Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ভাঙনের কান্না

মোঃ হাবিবুর রহমান হাবীব, (শরীয়তপুর), সরকার রবিউল আলম বিপ্লব, পীরগাছা (রংপুর) ও গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৮:০০ এএম | আপডেট : ৯:২৪ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

উত্তাল পদ্মা। ভাঙছে নদীর পাড়। নদীর স্রোতে ও ঘূর্ণি ক্রমেই সর্বগ্রাসী হয়ে উঠছে। ভাঙছে দালান-বাড়ি-সড়ক-হাট-বাজার-স্কুল। ভাঙছে মানুষের মন। চোখের সামনে সবকিছু বিলীন হয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভে। ভাঙনের কবলে পড়ে সর্বস্ব হারিয়ে মানুষ ছুটছে অজানা গন্তব্যে।
হাজার হাজার গৃহহীন মানুষের মাথা গোঁজার মতো ঠাঁই পর্যন্ত নেই। খোলা আকাশের নিচে কোনমতে বেঁচে আছে তারা। খাদ্য নেই, পানি নেই, ওষুধ নেই। চলছে হাহাকার। অথচ দেখার যেন কেউ নেই। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দেও পদ্মার ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসেছে শত শত পরিবার। অন্যদিকে, তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় ডুবে যাচ্ছে চরাঞ্চল। ভাঙছে তিস্তা পাড়ের গ্রাম। হুমকীর মুখে পড়েছে গ্রাম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও ক্লিনিক। পানি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাবে গত সাত বছরে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার প্রায় সোয়া ১৩ বর্গকিলোমিটার এলাকা নদীতে তলিয়ে গেছে। এর মধ্যে ২০১১-১২ থেকে ২০১৪-১৫ সময়কাল পর্যন্ত নড়িয়াতে প্রতিবছর গড়ে আধা বর্গকিলোমিটারের বেশি এলাকা ভাঙনের শিকার হয়। এরপর থেকে ভাঙন বাড়ছে তো বাড়ছেই। এ বছর জুলাই থেকে ভেঙেছে প্রায় ২ বর্গকিলোমিটার। এখনও সেই ভাঙন অব্যাহত আছে।
রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট থেকে পাংশা উপজেলার সেনগ্রাম পর্যন্ত ৮৫ কিলোমিটার এলাকায় রয়েছে নদীপথ। এই নদী পথে প্রতিদিন নতুন নতুন এলাকা ভাঙ্গনের কবলে পরে সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসছে মানুষ। এলাকার মানুষের কানে এখন নিত্য বাজছে ভাঙ্গনের সুর। ভাঙ্গন তীব্র আকার ধারন করলেও রাজবাড়ী শহরের আশপাশে কয়েকটি এলাকা ছাড়া ভাঙ্গনরোধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি পানি উন্নয়ন বোর্ড।
রংপুরের পীরগাছায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি ও গত বুধবার রাত থেকে হঠাৎ পানি কমে যাওয়ায় তীব্র নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। তিস্তা নদীর ভাঙনে ৪টি গ্রাম নদী গর্ভে বিলিনসহ প্রায় পাঁচটি গ্রাম, দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ এবং একটি ক্লিনিক হুমকির মুখে পড়েছে।
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় গত বুধবার থেকে পুরনো এলাকায় নতুন করে পদ্মার তীব্র ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। তবে নড়িয়া উপজেলার মূলফৎগঞ্জে ভাঙ্গনের যে তীব্রতা ছিল তা কিছুটা কমেছে। নড়িয়া পৌরসভার বাঁশতলা নামক এলাকায় ভাঙ্গনের তীব্রতা বেড়েছে। বুধবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাঁশতলা ও সাধুরবাজারসহ অন্যান্য এলাকায় কমপক্ষে ৩০ টি কাঁচা-পাকা বসতঘর, ৫ দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ফসলি জমি ও রাস্তা পদ্মাগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ভীড় লক্ষ করা গেছে ভাঙ্গন কবলিত এলাকায়।
স্থানীয়রা জানান, গত বুধবার থেকে এসব এলাকায় প্রায় ৩০টি কাঁচা-পাকা বসতঘর, দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নতুন করে ভাঙ্গন আতংকে দিশেহারা এ অঞ্চলের মানুষ। এছাড়াও ফসলি জমি, পানের বরজ, কলা বাগানসহ রাস্তাঘাট নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
ইতোমধ্যে নড়িয়া উপজেলার মূলফৎগঞ্জ বাজার, বাঁশতলা বাজার ও সাধুরবাজারের প্রায় ৫শ’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ ৮ শতাধিক স্থাপনা বিলীন হয়েছে। মারাত্মক ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে আছে মূলফৎগঞ্জ বাজারের অবশিষ্ট সহস্রাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
বেসরকারি হিসাব মতে, এ বছর এসব এলাকায় ভাঙ্গনে কমপক্ষে ৫ হাজার পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে অনেকেই খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে। ভাঙ্গনের খবর ছড়িয়ে পড়ায় প্রতিদিন পদ্মার তীরে ভীড় করছে হাজারও উৎসুক জনতা। অল্প মূল্যে ঘর-বাড়ি, গাছপালা ক্রয় করছে সুযোগ সন্ধানীরা।
বুধবার বাঁশতলা এলাকার মালয়েশিয়া প্রবাসী সোহেল ঢালীর ২টি পাঁকা ভবন নদীতে বিলিন হয়ে গেছে।
বসতবাড়ি ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে থাকা বাঁশতলা এলাকার জাকির হোসেন বলেন, টাকার অভাবে গত ১ সপ্তাহ ধরে নিজের বসতঘর ভেঙ্গে অন্যত্র সরাতে পারছি না। যে কোন মুহুর্তে বসতঘরখানিও নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। একই পরিস্থিতিতে থাকা আলী আকবর বলেন, আমি ঘরবাড়ি নদী গর্ভে হারিয়ে এখন নদীর পাড়েই কোন রকম ছাবড়া করে দিন কাটাচ্ছি। অর্ধাহারে-অনাহারে থাকতে হচ্ছে আমাদের।
চরজুজিরা, মুলফৎগঞ্জ ও নড়িয়ায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকা ঘুরে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, নড়িয়া উপজেলার মুক্তারের চর, কেদারপুর ইউনিয়ন ও নড়িয়া পৌরসভায় মাত্র ১ দিনে পদ্মানদীর অব্যাহত ভাঙ্গনে সাধুর বাজারের হযরত বেলাল (রাঃ) জামে মসজিদ, বাঁশতলা এলাকায় নজরুল ইসলাম নজু ঢালী, কাদের ঢালী, মো: ফিরোজ, গনি বেপারী, সোবাহান মাল, সাগর দেওয়ান, জমিস খান, রফিক ফালী, জামাল বেপারীসহ ৩০টি বসতঘর নদী গর্ভে হারিয়ে গেছে। গনি বেপারীর পানের বরজ, ফিরোজ মিয়ার একটি কলা বাগানসহ কয়েক একর ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গত দু’ মাসে পদ্মা নদীর অব্যাহত ভাঙ্গনে নড়িয়া উপজেলার দেওয়ান ক্লিনিক, রওসনারা সপিং মল, হেলথ কেয়ার ক্লিনিক, গাজী কালুর ভবন, নড়িয়া উপজেলা স্ব্যাস্থ্য কমপ্লেক্স নতুন ভবন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সহস্রাধিক স্থাপনা বিলীন হয়েছে। ওয়াপদা বাজার ও সাধুর বাজারের কমপক্ষে ২শ’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এদিকে ৫০শয্যা বিশিষ্ট নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মূল ভবন (নতুন) নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার পর ওই হাসপাতালের আওতাধীন আরো ১২ টি ভবন যে কোন মুহুর্তে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। নড়িয়া উপজেলাবাসীর স্বাস্থ্য সেবার জন্য একমাত্র ভরসা সরকারি এ হাসপাতালের মূল ভবন নদীতে বিলীন হওয়ায় সরকারি স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন উপজেলাবাসী।
অন্যদিকে, রংপুরের পীরগাছায় গত তিন দিন ধরে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি ও বুধবার রাত থেকে হঠাৎ পানি কমে যাওয়ায় তীব্র নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। তিস্তা নদীর ভাঙনে ৪টি গ্রাম নদী গর্ভে বিলিনসহ প্রায় পাঁচটি গ্রাম, দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ এবং একটি ক্লিনিক হুমকির মুখে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে ওই ভাঙন কবলিত এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ফসলী জমিসহ বসতভিটা ভাঙনের কবলে পড়েছে। বারবার নদী ভাঙনে নিঃস্ব পরিবারগুলো এখন আশ্রয় হারিয়ে অন্যের ভিটায় মানবেতর জীবন-যাপন করছে। স্থানীয়ভাবে কাজকর্ম না থাকায় দুই বেলা খাবার জোটাতেও পারছে না তারা। উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের তিস্তা নদীর পাড়ে অবস্থিত গাবুড়ার চর,শিবদের চর,কিশামত ছাওলা,চর শিবদেবসহ ৬টি গ্রাম গত দুই দিনে নদী গর্ভে বিলিন হওয়ার পথে। এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার কারণে এ ভাঙনের শিকার হতে হচ্ছে প্রতি বছর নদী পাড়ের লোকজনদের। তারা জানান, ছাওলার ১০নং বোল্ডারের পাড় থেকে আরও ৩ কিলোমিটার বোল্ডার দিয়ে বাধঁ নির্মাণ করে নদী শাসন করলে এ গ্রামগুলো রক্ষা হতো। কর্তৃপক্ষ অপরিকল্পিতভাবে ১নং ও ২নং বেড়ি বাধঁ নির্মাণ করলেও নদী ভাঙনের হাত থেকে গ্রামগুলো রক্ষা পাচ্ছেনা।
তিস্তা নদীর ভাঙনের শিকার আহম্মদ আলী জানান, প্রতি বছর নদী ভাঙনের ফলে পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়ন মানচিত্র থেকে ছোট হয়ে আসছে। এ অঞ্চলে গত ৫ বছরে প্রায় ১৫ হাজার হেক্টর ফসলি জমিসহ প্রায় ৩ হাজার পরিবারের বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
এদিকে, গোয়ালন্দ ( রাজবাড়ী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলায় পদ্মার ভাঙন কবলিত এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পদ্মার তীব্র স্রোতে চোখের নিমিশে হারিয়ে যাচ্ছে বসতবাড়ি। মানুষ ভিটেমাটি হারিয়ে যতটুকু আসবাবপত্র বাচিয়ে পারছে ঘোড়ার গাড়ি অথবা মহিশের গাড়িতে করে অজানার উদ্দেশ্যে পারি জমাচ্ছে। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাম্প্রতিককালে অপরিকল্পিতভাবে নদী খননের কারনে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় এই ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে আরো জানা যায়, রতনদিয়া ইউনিয়নের লস্করদিয়া-নারায়নপুর, আলোকদিয়া, চররাজপুর, হরিনবাড়িয়া, ভবানীপুর, লস্করদিয়া, সাদারচর এবং কালিকাপুর ইউনিয়নের নারানদিয়া গ্রামে পদ্মার ভাঙন ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। এ ছাড়াও গত বছর ভাঙনে কাশেম মাতুব্বরের পাড়া, মুসা মোল্লার পাড়া, আরশেদ তালুকদারের পাড়া, শুকুর ব্যাপারীর পাড়া, মালেক মাতুব্বরের পাড়া, রোকন মাতুব্বরের পাড়া, করিম মাতুব্বরের পাড়া, নয়ন শেখের পাড়া, ওহাব সরদারের পাড়া, ইসলাম হাওলাদারের পাড়া, ওমর বাজাইর‌্যার পাড়া, তারা ব্যাপারীর পাড়া, ওয়াজেদ সরদারের পাড়া বিলীন হয়ে গেছে।
রতনদিয়া ইউনিয়নের লস্করদিয়া গ্রামের বাসিন্দা আকবর শেখ বলেন, পদ্মার করালগ্রাসে আমার বসতভিটা আগে আরো দুইবার ভেঙেছে। সবশেষ গতকাল আবারো বাড়ি ভাঙতে হলো। জমিজিরাত সবকিছু ফেলে চলে যাচ্ছি। এখন পরের জমিতে কোনোভাবে মাথা গোঁজার ব্যবস্থা করতে হবে। আপাতত সংসার চালাতে রাস্তার ওপর একটি ছোট চায়ের দোকান তৈরি করেছি। সেই দোকানের আয় দিয়েই সংসার চলছে কোনমতে।
কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসিনা পারভীন বলেন, আমি দুই একদিন পরপরই নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করি। মানুষের মুখের দিকে তাকানো যায় না। এক সময় যারা খেয়ে পরে ভালো ছিল তারা আজ পথের ভিখারি। এই মানুষগুলোর জন্য কিছু করা দরকার।
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ তোফায়েল আহমেদ বলেন, রতনদিয়া ইউনিয়নের হরিনবাড়িয়ার চরে সেনানিবাস হওয়ার কথা ছিলো, ২০১৬ সালে সেনাবাহিনীর মহড়ায় প্রেসিডেন্ট এসেছিলেন। ওই সময় নির্মিত প্রেসিডেন্টের বিশ্রামাগার ও সেনাবাহিনীর ব্যারাক গত বছর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এ বছর শত শত বিঘা ফসলী জমি ও ঘরবাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। আমরা ভাঙন ঠেকানোর জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।
অন্যদিকে, কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। উজানের ঢল ও বৃষ্টির কারণে এ পানি বৃদ্ধিতে নদী তীরবর্তী শতাধিক চর প্লবিত হয়েছে। পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়িতেও। তলিয়ে যাচ্ছে এসব এলাকার রোপা আমন ক্ষেত। এতে আমন আবাদে এবার ক্ষতির আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট কৃষকরা।



 

Show all comments
  • কাসেম ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ২:৫৮ এএম says : 0
    নদীর ভাঙ্গনে মানুষ নিঃস্ব হয়ে যায়
    Total Reply(0) Reply
  • মানিক ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ২:৫৯ এএম says : 0
    আল্লাহ তুমি তাদের প্রতি রহমত নাযিল করো।
    Total Reply(0) Reply
  • সফিক আহমেদ ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ২:৫৯ এএম says : 0
    সকলের উচিত ভাঙ্গন কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো
    Total Reply(0) Reply
  • jahirul hoque ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১:৩৬ পিএম says : 0
    doya kore valo vabe bangla likhben
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কান্না

২৯ এপ্রিল, ২০২২
১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ