Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

পরীক্ষায় ফেল করার মানেই হয় না প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ১২ মে, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:৫০ এএম, ১২ মে, ২০১৬

বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষাক্ষেত্রে তার সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের তথ্য তুলে ধরে বলেছেন, কোনোভাবেই পরীক্ষায় ফেল করার কোনো মানে হয় না। সরকার শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক সুযোগ সৃষ্টি করেছে। একটু মনোযোগ দিয়ে পড়লেই পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। এ সময় এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হারের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের আরো মনোযোগী হওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, সরকার শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক সুযোগ সৃষ্টি করেছে। একটু মনোযোগ দিয়ে পড়লেই পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব। সারা দেশের ৮টি শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীনে এ বছর অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) এবং সমমানের মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষার ফল গতকাল প্রকাশিত হয়েছে।
ফলাফল গ্রহণকালে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বর্তমান সরকার প্রদত্ত নানাবিধ সুযোগ-সুবিধার সুযোগ নিয়ে পাঠে আরো মনোনিবেশ করার আহবান জানান। তিনি বলেন, আমরা যেখানে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যাচ্ছি সেখানে শিক্ষার্থীদের বেশি মাত্রায় ফেল করার কোন মানে হয় না।
এ বিষয়ে তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশের উন্নয়ন, ভবন নির্মাণ ও সংস্কার, বৃত্তি প্রদান এবং প্রতিবছর মাধ্যমিক পর্যন্ত সারা দেশে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের সরকারি উদ্যোগের প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার নিম্নমাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সুবিধা প্রদানে ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের মাধ্যমে বৃত্তি চালু করেছে। শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে মাল্টিমিডিয়া ক্লাশরুম চালুর কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রকৃত শিক্ষা ছাড়া কোন জাতিই উন্নত হতে পারে না-এ কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ জন্যই সরকার সাধারণ শিক্ষার সঙ্গে কারিগরি শিক্ষারও বন্দোবস্ত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান বিশ্বে চাহিদার কথা বিবেচনা করেই সরকার কারিগরি ও প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপর অধিক গুরুত্বারোপ করেছে। যাতে করে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম বর্তমান প্রযুক্তির উৎকর্ষের যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে পারে। এ কারণে সরকার শিক্ষকদের জন্যও আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিয়েছে বলেও তিনি জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার স্কুল পর্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করেছে। যাতে করে শিক্ষার্থীদের মাঝে ধর্মীয় মূল্যবোধ গড়ে উঠতে পারে। ভবিষ্যৎ নাগরিকদের আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ এবং বৃত্তি চালুর সরকারি উদ্যোগের ফলে অভিভাবকদের ওপরকার অর্থনৈতিক চাপ অনেকাংশেই কমে এসেছে।
সরকারিভাবে দেশে বিশাল পরিমাণে মেধাবৃত্তি দেয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতো মেধাবৃত্তি অন্য কোনো দেশ দেয় কিনা আমি জানি না।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকার গৃহিত বিশ্বমানের সুযোগ- সুবিধা গ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা নিজেদের যোগ্য করে গড়ে তুলবে এবং ভবিষ্যতে আর কোন শিক্ষার্থীই পরীক্ষায় ফেল করবে না।
পরীক্ষায় ভালো ফলাফলকারীদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছে, যদিও কেউ কেউ কৃতকার্য হতে পারেনি। তিনি বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা মেধাবী। তাই আর যাই হোক তারা পরীক্ষায় ফেল করতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে গড়ে উঠবে। যাতে করে তারা অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতিদ্বন্দি¦তায় অবতীর্ণ হতে পারে। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আগামী প্রজন্ম নতুন নতুন আবিষ্কারের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেবে।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ আর কারো কাছে হাত পাতবে না। বাংলাদেশ তার জনশক্তি এবং নিজস্ব সম্পদকে কাজে লাগিয়ে নিজের পায়ে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। এ সময় ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশে পরিণত করার তাঁর সরকারের লক্ষ্যের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী এসময় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঝালকাঠি এবং পঞ্চগড় জেলার জেলা পরিষদ কার্যালয়ে উপস্থিত শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
চলচ্চিত্রেও আমরা পিছিয়ে থাকবো না, ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী
আমরা সব কিছুতে এগিয়ে গেছি, চলচ্চিত্রেও পিছিয়ে থাকবো না, এই ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আমাদের মেধাবী অভিনেতা-অভিনেত্রী রয়েছেন, কলাকুশলী রয়েছেন পর্যাপ্ত সুযোগ ও প্রশিক্ষণ পেলে তারাও আন্তর্জাতিক মানের কাজ করতে পারবেন। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ২০১৪ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
এসময় তিনি বাংলাদেশে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ডিজাটাল পদ্ধতির ব্যবহার ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্মাতাদের ডিজিটাল চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রতি জোর দিতে হবে। আর নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। দেশে সিনেমা হলগুলোকেও আধুনিকায়নের কথা বলেন তিনি। সরকারের পক্ষ থেকে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, চলচ্চিত্রের উন্নয়নের ক্ষেত্রে শুধু সরকারি পদক্ষেপই যথেষ্ট নয়। আমি আশা করি বেসরকারি পর্যায় থেকেও এই শিল্পের উন্নয়নে উদ্যোগ নেয়া হবে।
ব্যবসা পরিবর্তনের জন্য অনেক হল মালিক তাদের সিনেমা হল ভেঙে ফেলছেন। অথচ এটিকে আরও আধুনিক করলে ব্যবসা ও সুস্থ সামাজিক বিনোদনের সুযোগ তৈরি করা যায়, যা সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশও বটে, বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সমাজকে এই বার্তা দেয়া প্রয়োজন যে অশুভ শক্তির দমন সম্ভব। চলচ্চিত্র হতে পারে তার অন্যতম মাধ্যম।
শেখ হাসিনা বলেন, চলচ্চিত্র এমন একটি গণমাধ্যম যেখানে মাটি ও মানুষের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নার সচিত্র প্রতিফলন ঘটে। তাই নির্মাতাদের প্রতি আমার অনুরোধ, দর্শকরা ছবি দেখে যাতে কিছু শিখতে পারে এবং এগুলো প্রয়োগ করে সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে সেদিকটি খেয়াল রাখবেন।
তিনি আরও বলেন, দর্শকদের হলে ধরে রাখতে হলে একদিকে যেমন ভালো ছবি নির্মাণ করতে হবে, তেমনি সিনেমা হলের পরিবেশও সুন্দর করা প্রয়োজন। চলচ্চিত্র শুধু বিনোদনই নয়, শিক্ষা এবং সমাজ সংস্কারের ও পরিবর্তনের মাধ্যম, উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের এসব দিকে নজর দিতে হবে, আর সে বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েই চলচ্চিত্র বানাতে হবে।
তিনি বলেন, রঙেরও চাহিদা পাল্টায়, একেক সময় একেক রঙ মানুষের ভালো লাগে। এগুলো বুঝতে হলে প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। আর এ কারণেই জাতীয় চলচ্চিত্র ইনস্টিটিউট গড়ে তোলা হয়েছে। তিনি বলেন, অধ্যয়ন ও গবেষণা চলচ্চিত্রের মান উন্নয়নের অপরিহার্য অংশ। আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণ, চলচ্চিত্র বিষয়ে অধ্যয়ন, প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।
দেশেই আজকাল ভালো ভালো সিনেমা তৈরি হচ্ছে, এক সময়ে চলচ্চিত্র থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেও মানুষ এখন এসব সিনেমার কারণে প্রেক্ষাগৃহে ফিরছে বলেই মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি নিজেও এসব সিনেমা দেখন বলে জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকায় বসে সিনেমা দেখা সম্ভব হয় না, কিন্তু যখনই বিদেশে যাই বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বসে এসব সিনেমা দেখি। তিনি বলেন, আগে থেকেই বলে রাখি যেন ভালো ভালো সিনেমা রাখা হয়। আর থাকেও। ফলে আমি জানি অনেক ভালো ভালো ছবি আমাদের নির্মাতারা বানাচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৪’ পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আজীবন সম্মাননা পদক গ্রহণ করেন হাসান ইমাম ও রানী সরকার। চলচ্চিত্র শিল্পের গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২৬টি ক্ষেত্রে বিশিষ্ট শিল্পী ও কলাকুশলী এবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করা হয়।
গল্প চুরির অভিযোগে এ বছর সরকারি অনুদানে নির্মিত ‘বৃহন্নলা’ চলচ্চিত্রের পুরস্কার বাতিল হওয়ায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা মাসুদ পথিকের ‘নেক্কাবরের মহাপ্রয়াণ’ নির্বাচিত হয় সেরা চলচ্চিত্র। সেরা কাহিনীকার হয়েছেন ‘মেঘমল্লার চলচ্চিত্রের জন্য আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। তার মরণোত্তর পুরস্কারটি তুলে দেয়া হয় তার ভাইয়ের হাতে। একই ছবির জন্য সেরা চিত্রনাট্যকার ও সেরা পরিচালকের পুরস্কার পান জাহিদুর রহিম অঞ্জন।‘এক কাপ চা’ চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ফেরদৌস আহমেদ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পান ‘তাঁরকাটা’ চলচ্চিত্রের জন্য মৌসুমী ও ‘জোনাকির আলো’ চলচ্চিত্রের জন্য বিদ্যা সিনহা মিম। শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ক্যাটাগরিতে সেরা হয়েছেন আশরাফ শিশির পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘গাড়িওয়ালা’।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে দেয়া হয় আঠার ক্যারেট মানের পনের গ্রাম স্বর্ণের একটি পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা, একটি সম্মাননাপত্র। একই সঙ্গে ছিলো অর্থ। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের ক্ষেত্রে আজীবন সম্মাননাপ্রাপ্তকে এক লাখ টাকা। শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক ও শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজককে ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়। এছাড়া শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালককে ৫০ হাজার টাকা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ত্রিশ হাজার টাকা করে দেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফিলিস্তিনের চার্জ দ্য এফেয়ার্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিনের চার্জ দ্য এফেয়ার্স ইউসেফ এস ওয়াই রমাদান গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর গণভবনের বাসভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, বৈঠকে তারা পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিনের ভ্রাতৃপ্রতীম জনগণের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ প্রসঙ্গে আলাপকালে রমাদান বাংলাদেশে ফিলিস্তিনের পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা প্রদানের অনুরোধ জানান।
প্রেস সচিব বলেন, তারা মধ্যপ্রাচ্যে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনীর’ আরবী সংস্করণ প্রকাশের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: পরীক্ষায় ফেল করার মানেই হয় না প্রধানমন্ত্রী
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ