Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বিমান জিম্মির অবসান

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মাত্র দু’ঘণ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ

শফিউল আলম ও রফিকুল ইসলাম সেলিম | প্রকাশের সময় : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

আচমকা এক শ্বাসরোধকর বিমান ছিনতাইয়ের অপচেষ্টা। বৈমানিক ও ক্রুদের বিচক্ষণতায়, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ত্বরিৎ পদক্ষেপের ফলে বিমান জিম্মি করার ঘটনার দ্রুত অবসান হয়েছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন সেনা কমান্ডোসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যগণ। মাত্র ৮ মিনিটের কমান্ডো অভিযানে কুপোকাত হয় অস্ত্রধারী। তার নাম মাহাদী বলে জানা গেছে। বয়স ২৫ থেকে ২৮ বছর। বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক সেই অস্ত্রধারী যুবকটিও পরে মারা গেছে। বিমানের ১৩৪ যাত্রী, ১৪ ক্রুসহ ১৪৮ জন আরোহীর সবাই নিরাপদে। এরফলে সারাদেশের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। বিমানটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই ছিল শেষ গন্তব্য। 

ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-১৪৭ ‘ময়ূরপঙ্খী’ উড়োজাহাজটি (বোয়িং-৭৩৭-৮০০) ঢাকা-চট্টগ্রামের মাঝ আকাশে থাকতেই হঠাৎ এক যাত্রীবেশী যুবক অস্ত্র এবং বোমাসদৃশ বস্তুর ভয় দেখিয়ে বিমানটি ছিনতাইয়ের অপচেষ্টা চালায়। প্রথমে এক ক্রুকে ধাক্কা দিয়ে সে নিজেই বলে উঠে ‘আমি বিমান ছিনতাই করবো’। এ ঘটনা বিকেল ৫টা নাগাদ ঘটে মাঝ আকাশে বিমান ১৫ হাজার ফুটের কিছু বেশি উপরে থাকাবস্থায়। তৎক্ষণাৎ কেবিন ক্রু গোপন সংকেতের মাধ্যমে পাইলট ও কো-পাইলটকে অস্ত্রধারীর বিমান ছিনতাইয়ের অপচেষ্টার বিষয়টি জানিয়ে দেন। তখনই পাইলটদ্বয় ককপিটের দরজা বন্ধ করে দেন। পৌনে ৫টা ৩৩ মিনিটে বিমান জরুরি অবতরণ করে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এর পরের ঘটনা ছিল একের পর এক নাটকীয়, শ্বাসরুদ্ধকর। ঘটনার খবর পেয়েই সেনাবাহিনীর চৌকস একটি প্যারা কমান্ডো দল বিমানবন্দরে গিয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সাথে র‌্যাব-পুলিশ, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনীর সোয়াত টিম, এপিবিএন এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মিলে সমন্বিত অভিযান এবং উদ্ধারের পুরো প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। প্রসঙ্গত গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী দু’টি প্রকল্প উদ্বোধনে চট্টগ্রাম আগমন করেন। এ প্রেক্ষাপটে তার সফর শেষে কয়েক ঘণ্টা পরই উক্ত বিমান ছিনতাই চেষ্টা ও জিম্মি দশার ঘটনায় সবার মাঝে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করে।
এদিকে সফল অভিযান শেষে রাত পৌনে ৯টায় অভিযানের বিস্তারিত বর্ণনা দেন ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মতিউর রহমান। তিনি বলেন, মাত্র ৮ মিনিটের সফল অভিযানে জিম্মি দশার অবসান হয়েছে। আমাদের সাথে গোলাগুলিতে আহত অবস্থায় আটক অস্ত্রধারী কিছুক্ষণ পর মারা গেছে। তিনি বলেন, হলি আর্টিজেনে জঙ্গি হামলার পর কমান্ডো অভিযান পরিচালনাকারী সেনাবাহিনীর চৌকস কর্মকর্তা লে. কর্নেল ইমরুলের নেতৃত্বে প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনার যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করে বিমানবাহিনী, বিমান কর্তৃপক্ষসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তিনি বলেন, জিম্মিকারী প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলতে চেয়েছিলেন এবং তার স্ত্রীর সাথেও কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তারা তার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে তাকে মানসিকভাবে ব্যস্ত রাখেন। আর অন্যদিকে চলে কমান্ডো অভিযান। তার কাছ থেকে একটি পিস্তল পাওয়া গেছে, তবে কোন বোমা পাওয়া যায়নি।
পাইলটের সাহসিকতা, সেনা, প্যারা কমান্ডো অভিযানের তোড়জোড় এবং বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাদের কৌশল ও দূরদর্শিতায় পন্ড হয়ে যায় বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা। সব যাত্রীকে নিরাপদে নামিয়ে আনা হয়। পাইলটও নেমে যান নিরাপদে। আর এরমধ্যে দুইজন কেবিন ক্রুকে এক ঘণ্টার বেশি সময় জিম্মি করে রাখা হয়।
বিমান বাহিনীর এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান জানান, ঘটনার পরপরই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আমরা যেভাবে নির্দেশনা পেয়েছি। সেভাবেই জানমালের রক্ষা করে ছিনতাইয়ের চেষ্টাকারীকে প্রতিহত করা হয়েছে। তার বিস্তারিত পরিচয় জানার চেষ্টাও চলছে। তবে বিমানের কারও কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। সবাই সুস্থ রয়েছেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বিমান বাহিনীর এই কর্মকর্তা বলেন, হয়তো বা সে মানসিকভাবে অসুস্থ হতে পারে। আমরা জানি না। তাকে আমরা মূলত কথা বলে ব্যস্ত রেখেছি। সে আমাদের কোন তথ্য দেয়নি। এমনকি স্ত্রীর সাথে কথা বলার দাবি করলেও তার মোবাইল নম্বরও দিতে পারেনি। তিনি বলেন, তার উদ্দেশ্য বের করার চেয়ে অভিযানের মাধ্যমে বিমান এবং যাত্রীদের নিরাপদ করাই ছিল আমাদের টার্গেট। অভিযানের পর বিমানটিতে ব্যাপক তল্লাশি চালিয়ে সেটিকে উড্ডয়নের জন্য রাতেই নিরাপদ ঘোষণা করা হয়। এরআগে বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও আশপাশ এলাকার যাবতীয় কার্যক্রম সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়ে। সংশ্লিষ্টরা ছিলেন সীমাহীন টেনশনে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সে বিমানটি হাইজ্যাক করার চেষ্টা করেছিল। সে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলতে চেয়েছিল। তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিল। তবে কারও কোনো ক্ষতি হয়নি। সবাই অক্ষত রয়েছেন। বিমানেরও কোনো ক্ষতি হয়নি। ময়ূরপঙ্খী উড়োজাহাজটি বোয়িং-৭৩৭-৮০০ মডেলের। ১৩৪ জন যাত্রী ও ১৪ জন ক্রুসহ ১৪৮ জন আরোহী নিয়ে বিজি-১৪৭ ফ্লাইটটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই যাচ্ছিল।
ক্রু ও যাত্রীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ময়ূরপঙ্খী আকাশে প্রায় ১৫ হাজার ফুট ওপরের দিকে উড়ে যাচ্ছিল। তখন উড়োজাহাজের ভেতরে যাত্রীদের আসনে থাকা এক ব্যক্তি উঠে ককপিটের দিকে আসেন। এ সময় ওই ব্যক্তি এক ক্রুর কাছে যান। কাছে গিয়ে তিনি ওই ক্রুকে ধাক্কা দেন এবং সঙ্গে সঙ্গে একটি পিস্তল ও বোমাসদৃশ একটি বস্তু বের করে বলেন, আমি বিমানটি ছিনতাই করব। আমার কাছে পিস্তল ও বোমা আছে। ককপিট না খুললে ওই যাত্রী বিমান উড়িয়ে দেয়ারও হুমকি দেয়। এরমধ্যে অন্য কেবিন ক্রুরা ককপিটে থাকা পাইলট ও সহকারী পাইলটকে গোপনে সাংকেতিক বার্তা দেন যে, উড়োজাহাজে অস্ত্রধারী আছে, উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের চেষ্টা হচ্ছে। ঠিক এ সময় উড়োজাহাজটি চট্টগ্রাম ও ঢাকার মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থান করছিল।
এরমধ্যে পাইলট মোঃ শফি ও সহকারী পাইলট মোঃ জাহাঙ্গীর ককপিটের দরজা বন্ধ করে দেন এবং কৌশলে জরুরি অবতরণের জন্য চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে বার্তা পাঠান। প্রত্যক্ষদর্শী যাত্রীরা বলেন, ককপিটের দরজা না খোলায় অস্ত্রধারী ব্যক্তিটি চিৎকার করছিলেন। ততক্ষণে উড়োজাহাজটি চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করে। তবে ওই অস্ত্রধারী ফ্লাইট স্টুয়ার্ট সাগরকে একপর্যায়ে আটকে রাখেন। উড়োজাহাজ অবতরণের পর কৌশলে উড়োজাহাজের ডানার পাশের চারটি ইমারজেন্সি গেট দিয়ে যাত্রীরা নেমে পড়েন। উড়োজাহাজে থাকা এক যাত্রী জানিয়েছেন, তিনি নেমে আসা পর্যন্ত ক্রু সাগর ছাড়া ককপিটের ভেতরে তখন পর্যন্ত দুজন পাইলট ছিলেন।
বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণের পর উড়োজাহাজটি থেকে গুলির শব্দও পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম থেকে দুবাইয়ের যাত্রীদের বিমানে আর তোলা হয়নি। বিমানে অস্ত্রধারী থাকার বিষয়টি পাইলটের কাছ থেকে জানতে পেরে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উড়োজাহাজটি ঘিরে রাখেন। পুরো বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী, র‌্যাব, পুলিশ, এপিবিএনসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিমানবন্দরে ছুটে যান। বিমানটিকে ঘিরে অবস্থান নেন কমান্ডো বাহিনী। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সদস্যরাও ছুটে যান সেখানে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বিমানবন্দরে অবস্থান নেন। মজুদ রাখা হয় একাধিক অ্যাম্বুলেন্স। যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলায় নেয়া হয় সর্বাত্মক প্রস্তুতি। অচল হয়ে যায় পুরো বিমানবন্দর। বিকেল থেকে রাতে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সব ধরনের বিমান ওঠা-নামা বন্ধ থাকে।
বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা জানান, অস্ত্রধারী ককপিটে ঢুকতে না পেরে ক্রুদের জিম্মি করেন। যাত্রীদের নিরাপদে নামিয়ে দেয়ার পর নেমে যান পাইলটও। শেষপর্যন্ত সেখানে দুই কেবিন ক্রুকে জিম্মি করা হয়। বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা বিষয়টি জানার পর কেবিন ক্রুদের মাধ্যমে ওই অস্ত্রধারীর সাথে যোগাযোগ শুরু করেন। তাকে আত্মসমর্পণ করতে আহবান জানানো হয়। একপর্যায়ে ওই অস্ত্রধারী বিমানের আশপাশ থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সরিয়ে দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়। কৌশল হিসাবে কিছুটা দূরে সরিয়ে নেয়া হয় বিমানটিকে ঘিরে রাখা অভিযানের জন্য প্রস্তুত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। আর এ সুযোগে ভেতরে ঢুকে পড়েন বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা। এরপর তাকে বিমানের ভেতর থেকে আটক করে নামিয়ে আনা হয়। এর মধ্যদিয়ে জিম্মি দশার অবসান হয়। বিমানবন্দর সূত্র জানায়, ঢাকা থেকে ১৩৪ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এরমধ্যে ৮৬ জন ছিলেন দুবাইগামী যাত্রী। বাকি ৬১ জন অভ্যন্তরীণ যাত্রী, তারা চট্টগ্রামে নামার কথা ছিল। আর চট্টগ্রাম থেকে দুবাইগামী বাকি যাত্রীদের ওঠার কথা ছিল। উড়োজাহাজটি ২০১৫ সালের ২৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিমানের বহরে যুক্ত করা হয়।



 

Show all comments
  • mohammad rahman ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৭ এএম says : 0
    এ ঘটনার পর কার্গোর মত বিমান বনদরের নিরাপও্বা কি অন্য দেশকে দেয়া হবে
    Total Reply(0) Reply
  • arfan ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৮ এএম says : 0
    If he was caught alive it could be reaveled how he enter In the aircraft with arms.
    Total Reply(0) Reply
  • mmh ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৮ এএম says : 0
    what is the duty of security scanning department in Dhaka airport ? Lets see what action is to be taken by the government !
    Total Reply(0) Reply
  • Sengupta ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৮ এএম says : 0
    চকবাজার ট্রাজেডীকে আড়াল করার জন্য আবার নতুন নাটক রচনা করা হলো !
    Total Reply(0) Reply
  • Sheikh Badhan ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৮ এএম says : 0
    আমরা নাটক বুঝি আবেগ বুঝি না।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Ashraful ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৮ এএম says : 0
    ঝড়ে গেল আরেকটি প্রাণ,শেষ হল বিমান ছিনতাই নাটক,সেই সাথে চাপা পড়ল চকবাজার অগ্নিকান্ড এবং পিলখানা হত্যা দিবস।জয় বাংলা।
    Total Reply(0) Reply
  • Maruf Ahmed Dalim ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ এএম says : 0
    অামরা প্রবাসীরা দেশ থেকে একটি শুটকি অানতে পারি না। অার পিস্তল নিয়ে একটি অান্তর্জাতিক ফ্লাইট কিভাবে বিমানবন্দর ত্যাগ করে। অার কত নাটক! দেখব অামারা ব ল দ জাতি...?
    Total Reply(0) Reply
  • MD Ashraful ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ এএম says : 0
    এবারের কাহিনী টা সাজানো ঠিক মত হয়নি।।। ছিনতাই করছে বিমান কথা বলতে চায় প্রধানমন্ত্রী র সাথে??? আবার প্রেম করছে নায়িকা সিমলা র সাথে।।। সেনাবাহিনী র জিওসি বলল একজন কে আটক করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।। কিছুক্ষণ পরে সে মারা গেল।।। তারা কি জানেনা এটা কি পরিমান হাস্যকর???
    Total Reply(0) Reply
  • Habib Yaasin ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ এএম says : 0
    একজন ছিনতাইকারী! এখানে তেমন কোনো পরিস্থিতিই সৃষ্টি হয় নি! কিসের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলো!!!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Jubayer Sikder ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ এএম says : 0
    কবে মুক্তি পাবে?? বাজেট কত ছিল?? জনমনে উদ্ভেগ ফ্লপ করবে মুভিটা মেবি!!
    Total Reply(0) Reply
  • Manjurul Alam Shahin ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    এতো বড় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে গেল অথচ কোন ফোনালাপ ফাঁস হলো না। ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে ফোনালাপ ফাঁস ঐতিহ্য! ও সময় টিভি..... একটু সময় দাও ঐতিহ্য ফেরাতে।
    Total Reply(0) Reply
  • arfan ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    How he reached in the aircraft with arms in spite of having tight security? Why the gun was not detected in metal detector? If he was caught alive it could be revealed .
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    বাংলাদেশে বিমানবন্দরের কর্মিরা যে পরিমান ঘুষ খায়, তাতে এইরকম ঘটনা ঘটা মোটেও অসাভাবিক নয়|
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    তিনঘণ্টার সিনেমাটা পুরাই ফ্লপ!!
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    security checking should be same level for passengers of both local and international routes.
    Total Reply(0) Reply
  • Nahid hasan ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
    ছিনতাইকারি যেহেতু নিহত হয়েছে সেহেতু সে ভয়ানক অস্ত্র নিয়ে বিমানে উঠেছিল— এটা মনে করা যেতে পারে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো সে অস্ত্র ব্যবহার করে নাই, বরং নিহত হয়েছে।
    Total Reply(0) Reply
  • M rahman ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
    Why killed Mahadi? This is certainly not the proper way.
    Total Reply(0) Reply
  • mohammad rahman ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    বিমান ছিনতাইএ র পর পৃথিবীতে এটাই সমভবত: সবচেয়ে সফল উদধার অভিযান! ছিনতাইকারী দ:াবি জানাতে পারল না ! ছিনতাই কারি কোন যাএীকে জিমমী করার সুযোগ পেল না !! মুহূর্তেই সব যাএীদের অক্ষত উদধার !! ছিনতাইকারি নীহত !!! বিমান ছিনতাই নাটকের অবসান মাত্র ৩ ঘনটায় !! এমন দ্রুততার সাথে অপারেশন সমপনন করা হল কমানডো অপারেশনের নামও দেয়ার সময় পেল না সেনাবাহিনী !!! ## হুমায়ুন আহমেদ মারা যাবার পর টিভি নাটক মানুষকে আর বিনোদন দিতে পারছে না --
    Total Reply(0) Reply
  • Sheikh Moniruzzaman ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    তবে মনে হচ্ছে, লোকটা মানসিক রোগী; তার পারিবারিক পরিচয় জানলে বিষয়টা ক্লিয়ার হবে। লোকটা সার্টিফাইড মানসিক রোগী হতে পারে, আবার ডাক্তার দ্বারা অপরীক্ষিত মানসিক রোগ বহনকারীও হতে পারে। তার মানসিক বিকারকে 'হুমকি' মনে করে 'রাজার মেয়ে দ্বারা কাকের ছা' জন্ম দেয়ার গল্প রটিত হতে পারে; তার কাছে সত্যই পিস্তল আছে কিনা তা নিশ্চিত না হয়ে 'হুমকি'কে সত্য মনে করে এবং পিস্তলের খবর মুখে মুখে রটিয়ে দিয়ে। অধিকতর তদন্তে আসল 'সত্য' বেরিয়ে আসবে বলে আশাবাদী।
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে অস্ত্র নিয়ে ওঠার প্রশ্নই আসে না।
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    কিন্তু কীভাবে বিমানবন্দর দিয়ে উড়োজাহাজে অস্ত্র নিয়ে ঢুকে পড়লেন লোকটি ? মনে হয় নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন .,.,.,নিয়ে ব্যাস্ত ছিল ???
    Total Reply(0) Reply
  • Najim Ahmed- KSA. ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
    I am traveling with many Airlines for more than 20 years. Trust me, no way (Impossible) to enter into the Aircraft with Gun. Specially in Dhaka Airport. But, there is some scanning staff (Last check) they can allow you to carry some Cigarettes if you pay them 20 Riyals or 200/ 300 Taka only!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Bashar ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
    ভালোইতো, এমনিতে বিমানের ঢাকা টু নিউয়র্ক রুট নিয়ে নানান জটিলতায় এক যুগেরও বেশি ঘুমের মধ্যে আছি। আর এখন মরার উপর খাঁড়ার খা।
    Total Reply(0) Reply
  • রিদওয়ান বিবেক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
    ২০১৬ সালের ৬ই নভেম্বরে বিমানবন্দরে ৪ আনসার সদস্যকে আহত করার ঘটনা কতটুকু অগ্রগতি হলো তা থেকে অনুধাবন করা যাবে আজকের ঘটনার ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ কতটুকু আন্তরিক।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ৩:৪৩ এএম says : 0
    ‘আমি বিমান ছিনতাই করব’ এটাই ছিল ছিনতাইকারির কথা এতেকরে তাঁর উদ্দেশ্য বুঝা যায়না। ছিনতাইকারির মৃত্যুর কারনে এখানে এই ছিনতাইটা এটা প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে। সময়ই আমাদেরকে এই সমস্যার সমাধান দিবে ততক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিমান জিম্মি

২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ