নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ইভিএম নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য ইভিএম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট গ্রহনে কারচুপির কোন সুযোগ থাকবে না। কোন সংহিংসতা হবার সম্ভবনা নেই। বিকেল ৫টা থেকে সাড়ে পাঁচটার মধ্যে ফলাফল দেয়া যাবে। তিনি গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় পটুয়াখালী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে ইভিএম মেশিনে এর মাধ্যমে ভোট গ্রহনের প্রশিক্ষন কর্মশালা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভোটগ্রহন কর্মকর্তাদের একটি প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী ও পুলিশ সুপার মইনুল হাসান। আগামী ৩১ মার্চ পটুয়াখালীর ৭টি উপজেলার মধ্যে সদর উপজেলায় ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট গ্রহন করা হবে। প্রাথমিকভাবে তিনশজন ভোট গ্রহন কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। সদর উপজেলায় ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ৮৯টি ভোট কেন্দ্রে ৬১০টি ভোট কক্ষে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে বলে নিশ্চিত করেছেন নির্বাচন কমিশন। আগামী ২৫ থেকে ৩০ মার্চ ৫দিন ব্যাপী ইভিএম পদ্ধতিতে কিভাবে ভোট দিতে হবে তা সর্ব সাধারনের জন্য প্রদর্শন করা হবে বলেও জানান নির্বাচন কমিশনার।