Inqilab Logo

রোববার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

নওগাঁর বদলগাছীতে ১০৪ কেজি গাঁজা সহ ১জন আটক

নওগাঁ জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২১ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:০১ পিএম

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা থেকে ১০৪ কেজি গাঁজা সহ ১ জনকে আটক করেছে বদলগাছী থানা পুলিশ। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার বদলগাছী সদর ইউনিয়নের সোহাসা গ্রামের জনৈক আজাদ প্রামানিক এর বাড়ী থেকে গাঁজাগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে এসময় আজাদ প্রামানিক পালিয়ে গেলেও তাঁর স্ত্রী খোরশেদা বেগম (৪৫) কে আটক করে থানা পুলিশ। সোমবার দুপুর ২টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যেমে বদলগাছী থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আব্দুল মালেক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পায় সোহাসা গ্রমের জনৈক আজাদ প্রামানিক এর বাড়ীতে গাঁজা বিক্রির উদ্যেশ্যে রাখা হয়েছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে বদলগাছী থানার এসআই শ্রী গৌরাঙ্গ মোহন রায়, এসআই শাহীন চৌধুরী, এএসআই মাহবুর রহমান, এএসআই বাবর আলী শেখ ও এএসআই বিপ্লব কুমার ঘোষসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সোমবার সকালে তার বাড়ীতে অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় পুলিশে উপস্থিতি টের পেয়ে আজাদ প্রামানিক পালিয়ে গেলেও তাঁর বাড়ীর গোয়াল ঘরে পুতে রাখা দুটি ড্রামে রক্ষিত প্লাষ্টিকের বাক্সের মধ্যে থেকে ৫২ টি পেটি মোট ১০৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এ সময় বাড়ীর মালিক আজাদ প্রামানিক পালিয়ে গেলেও তাঁর স্ত্রী খোরশেদা বেগমকে আটক করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বদলগাছী-মহাদেবপুরের সার্কেল আবু সালেহ মোঃ আশরাফুল আলম। গাঁজাগুলোর আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৭ লক্ষ ৬৮ হাজার টাকা। এব্যাপারে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গাঁজা

২২ জানুয়ারি, ২০২২
২২ জানুয়ারি, ২০২২
আমার এক নিকটাত্মীয় মদ-গাঁজা সেবন করত। স্বামী-স্ত্রী প্রায় সময়মই ঝগড়া হতো, স্বামী তার স্ত্রীর গায়ে অনেক সময় হাত তুলত। স্ত্রীও খুব বেশী একটা ছাড় দিত না। আবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অন্য পুরুষের সাথে দীর্ঘ দিন রাতে-বিরাতে গোপন ফোনালাপের অভিযোগ ছিল। তাদের দুই ছেলে আছে। স্বামী তার স্ত্রীর নামে ব্যাংক একাউন্টে ১৫-১৮ লাখ টাকার সম্পদ রেখেছিল। স্ত্রী বাপের বাড়ি গিয়ে সেগুলো হাত করে নেয় এবং নেশাখোর স্বামীর সংসার করবেনা বলে জানায়। এ অবস্থায় কয়েকটি ব্যর্থ আলোচনা বা বৈঠক হয়। প্রায় এক বছরের বেশী সময় পর স্ত্রী ওই স্বামীকে এক উকিলের মাধ্যমে ডাকযোগে ডিভোর্সলেটার পাঠায়। স্বামী বলে সে ওই লেটার রিসিভ ও সাইন করেনি। এর প্রায় এক বছর পর তার স্ত্রী ওই গোপন ফোনালাপের অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই বিয়ে করে। প্রশ্ন হলো স্ত্রীর এ তালাক ও পরবর্তী বিয়ে ইসলামের বিধান মতে সঠিক ভাবে হয়েছে কি না? আর না হলে এখন করনীয় কি?

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ