বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
পাবনায় টিভি সাংবাদিক সুবর্ণা নদী হত্যা মামলার ফাইলে জমতে শুরু করেছে ধূলো। পুলিশ এই হত্যার এখনও কোন কূল-কিনারা করতে পারছে না। এই হত্যা মামলায় ২জন অভিযুক্ত একজন সুবর্ণা নদীর সাবেক শ্বশুর শিল্পপতি আবুল হোসেন এবং তার কোম্পানীর কর্মচারী মিলনকে রিমান্ডে নিয়েছিল। তেমন কোন তথ্য সূত্র নাকি তাদের কাছে থেকে পাওয়া যায়নি। বিদায়ী ডিবির ওসি মনিরুজ্জামান গতকাল বৃহষ্পতিবার ইনকিলাবের এই স্টাফ রিপোর্টারকে জানিয়েছেন, এই মামলায় পুলিশকে আরও বহুদূর পথ হাঁটতে হবে। মামলার তদন্তকালে হঠাৎ ডিবি’র ওসি বদলী জনমনে প্রশ্নের সৃষ্টি করতেই পারে। পুলিশ বলছে, এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অরিবিন্দ সরকারকে মোবাইল করলে তিনি সেটি ধরছেন না। কয়েক দিন আগেও পুলিশ এই মামলা নিয়ে আশার আলো দেখে ছিল। জট খুলবে বলেও জানা গিয়েছিল। প্রকৃত হত্যাকারী কারা ? জনমনে এই প্রশ্নও ঘুরপাক খাচ্ছে ।
সূত্রগুলো বলছে, পুলিশ দুর্গম কোন পথে যাচ্ছে। পাবনা প্রেসক্লাবের সামনে রানা কমপ্লেক্সে-এর ইভিনিং টাচ হোটেলে সুবর্ণা নদীর আনন্দ টিভির অফিস ছিল। এখানে আরও অন্যান্য টিভি মিডিয়া ও প্রিন্টিং মিডিয়ার অফিস রয়েছে। পুলিশ অনুসন্ধান করছে, সুবর্ণা নদী হত্যা হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে ঐ হোটেলে কোন কোন বর্ডার ছিলেন। কিন্তু সুবর্ণা নদী কিলিং-এর কোন কূলকিনারা, হত্যার মোটিভ উদঘাটন প্রায় ২ সপ্তাহেও করতে পারেনি। মুখ খুলছে পুলিশ সর্তকতার সাথে, সেটি অস্বাভাবিক কিছু নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।