Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ঢাকা উত্তরে আতিক, কিশোরগঞ্জ-১ এ ডা. লিপি

আ.লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) উপ-নির্বাচনে মেয়র পদে আতিকুল ইসলাম ও কিশোরগঞ্জ-১ আসনের পূনঃনির্বাচনে ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপিকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

গতকাল গণভবনে দলের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের যৌথসভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সদ্য প্রয়াত সভাপতিমন্ডলীর সদস্য সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম জয়ী হবার পর শপথ গ্রহণের আগে মারা যান। তার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া আসনটিতে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন তার বোন ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি। এ আসনে মোট সাত জন প্রার্থী দলের মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন আর ঢাকা উত্তরে মোট ১০ জন।
এছাড়া গত বছরের ১৭ জানুয়ারি ডিএনসিসি উপ-নির্বাচন স্থগিত করেন আদালত। দুটি পৃথক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সে সময় ডিএনসিসিতে দলের মনোনয়ন পেয়েছিলেন আতিকুল ইসলাম।
এর আগে ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল ডিএনসিসি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে আনিসুল হক মেয়র নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর লন্ডনে মেয়র আনিসুল হক মারা যাওয়ার পর ৪ ডিসেম্বর পদটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।#

 



 

Show all comments
  • Mohammed Shah Alam Khan ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯, ৬:৩০ এএম says : 0
    আমরা বাঙালী মুসলমান আমাদের ভাবধারা বজায় রেখে চলাটাই মনে হয় উত্তম। প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি দমনে জিরো টলারেন্স বলেছেন তাহলে ওনার সব ধররনের কাজে এটাই প্রতিয়মান হওয়া উচিৎ বলে বিজ্ঞদের ধারনা। আমরা যদি খেয়াল করি তখন আমরা দেখতে পাব আমাদের দেশে ৭৫ সাল থেকে কিভাবে আমাদের দেশ অধঃপতনের দিকে গেছে। তাহলে প্রথমেই যদি আমরা দেখি তাহলে দেখতে পাই ব্যাবসায়ীদের রাজনীতিতে প্রবেশ এবং তারা রাজনীতিকে একটা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসাবেই প্রতিষ্ঠিত করে রাজনীতিকে কুলষিত করে ফেলেছে। সেজন্যই আমাদের সংসদে এখন ৭৫% ভাগের উপর ব্যাবসায়িদের দখলে। একই ভাবে মন্ত্রীদের ক্ষেত্রেও দেখা যায় ব্যাসায়িরা এবং পেশাজীবিরাই বেশীর ভাগ চেয়ার দখল করে বসে আছে। ব্যাবসায়ীরা তাদের টাকা ব্যয় করে আরও টাকা সাথে নিয়ে আসার জন্যে। তাই তারা টাকা দিয়ে সবকিছু কিনে নিয়ে সেখান থেকে পয়সা উপার্জনের আয়োজন করে থাকে। কারন তারা পয়সা খরচ করে পয়সা আনার জন্যে এটাই ব্যবসায়িদের নীতি। কাজেই আমাদের নেত্রী হাসিনাকে এই বিষয়টার প্রতি খেয়ল রেখেই কাজ করা দরকার বলে আমরা মনে করি। এরপর আসছে রাজনীতিতে প্রফেশনালদের প্রবেশ এটাও জাতীর জন্যে সঠিক নয় কারন রাজনীতি আর পেশাজীবি একনয়। আমরা পত্রিকায় প্রায় সংবাদ পড়ে থাকি অনেক নেতাদেরকে স্যার বলা হয় কারন তারা তাদের পেশায় থাকার সময় এইভাবাই সম্বোধিত হতো। কিন্তু একজন রাজনীতিবিদ ভাই বা আপা বলে সম্বোধিত হয়ে থাকে। যেমন আমাদের নেত্রী হাসিনা আপা কিন্তু খালেদা জিয়াকে তার দলের সবাই ম্যাডাম বলেই সম্বোধন করে আসছে। এখনও যদি আমরা ব্যাবসায়ী আর পেশাজীবিদেরকে প্রধান্য দেই তাহলে রাজনীতিতে সততা কোনদিন আসবেনা রাজনীতিতে দুর্নীতি থেকেই যাবে এটাই সত্য। এর কারন যারা এখন থেকে রাজনীতি করবে তারা ভাবতে পারে তাদের ভবিষৎ রাজনীতিতে অন্ধকার তাই দলের হয়ে কাজ কর আর পকেট ভর এটাও সততা কারন তারা তাদের শ্রমদেয় দলের জন্যে তাই পারিশ্রমিক নেয়। কিন্তু আমরা যে রাজনীতি করে এসেছি সেখানে ছিল সম্মান এবং রাষ্ট্রিয় ক্ষমতা। যেমন ধরুন আতিকুল ইসলাম বিরাট পয়সা ওয়ালা আরাম আয়েশের কোন কমতি তার ছিলনা। এখন তিনি পয়সার জোড়ে সম্মান ও দেশের ক্ষমতার মালিকও হয়ে গেলেন এটাই সত্য। আবার ডঃ সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি ইনি একজন পেশাজীবি তাও আবার ডাক্তার রোগী দেখে প্রচুর পয়সা কামিয়ে আরাম আয়েশে দিন কাটিয়েছেন। এখন আবার তিনি এলাকায় নির্বাচন করে ম্যাডাম নামেই পরিচিত থাকবে সম্মান ও ক্ষমতা নিয়ে এটা কি ভাববার বিষয় নয় কি?? অপরদিকে বঙ্গবন্ধুর জীবনী পড়লে দেখতে পাই সেই ছোটবেলা থেকেই সমাজনীতি পরে রাজনীতি করেই তিনি জীবনটা কাটিয়েছেন। কত ঝড়বৃষ্টি বেদনা জেলের ভাত তিনি খেয়েছেন সেটা অতুলনীয়। এখন আমরা যারা রাজনীতি করি আমরা কাকে দেখবো আমরা কি জাতীর জনকের জীবনী পড়ে নিজেকে গড়ে তুলবো?? নাকি আনিছুল হক আতিকুল ইসলাম বা পেশাজীবি ইঞ্জিনিয়ার ডাক্তার এদের জীবনী পড়ে নিজেকে রাজনীতিবিদ হিসাবে ঘড়ে তুলবো?? আমাদের এই প্রশ্নটা আমরা ইনকিলাব পত্রিকার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রাখছি। আল্লাহ্‌ আমাদের কর্তা ব্যাক্তিদেরকে সঠিক যায়গায় সঠিক লোক নিয়োগ দেয়ার ক্ষমতা দান করুন। আমিন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সিটি কর্পোরেশন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ