পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের সঙ্গে রেলসহ সব ধরনের পরিবহন যোগাযোগ আরও বাড়াতে চায় ভারত। পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার থেকে বাংলাদেশের পার্বতীপুর দিয়ে কলকাতা যাওয়ার রেলরুটটি নতুন করে চালু হবে।
রেলপথ আরও বাড়ানোর বিষয়ে লেখা এক চিঠিতে এ কথা জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। কুচবিহারের গিতলদহ থেকে কলকাতা রুটের রেল চালু করা নিয়ে সংসদ সদস্য পার্থপ্রতিম রায়ের এক চিঠির জবাবে ওই চিঠি লেখেন তিনি। চিঠিটি ৫ ডিসেম্বর লেখা হয়। এ খবর জানিয়েছে দ্য হিন্দু।
সংসদ সদস্য পার্থপ্রতিম রায়কে উদ্দেশ্য করে সুষমা বলেছেন, ভারত সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে সব ধরনের পরিবহন যোগাযোগ পুনরায় চালুর ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। দুই পৃষ্ঠার চিঠিতে গিতলদহ-কলকাতা রুটের রেললাইনের বর্তমান অবস্থা নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেন, সুষমা। তিনি জানান, কিছু স্থানে মিটার গেজকে ডুয়াল গেজে রূপান্তর করতে হবে। পার্থপ্রতিম রায় দ্য হিন্দুকে বলেন, ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত গিতলদহ থেকে বাংলাদেশের পার্বতীপুর হয়ে কলকাতা পর্যন্ত রুটে রেল চালু ছিল।
কিন্তু পরে এটি বন্ধ হয়ে যায়। তিনি বলেন, রুটটি চালু হলে ভারতের উত্তরাঞ্চলের যাত্রীরা খুব কম সময়ে কলকাতা পৌঁছাতে পারবে। বাংলাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ বাড়লে ভারতের বাকি অংশের সঙ্গে উত্তরপূর্ব ভারতের যোগাযোগ সহজ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বর্তমানে সিঙ্গাবাদ-রহনপুর, গেদে-দর্শনা, পেট্রাপোল-বেনাপোলের মধ্যদিয়ে ট্রেন চলাচল করে। আর বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশই রাধিকাপুর-বিরল, চিলাহাটি-হলদিবাড়ি, ফেনী-বেলুনিয়া ও শাহবাজপুর-মহিশ্মশানের মধ্যে রেলপথ চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি আখাউড়া ও আগরতলার মধ্যে নতুন করে একটি রেলপথ তৈরি করা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।