার দিনগত মধ্যরাত থেকে গতকাল মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে এসব বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। দেশজুড়ে মাদকবিরোধী অভিযানের মধ্যে এসব বন্দুকযুদ্ধ হয়।
এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় গত আট দিনে বন্দুকযুদ্ধে ৩৭ জন নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩১ জন মাদক ব্যবসায়ী বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দাবি। তবে নিহত অনেকের পরিবারই দাবি করেছেন, পুলিশ বা র‌্যাব তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে গুরি করছে। আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, আড়াইহাজারে র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে বাচ্চু খান (৩৫) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। নিহত বাচ্চু খান রাজধানী ঢাকার উত্তরার উত্তরখান এলাকার আশরাফ খানের ছেলে। এ সময় মাদক ব্যবসায়ের কাজে তাদের ব্যবহৃত একটি জিপ গাড়িও উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব জানায়, গতকাল ভোরে আড়াইহাজারের ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শিমুলতলী এলাকায় মাদক উদ্ধারের জন্য র‌্যাব টহল দিচ্ছিল। এ সময় র‌্যাব একটি প্রাইভেটকারকে থামানোর জন্য সংকেদ দেয়। প্রাইভেটকারটি র‌্যাবের ব্যারিকেট ভেঙ্গে পালানোর চেস্টা করে। পরে র‌্যাবের দল উপজেলার শিমুলতলীতে প্রাইভেট কারটি আটক করে। এ সময় গাড়িতে থাকা ৩ জন মাদক ব্যবসায়ী র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। আত্মরক্ষার্থে র‌্যাব ও পাল্টা গুলি ছুড়ি । এতে ঘটনাস্থলেই বাচ্চু নামের এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়। পালিয়ে যায় ২ জন। এ সময় ১ র‌্যাব সদস্য আহত হন। হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হাবিব ইসমাইল ভুইয়া জানান, লাশের শরীরে একাধিক গুলির চিহ্ন রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ধন মিয়া (৩৫) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। সোমবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে উপজেলার সোনারামপুর এলাকায় র‌্যাব-১০ এর সদস্যদের সঙ্গে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। ধন মিয়ার বিরুদ্ধে চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব। এ ঘটনায় ধন মিয়ার স্ত্রী আরজিনা বেগমকে আটক করা হয়েছে। র‌্যাব-১০ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন ফারুকী জানান, তার কাছ থেকে ১১ হাজার ৭শ পিস ইয়াবা, একটি পিস্তল, নগদ ৪৮ হাজার ৭শ টাকা ও একটি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়। সে উপজেলার মরিচাকান্দি গ্রামের হোসেন মিয়ার ছেলে।
সাদিক মামুন, কুমিল্লা থেকে জানান, সোমবার দিবাগত গভীর রাতে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী অরন্যপুর এলাকায় ডিবি ও কোতয়ালী থানা পুলিশের যৌথ অভিযানের বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ি নিহত হয়েছে। আর গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে সেলিম ওরফে ফেন্সি সেলিম নামে আরেক মাদক ব্যবসায়ি। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ভারত সীমান্তবর্তী বিবির বাজার এলাকা দিয়ে মাদকের একটি বড় চালান আসছে গোপন সূত্রে এমন খবর পেয়ে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) তানভীর সালেহীন ইমনের নেতৃত্বে থানা ও ডিবি পুলিশের একাধিক টিম সোমবার রাতে ওই এলাকায় অবস্থান নেয়। রাত পৌনে ১টার দিকে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের লক্ষ্য করে এলোপাতারি গুলি চালায়। এসময় পুলিশও ৫১ রাউÐ শর্টগানের পাল্টা গুলি চালায়। উভয়পক্ষের গোলাগুলি চলাকালে ৩ মাদক ব্যবসায়ী এবং ৪ পুলিশ আহত হয়। অভিযানে অংশ নেয়া কুমিল্লা ডিবির এসআই শাহ কামাল আকন্দ জানান, গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পিয়ার আলী (২৪), শরীফ (২৬) ও সেলিম (২৬) গুরুতর আহত হয়। তাদেরকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক শরীফ ও পিয়ারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত পিয়ার আলী আদর্শ সদর উপজেলার শুভপুর গ্রামের আলী মিয়ার ছেলে এবং শরীফ সদর দক্ষিণ উপজেলার মহেষপুর গ্রামের আবদুল মান্নানের ছেলে। নিহত পিয়ার আলীর বিরুদ্ধে একটি হত্যাসহ ১৩টি ও শরীফের বিরুদ্ধে ৫টি মাদক আইনের মামলা রয়েছে। আহত মাদক ব্যবসায়ী সেলিম ওরফে ফেন্সি সেলিম কুমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ১টি রিভলবার, ২ রাউÐ গুলি, ১টি পাজেরো জিপ, ৫০ কেজি গাঁজা ও ৫০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে চট্টগ্রামে একজন মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। নগরীর বায়জিদ বোস্তামি থানাধীন ডেবারপাড় জামতলাস্থ বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী এলাকায় গতকাল মঙ্গলবার ভোরে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। র‌্যাব জানায়, এ সময় ঘটনাস্থলে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। তাৎক্ষণিক আহত ব্যক্তিকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে ঘটনাস্থল তল্লাশী করে ১০ হাজার পিস ইয়াবা, একটি ওয়ানশুটারগান, ৩ রাউন্ড গুলি, ২ রাউন্ড খালি খোসা এবং ৫০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায় নিহত ব্যক্তি চট্টগ্রামের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সম্রাট শুক্কুর আলী (৪৫)। তার বাসা বায়েজিদ থানার ডেবার পাড়ে। তার বিরুদ্ধে মহানগরীর বিভিন্ন থানায় ১০টির অধিক মাদক মামলা রয়েছে।
দিনাজপুর অফিস জানায়, গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে দিনাজপুর বিরামপুর উপজেলার দক্ষিন দামদরপুর নামক স্থানে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযানে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেলে প্রবাল হোসেন বাদল নামের এক মাদক ব্যবসায়ী পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এসময় পুলিশ পাল্টা গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই সে নিহত হয়। পরে সেখান থেকে ১টি রামদা, ৫টি ককটেল, ১টি পিস্তল ও দুই রাউন্ড গুলিসহ ৯৩ পিস ফেন্সিডিল উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত প্রবাল হোসেন বাদল বিরামপুর উপজেলার দক্ষিন দামদরপুর গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে।
ফেনী জেলা সংবাদদাতা জানান, ফেনীতে র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু (৪৯) নামের এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ভোরে ফেনী সদর উপজেলার লেমুয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মঞ্জু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। র‌্যাব-৭ ফেনী ক্যাম্পের অধিনায়ক সাফায়াত জামিল ফাহিম জানান, চট্রগ্রাম থেকে মাদক বহন করে ঢাকা যাচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীরা। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর লেমুয়ায় র‌্যাব সদস্যরা চেকপোষ্ট বসায়। এসময় মাদক ব্যবসায়ীরা র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি ছুড়লে র‌্যাবও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।এ তে ঘটনাস্থলে মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু নামে এক মাদক ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হয়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মঞ্জুকে উদ্ধার করে ফেনী সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে। র‌্যাব ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, সাত রাউন্ড গুলি ও দশ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। নিহত মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু চট্রগ্রামের সাত কানিয়ার মৃত হাজী আব্দুল করিমের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ঢাকা,নারায়নগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে একাধিক ডাকাতি ও মাদকের মামলা রয়েছে বলেও তিনি জানান।
নেত্রকোনা জেলা সংবাদদাতা জানায়, নেত্রকোনায় কথিত বন্দুক যুদ্ধে আমজাদ হোসেন (৩২) নামে একজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় নেত্রকোনা মডেল থানার ওসিসহ ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। পুলিশের দাবী, নিহত আমজাদ হোসেন একজন মাদক ব্যবসায়ী। পরিবার ও স্বজনদের দাবী, সে ছাত্রদলের একজন লড়াকু সৈনিক। নেত্রকোনা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফকরুজ্জামান জুয়েল জানান, মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে নেত্রকোনা মডেল থানার পুলিশ গত সোমবার রাত ২টার দিকে নেত্রকোনা জেলা শহরের হোসেনপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মৃত আলী হোসেনের ছেলে আমজাদ হোসেনকে আটক করে। এ সময় পুলিশ তার বাড়ীতে তল্লাশী চালিয়ে ৩শ পিস ইয়াবা ও ৫ শ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে। তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে থানায় মাদক ব্যবসা, সন্ত্রাস, খুন খারাবিসহ ১৩ মামলা রয়েছে। পরে আটককৃত আমজাদকে নিয়ে পুলিশের একটি টিম মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারে জন্য সদর উপজেলার মেদনী ইউনিয়নের বড়ওয়ারী এলাকায় গেলে পুলিশের সাথে মাদক ব্যবসায়ীদের বন্দুক যুদ্ধ হয়। বন্দুক যুদ্ধে আমজাদ গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশী পাইপ গান এবং ৫টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ। আহত আমজাদকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। জেলা ছাত্রদলের সভাপতি ফরিদ হোসেন বাবু বলেন, সে পৌর ছাত্রদলের একজন সক্রিয় কর্মী। মামলা হামলা দিয়েও তার কণ্ঠ রুদ্ধ করতে না পেয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
নজির হোসেন নজু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) থেকে জানান, নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে, সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে শহরের গোলাহাট বধ্যভূমি এলাকায়। পুলিশ জানায়, সোমবার সন্ধ্যায় সৈয়দপুর শহরের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ইসলামবাগের আব্দুল হান্নানের পুত্র শাহিন হোসেন (২৭) ও নীচু কলোনীর ইউসুফ হোসেনের পুত্র জনি আহমেদকে (২৯) গ্রেফতার করা হয়। তারা পুলিশকে জানায়, মাদক ব্যবসায়ী জসিয়ার রহমান জসি ও নুর বাবুর কাছ থেকে ইয়াবা ক্রয় করে। তারা আরো জানায়, জসি ও বাবু তাদের ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক বাইপাস মহাসড়কের গোলাহাট বধ্যভূমিতে লুকিয়ে রাখে। তাদের দেয়া এ স্বীকারোক্তিতে রাত আড়াইটার দিকে পুলিশ শাহিন ও জনিকে সাথে নিয়ে মাদক উদ্ধারে যায়। ওই সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগিরা পুলিশের ওপর গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এ সুযোগে শাহিন ও জনি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালালে উভয় পক্ষের গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়। গোলাগুলির এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগিরা পালিয়ে যায়। উদ্ধার করা হয় তাদের ফেলে যাওয়া ১২৩ পিচ ইয়াবাসহ ৪টি দেশীয় অস্ত্র। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) অশোক কুমার পাল জানান, নিহত মাদক ব্যবসায়ীদের নামে থানায় ৭/৮টি করে মামলা রয়েছে।
আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কামরুজ্জামান সাধু নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে রেলস্টেশন সংলগ্ন রেল ফোকটের কাছে ওই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ একটি পিস্তল, তিন রাউন্ড তাজা গুলি ও ২০০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করেছে। কামরুজ্জামান সাধু হারদী খানপাড়ার মৃত এমদাদৃল হক খানের ছেলে। তিনি গত সপ্তাহে মাদক মামলায় জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন। তার বিরুদ্ধে ৮টি মাদকের মামলা রয়েছে।

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ