Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আয় বেড়েছে আ’লীগের

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৪ আগস্ট, ২০১৮, ৫:৩৬ পিএম

আয় ও ব্যয়ের হিসাব নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার দুপুরে আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের কাছে বার্ষিক হিসাব জমা দেন আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ। এতে দেখা গেছে, ২০১৭ সালে আওয়ামী লীগ আয় করেছে ২০ কোটি ২৪ লাখ ৯৬ হাজার ৪৩৬ টাকা। বিপরীতে একই বছরে দলটির ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৬৩ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৯ টাকা। বছর শেষে তাদের ৬ কোটি ৬১ লাখ ৪৮ হাজার ১১৭ টাকা উদ্বৃত রয়েছে।

বার্ষিক হিসাব জমা শেষে আব্দুস সোবহান গোলাপ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আয়ের প্রধান উৎসের মধ্যে রয়েছে, দলের নতুন ভবন নির্মাণে অনুদান, সদস্যদের কাছ থেকে বার্ষিক চাঁদা, ব্যাংকের টাকা থেকে লাভ ইত্যাদি। আর ব্যয়ের প্রধান খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে, দলের ভবন নির্মাণ, কর্মচারীদের বোনাস-বেতন, আপ্যায়ন, সভা-সেমিনার, ইউটিলিটি বিল ইত্যাদি।’

ইসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে প্রত্যেক বছরই আওয়ামী লীগ লাভের মুখ দেখছে। ২০১৬ সালে দলটির আয় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ৯৭ টাকা। বিপরীতে ব্যয় করেছিল ৩ কোটি ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭৯৯ টাকা। উদ্বৃত ছিল ১ কোটি ৮২ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৯ টাকা।

এর আগে ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ আয় করে ৭ কোটি ১১ লাখ ৬১ হাজার ৩৭৫ টাকা। ব্যয় করে ৩ কোটি ৭২ লাখ ৮১ হাজার ৪৬৯ টাকা। এ বছরও দলটি প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত দেখিয়েছিল।

২০১৪ সালে দলটি আয় দেখিয়েছে ৯ কোটি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪৩ টাকা। আর ব্যয় দেখিয়েছে ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪০ হাজার ৮২১ টাকা। এ বছর প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত ছিল আওয়ামী লীগের।

২০১৩ সালে আওয়ামী লীগ আয় দেখিয়েছিল ১২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর ব্যয় দেখিয়েছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ বছর প্রায় ৬ কোটি টাকা দলটির উদ্বৃত্ত ছিল।

ইসিতে জমা দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে বিএনপির মোট আয় হয়েছে ৯ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার ৯০২ টাকা। মোট ব্যয় হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ ৪১ হাজার ৯৫৪ টাকা। ৫ কোটি ২৬ লাখ ৫২ হাজার ৯৪৮ টাকা হাতে বা ব্যাংকে রয়েছে।

২০১৬ সালে দলটির আয় হয়েছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩০ টাকা। আর ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৬৩ হাজার ৭৫২ টাকা। আয় বেশি হয়েছিল ১৪ লাখ ৪ হাজার ৭৭৮ টাকা।

২০১৫ সালে বিএনপির আয় ছিল ১ কোটি ৭৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৫ টাকা। ব্যয় ছিল ১ কোটি ৮৭ লাখ ২৯ হাজার ৬৪৯ টাকা। ১৪ লাখ ২৬ হাজার ২৮৪ টাকা ঘাটতি ছিল।

এদিকে, এবার জাতীয় পার্টির (জাপা) আয় বেড়েছে। ২০১৭ সালে দলটি আয় করেছে ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ২৪০ টাকা। এ সময় দলটি ব্যয় করেছে ১ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ টাকা। এক লাখ টাকারও বেশি উদ্বৃত্ত রয়েছে দলটির।

২০১৬ সালে জাপার আয় ছিল ৭৩ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা। এর বিপরীতে ব্যয় হয় ১ কোটি ৫ লাখ ৮৩ হাজার ৩০৩ টাকা। ব্যয় বেশি হয়েছে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৮০৩ টাকা।

২০১৫ সালে দলটির ৯৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা আয়ের বিপরীতে ব্যয় হয় ১ কোটি ৪৯ লাখ ৪৬ হাজার ৪৪৩ টাকা।

২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালুর পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ মেনে প্রতিবছর আর্থিক লেনদেনের হিসাব দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর।

কোনো দল পরপর তিন বছর আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা না দিলে ইসি চাইলে তার নিবন্ধন বাতিল করতে পারে।


আয় বেড়েছে আ’লীগের

আয় ও ব্যয়ের হিসাব নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার দুপুরে আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের কাছে বার্ষিক হিসাব জমা দেন আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ। এতে দেখা গেছে, ২০১৭ সালে আওয়ামী লীগ আয় করেছে ২০ কোটি ২৪ লাখ ৯৬ হাজার ৪৩৬ টাকা। বিপরীতে একই বছরে দলটির ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৬৩ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৯ টাকা। বছর শেষে তাদের ৬ কোটি ৬১ লাখ ৪৮ হাজার ১১৭ টাকা উদ্বৃত রয়েছে।

বার্ষিক হিসাব জমা শেষে আব্দুস সোবহান গোলাপ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আয়ের প্রধান উৎসের মধ্যে রয়েছে, দলের নতুন ভবন নির্মাণে অনুদান, সদস্যদের কাছ থেকে বার্ষিক চাঁদা, ব্যাংকের টাকা থেকে লাভ ইত্যাদি। আর ব্যয়ের প্রধান খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে, দলের ভবন নির্মাণ, কর্মচারীদের বোনাস-বেতন, আপ্যায়ন, সভা-সেমিনার, ইউটিলিটি বিল ইত্যাদি।’

ইসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে প্রত্যেক বছরই আওয়ামী লীগ লাভের মুখ দেখছে। ২০১৬ সালে দলটির আয় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ৯৭ টাকা। বিপরীতে ব্যয় করেছিল ৩ কোটি ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭৯৯ টাকা। উদ্বৃত ছিল ১ কোটি ৮২ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৯ টাকা।

এর আগে ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ আয় করে ৭ কোটি ১১ লাখ ৬১ হাজার ৩৭৫ টাকা। ব্যয় করে ৩ কোটি ৭২ লাখ ৮১ হাজার ৪৬৯ টাকা। এ বছরও দলটি প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত দেখিয়েছিল।

২০১৪ সালে দলটি আয় দেখিয়েছে ৯ কোটি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪৩ টাকা। আর ব্যয় দেখিয়েছে ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪০ হাজার ৮২১ টাকা। এ বছর প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত ছিল আওয়ামী লীগের।

২০১৩ সালে আওয়ামী লীগ আয় দেখিয়েছিল ১২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর ব্যয় দেখিয়েছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ বছর প্রায় ৬ কোটি টাকা দলটির উদ্বৃত্ত ছিল।

ইসিতে জমা দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে বিএনপির মোট আয় হয়েছে ৯ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার ৯০২ টাকা। মোট ব্যয় হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ ৪১ হাজার ৯৫৪ টাকা। ৫ কোটি ২৬ লাখ ৫২ হাজার ৯৪৮ টাকা হাতে বা ব্যাংকে রয়েছে।

২০১৬ সালে দলটির আয় হয়েছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩০ টাকা। আর ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৬৩ হাজার ৭৫২ টাকা। আয় বেশি হয়েছিল ১৪ লাখ ৪ হাজার ৭৭৮ টাকা।

২০১৫ সালে বিএনপির আয় ছিল ১ কোটি ৭৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৫ টাকা। ব্যয় ছিল ১ কোটি ৮৭ লাখ ২৯ হাজার ৬৪৯ টাকা। ১৪ লাখ ২৬ হাজার ২৮৪ টাকা ঘাটতি ছিল।

এদিকে, এবার জাতীয় পার্টির (জাপা) আয় বেড়েছে। ২০১৭ সালে দলটি আয় করেছে ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ২৪০ টাকা। এ সময় দলটি ব্যয় করেছে ১ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ টাকা। এক লাখ টাকারও বেশি উদ্বৃত্ত রয়েছে দলটির।

২০১৬ সালে জাপার আয় ছিল ৭৩ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা। এর বিপরীতে ব্যয় হয় ১ কোটি ৫ লাখ ৮৩ হাজার ৩০৩ টাকা। ব্যয় বেশি হয়েছে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৮০৩ টাকা।

২০১৫ সালে দলটির ৯৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা আয়ের বিপরীতে ব্যয় হয় ১ কোটি ৪৯ লাখ ৪৬ হাজার ৪৪৩ টাকা।

২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালুর পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ মেনে প্রতিবছর আর্থিক লেনদেনের হিসাব দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর।

কোনো দল পরপর তিন বছর আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা না দিলে ইসি চাইলে তার নিবন্ধন বাতিল করতে পারে।


আয় বেড়েছে আ’লীগের

আয় ও ব্যয়ের হিসাব নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার দুপুরে আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের কাছে বার্ষিক হিসাব জমা দেন আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ। এতে দেখা গেছে, ২০১৭ সালে আওয়ামী লীগ আয় করেছে ২০ কোটি ২৪ লাখ ৯৬ হাজার ৪৩৬ টাকা। বিপরীতে একই বছরে দলটির ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৬৩ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৯ টাকা। বছর শেষে তাদের ৬ কোটি ৬১ লাখ ৪৮ হাজার ১১৭ টাকা উদ্বৃত রয়েছে।

বার্ষিক হিসাব জমা শেষে আব্দুস সোবহান গোলাপ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আয়ের প্রধান উৎসের মধ্যে রয়েছে, দলের নতুন ভবন নির্মাণে অনুদান, সদস্যদের কাছ থেকে বার্ষিক চাঁদা, ব্যাংকের টাকা থেকে লাভ ইত্যাদি। আর ব্যয়ের প্রধান খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে, দলের ভবন নির্মাণ, কর্মচারীদের বোনাস-বেতন, আপ্যায়ন, সভা-সেমিনার, ইউটিলিটি বিল ইত্যাদি।’

ইসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে প্রত্যেক বছরই আওয়ামী লীগ লাভের মুখ দেখছে। ২০১৬ সালে দলটির আয় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ৯৭ টাকা। বিপরীতে ব্যয় করেছিল ৩ কোটি ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭৯৯ টাকা। উদ্বৃত ছিল ১ কোটি ৮২ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৯ টাকা।

এর আগে ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ আয় করে ৭ কোটি ১১ লাখ ৬১ হাজার ৩৭৫ টাকা। ব্যয় করে ৩ কোটি ৭২ লাখ ৮১ হাজার ৪৬৯ টাকা। এ বছরও দলটি প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত দেখিয়েছিল।

২০১৪ সালে দলটি আয় দেখিয়েছে ৯ কোটি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪৩ টাকা। আর ব্যয় দেখিয়েছে ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪০ হাজার ৮২১ টাকা। এ বছর প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত ছিল আওয়ামী লীগের।

২০১৩ সালে আওয়ামী লীগ আয় দেখিয়েছিল ১২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর ব্যয় দেখিয়েছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ বছর প্রায় ৬ কোটি টাকা দলটির উদ্বৃত্ত ছিল।

ইসিতে জমা দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে বিএনপির মোট আয় হয়েছে ৯ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার ৯০২ টাকা। মোট ব্যয় হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ ৪১ হাজার ৯৫৪ টাকা। ৫ কোটি ২৬ লাখ ৫২ হাজার ৯৪৮ টাকা হাতে বা ব্যাংকে রয়েছে।

২০১৬ সালে দলটির আয় হয়েছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩০ টাকা। আর ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৬৩ হাজার ৭৫২ টাকা। আয় বেশি হয়েছিল ১৪ লাখ ৪ হাজার ৭৭৮ টাকা।

২০১৫ সালে বিএনপির আয় ছিল ১ কোটি ৭৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৫ টাকা। ব্যয় ছিল ১ কোটি ৮৭ লাখ ২৯ হাজার ৬৪৯ টাকা। ১৪ লাখ ২৬ হাজার ২৮৪ টাকা ঘাটতি ছিল।

এদিকে, এবার জাতীয় পার্টির (জাপা) আয় বেড়েছে। ২০১৭ সালে দলটি আয় করেছে ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ২৪০ টাকা। এ সময় দলটি ব্যয় করেছে ১ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ টাকা। এক লাখ টাকারও বেশি উদ্বৃত্ত রয়েছে দলটির।

২০১৬ সালে জাপার আয় ছিল ৭৩ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা। এর বিপরীতে ব্যয় হয় ১ কোটি ৫ লাখ ৮৩ হাজার ৩০৩ টাকা। ব্যয় বেশি হয়েছে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৮০৩ টাকা।

২০১৫ সালে দলটির ৯৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা আয়ের বিপরীতে ব্যয় হয় ১ কোটি ৪৯ লাখ ৪৬ হাজার ৪৪৩ টাকা।

২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালুর পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ মেনে প্রতিবছর আর্থিক লেনদেনের হিসাব দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর।

কোনো দল পরপর তিন বছর আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা না দিলে ইসি চাইলে তার নিবন্ধন বাতিল করতে পারে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আ’লীগ

১৪ আগস্ট, ২০১৮

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ