Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ভোটারশূণ্য কেন্দ্রে কর্মকর্তাদের অলস সময়

যশোর ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ৩১ মার্চ, ২০১৯, ১১:০৭ এএম

উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে যশোরের ৮টি উপজেলার মধ্যে ৭টিতে আজ সকাল থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। তবে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি প্রায় শুণ্যের কোঠায়।

শহরের জিলা স্কুল, আশ্রম সরকারী প্রাইমারি স্কুল কেন্দ্র, যশোর ইন্সটিটিউট স্কুল কেন্দ্র, বাহাদুরপুর স্কুল কেন্দ্র, মাহামুদুর রহমান স্কুল কেন্দ্র, বিএড কলেজ কেন্দ্র, সেবাসংঘ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রসহ বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে সকাল ৯টা পর্যন্ত ভোটারদের উপস্থিতি ছিল না বললেই চলে। এই সমেয় কোন কোন কেন্দ্রে ৩-৪টির বেশি ভোট পড়েনি বলে জানান ভোটার সংশ্লিষ্টরা। কেন্দ্রগুলোতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তারা অলস সময় কাটাচ্ছেন।

বুথের বাইরে নিরাপত্তা কর্মীরাও বসে আছেন অসলভাবে। ভোট কেন্দ্রের নির্দিষ্ট সীমানার বাইরেও কোন লোকজনের আনাগোনা নেই। স্বাভাবিকভাবেই মনে হচ্ছে না এসব কেন্দ্রে আজ ভোট গ্রহণ চলছে।

যশোর জিলা স্কুল কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার আজিজুর রহমান জানান, সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে ৩ জন ভোটার ভোট প্রদান করেছেন। এই কেন্দ্রের মোট ভোটার। রাম কৃষ্ণ আশ্রম স্কুল কেন্দ্রে মোট ভোটার প্রায় ৩৮শ’। সকাল ৯টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে ভোট কাষ্ট হয়েছে মাত্র ২২টি। একই অবস্থা শহরের বাকি কেন্দ্র গুলোতেই। জেলার বাকি উপজেলা গুলোর চিত্রও একই রকম বলে জানান ভোট সংশ্লিষ্টরা।

কর্মকর্তারা বলছেন, ভোটের প্রতি সাধারণ ভোটারদের কোন আগ্রহ নেই। ফলে তারা ভোট কেন্দ্রে আসছেন না। ভোট দিচ্ছেন না। ভোটার না আসলে তো আমাদের কিছু করার নেই।



 

Show all comments
  • ABU ABDULLAH ৩১ মার্চ, ২০১৯, ১:২২ পিএম says : 0
    আমামীলীগ একটি কাজে সফল সেটা হল দেশের নির্বাচনী বেবস্থা ধ্বংস করা এবং এতে সফল ও হয়েছে
    Total Reply(0) Reply
  • ABU ABDULLAH ৩১ মার্চ, ২০১৯, ১:২৬ পিএম says : 0
    ভোটের মূল কলিজা হল সংসদ নির্বাচন আর আমামীলীগ সংসদ নির্বাচনের কলিজায় কুড়ুল চালিয়েছে - জনগণ কেন ভোট দেবে ? এখন দেশের জনগণ ভোটার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Ali Delowar ৩১ মার্চ, ২০১৯, ১:৩১ পিএম says : 0
    ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো জন্যে নির্বাচন কমিশন যে যে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন- ১. ভোটারদের লটারির মাধ্যমে পুরস্কারের ব্যবস্থা করা। ২. নগদ পুরস্কারের ব্যবস্থা করা। ৩. ভোট দিলেই আগামিতে কোন নির্বাচনের সুযোগ রাখা। ৪. ভোট না দিলে পরবর্তীতে কোন পদে নির্বাচন করতে পারবে না মর্মে আইন করা। ৫. ভোট দেয়ার সাথে সাথে ভোটারের নাম সহ মাইকে মারহাবা বলা। ৬. অবিবাহিতদের বিয়ের ব্যবস্থা করা। ৭. বেকারদের চাকরির ব্যবস্থা করা। ৮. ভোট দেয়া অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে গণ্য করা। ৮. একটি ভোটে একটি মামলা খারিজ করা। ১০. ভোট দিলে বিনা সুদে ব্যাংক থেকে ৫- ৫০ লাখ টাকা আজীবন মেয়াদে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: উপজেলা পরিষদ নির্বাচন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ