Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

‘খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিলেই বোঝা যাবে সরকার নির্বাচন চায়’

সারাদেশে বিএনপির মানববন্ধন আটক দুই শতাধিক

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

দেশে সরকার নির্বাচন চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে সবার আগে মুক্তি দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ছাড়া দেশে কোন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে না। এজন্য সবার আগে দেশনেত্রীকে মুক্তি দিতে হবে। তাকে মুক্তি দিলেই বোঝা যাবে সরকার দেশে নির্বাচন চায়। গতকাল (সোমবার) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির মানববন্ধনে তিনি একথা বলেন।
বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করে বিএনপি। বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার এই কর্মসূচি থাকলেও সকাল ১০টার আগেই জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন। খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা মানববন্ধনে অংশ নিতে নেন। তারা তীব্র রোদ আর প্রচন্ড গরমের মধ্যেই ব্যানার ফেস্টুন হাতে নিয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন গোটা এলাকা। নির্ধারিত সময়ের আগেই পল্টন হাইকোর্ট সড়কটি লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর জনসভার পর এই মানববন্ধন কর্মসূচিতেও বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি দলটির আত্মবিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করেছে। মানববন্ধনের শুরুতে দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত হলে নেতাকর্মীরা আপোষের পরিবর্তে কর্মসূচির দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। ‘আপোষ না সংগ্রাম? কর্মীরা বলেন- সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘দালালি না রাজপথ? কর্মীরা বলেন- রাজপথ, রাজপথ’। এই ছাড়াও ‘চলছে লড়াই চলবে, খালেদা জিয়া লড়বে, ‘আমার মা জেলে কেন? খুনি হাসিনা জবাব দে,’ ‘খালেদা জিয়ার ভয় নাই রাজপথ ছাড়ি নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
মানববন্ধনে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সাত মাস ধরে কারারুদ্ধ। সম্পূর্ণ মিথ্যা একটি মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাকে সাজা দিয়ে অন্যায়ভাবে তাকে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। আমরা যে তার মুক্তি চাচ্ছি এটা কোন করুনা চাচ্ছি না। কোন দয়া বা ভিক্ষা চাচ্ছি না। আইন অনুযায়ি তার যে প্রাপ্য নিম্ন এবং উচ্চ আদালত থেকে জামিন পাওয়া সেটা দেয়া হচ্ছে না। আবার আদালত থেকে জামিন হলেও সরকার তাকে মুক্ত হতে দিচ্ছে না। একটার পর একটা মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াকে অবশ্যই মুক্তি দিতে হবে এবং মুক্তি তার প্রাপ্য।
সরকার দেশকে ধ্বংস স্তুপে পরিণত করেছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সরকার গত ১০ বছরে বাংলাদেশকে ধ্বংস স্তুপে পরিণত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা যা অর্জন করেছিলাম সব অর্জনগুলোকে তারা ধূলিসাৎ করে দিয়েছে। তারা বাংলাদেশের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আজকে এই সরকার সংসদকে একটা প্রহসনে পরিণত করেছে। সেখানে একটি গৃহপালিত বিরোধী দল বানিয়ে সেটাকে অকার্যকর করে রেখেছে। প্রশাসনকে পুরোপুরি দলীয়করণ করা হয়েছে। সবচেয়ে দুর্ভাগের বিষয় হলো বিচারবিভাগকে দলীয়করণ করার জন্য সবরকম প্রচেষ্টা তারা চালাচ্ছে। গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে না। প্রতি পদে পদে স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে। সরকার বিরোধী দলকে ধ্বংস করার জন্য অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটার পর একটা পরিকল্পনা করছে এবং সেভাবে বিরোধী দলকে ধ্বংস করছে।
সম্প্রতি নতুন করে এক লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়েছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, এখন তারা সারা বাংলাদেশে বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ভৌতিক মামলা দিয়ে হাজার হাজার তাদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। গত কয়েকদিনেই প্রায় এক লাখের বেশি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়েছে। ভৌতিক মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ১২ হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে। সারাদেশের প্রত্যেকটি থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে অসংখ্য মিথ্যা মামলা তারা দিয়েছে। সরকারকে পরিস্কার করে বলতে চাই এভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে, অত্যাচার-নির্যাতন করে, গুম-খুন, গ্রেফতার করে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না। তিনি বলেন, এই সরকার সন্ত্রাসী সরকারে পরিণত হয়েছে। তারা সন্ত্রাস করছে। একদিকে তারা হুমকি-ধামকি দিচ্ছে আর অন্যদিকে তারা বিনা কারণে তারা গ্রেফতার করে গোটা জাতিকে জিম্মি করেছে। বিএনপির এই নেতা বলেন, এই সরকারকে চলে যেতে হবে, তাদের দিন শেষ হয়ে এসেছে। জনগণ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন দেউলিয়া রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এজন্য আমাদের এখন ইস্পাত কঠিন ঐক্য প্রয়োজন। সমস্ত রাজনৈতিক দল ও জনগণের মধ্যে ঐক্য তৈরি করে এই ভয়াবহ দানবকে সরিয়ে জনগণের সরকার, জনগণের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
জনগণের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দেশ এখন ভয়াবহ নরকে পরিণত হয়েছে। এই ভয়াবহ অবস্থা, অত্যাচার-নির্যাতন থেকে আমাদের মুক্ত হতে হবে। যে দানব আমাদের বুকের ওপর চেপে বসেছে এই দানবকে আমাদের সরাতে হবে। সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। দেশনেত্রী কারাগারে যাওয়ার আগে যে আহ্বান করে গেছে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আমি তার সেই আহ্বান আবারও জানিয়ে বলছি আসুন সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অচলায়ন ভেঙে ফেলি। বুকের ওপর যারা বসে আছে তাদেরকে সরাতে হবে। অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের রাষ্ট্র, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের অন্যান্য নেতাকর্মীদের সমস্ত মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে অন্যতম এই শীর্ষ নেতা বলেন, তফসিল ঘোষণার আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে, এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে, সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, সরকার বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপিকে বাইরে রেখে আরও একটি ৫ জানুয়ারির মতো প্রহসনের নির্বাচন করতে চায়। তবে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। তারা দেশনেত্রীকে মুক্ত করবে এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায় করে নেবে। এজন্য সময় থাকতে তিনি সরকারকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন, সংসদ ভেঙে দেয়া, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে নির্বাচন দেয়ার আহ্বান জানান। কারণ খালেদা জিয়া ছাড়া দেশে কোন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে না।
ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, দেশের একজন নাগরিক হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার সাংবিধানিক ৫টি মৌলিক অধিকার আছে। এটি সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। গণতন্ত্রের প্রতীক, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি না দিয়ে কারাগারে সাজানো বিচার করতে চাইলে তা কখনো মেনে নেয়া হবে না। তিনি সুস্থ্য না হওয়া পর্যন্ত তার কোন বিচার করা যাবে না। বিএনপির এই নেতা বলেন, ধোকাবাজীর নির্বাচন আর এদেশে করা যাবে না। আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবো এবং তাকে চতুর্থবারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করবো।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, এখন জোর করে যারা ক্ষমতায় আছে তারা ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মতো আরও একটি নির্বাচনের ষড়যন্ত্র করছে। এজন্য তারা বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে বন্দি করে রেখেছে। গণতন্ত্রকে মুক্ত করার জন্য খালেদা জিয়ার মুক্তি বিকল্প নেই বলেও জানান তিনি। নজরুল ইসলাম বলেন, জনগণ বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত করে তার নেতৃত্বেই সরকার উৎখাতের আন্দোলন করতে চায়। তাকে ছাড়া দেশে কোন নির্বাচন হবে না। খালেদা জিয়া মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে একেকজনকে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মতো ভূমিকা রাখারও আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে ও ঢাকা বিভাগীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদের পরিচালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, বরকত উল্লাহ বুলু, সেলিমা রহমান, ডাঃ জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, হাবিবুর রহমান হাবিব, জয়নাল আবদীন ফারুক, আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, মীর সরাফত আলী সপু, আজিজুল বারী হেলাল, মহানগর দক্ষিণের কাজী আবুল বাশার, যুব দলের মোরতাজুল করীম বাদরু, স্বেচ্ছাসেবক দলের আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, শ্রমিক দলের নুরুল ইসলাম খান নাসিম, ছাত্র দলের রাজীব আহসান, এনপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান মানববন্ধনে বক্তব্য দেন।
সারাদেশে দুই শতাধিক নেতাকর্মী আটক: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাব এবং দেশব্যাপী জেলা ও মহানগর সদরের মানববন্ধন কর্মসূচিকে ঘিরে গতকাল বিকেল পর্যন্ত দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছে দলটি। বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করতে আসা ও যাওয়ার পথে সরকারের আজ্ঞাবহ পুলিশ বাহিনী বিনা উস্কানিতে ঢাকাসহ দেশব্যাপী বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনসমূহের প্রায় দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। এ সময় বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নির্বাহী কমিটি সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুল মতিন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ লেবার পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলমকে আটক করেছে পুলিশ। এর আগে মৎস্য ভবন, কাকরাইল মোড়, পল্টন মোড়, সেগুনবাগিচা, হাইকোর্ট মোড়ে বিপুল সংখ্যক পুলিশ উপস্থিত হয়ে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা চালায়। কিন্তু পুলিশী বাধা উপেক্ষা করে মানববন্ধনে নেতাকর্মীসহ জনতার ঢল নামে। এদিকে গাজীপুরসহ বেশ কয়েকটি অঞ্চলে বিএনপি’র মানববন্ধন কর্মসূচিতে পুলিশ অতর্কিত হামলা ও গুলি চালায়। এসময় বিএনপি’র বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) মরহুম আ স ম হান্নান শাহ’র পুত্র শাহ রিয়াজুল হান্নান ও কাউন্সিলর হান্নান মিয়া হান্নুসহ ২৫ জনের অধিক নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশী লাঠিচার্জ ও গুলিবর্ষণে মহিলা দলের সাবেক সভাপতি আনোয়ারা বেগম, যুবদল নেতা সাজেদুল মোল্লাহ, সুমনসহ বেশ ২০ জনের মতো নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ ও আহত হয়েছেন।
তিনি জানান, মানববন্ধন থেকে যুবদলের অর্ধশতাধিক, স্বেচ্ছাসেবক দলের ৩০ জনের অধিক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৪০ জনের অধিক, দক্ষিণ যুবদলের দুই জন, ছাত্রদলের অর্ধশতাধিক, শ্রমিক দলের ৫জনসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মীকে পুলিশ আটক করেছে। এছাড়া বাগেরহাট জেলার ৪ জন, মেহেরপুরে ১১জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। লেবার পার্টির মাহবুবুল আলমকে গ্রেফতারের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার ফরিদ উদ্দিন। তারা অবিলম্বে মাহবুবের মুক্তি দাবি করেন।



 

Show all comments
  • সোবহান মিয়া ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৪:২৬ এএম says : 0
    একদম খাঁটি কথা
    Total Reply(0) Reply
  • সুলতান ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৪:২৭ এএম says : 0
    দু’টো তো আলাদা বিষয় । এগুলো মেলাচ্ছেন কেন?
    Total Reply(0) Reply
  • কাওসার আহমেদ ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৪:২৮ এএম says : 0
    অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের রাষ্ট্র, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Morshed Haider Sikder ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১:১৪ পিএম says : 0
    মুক্তি দেওয়া বা না দেওয়া এটা কোর্ট এবং রাষ্টপ্রতির ব্যাপার, সরকারের না।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খালেদা জিয়া

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ