Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

কৃষিতে গতানুগতিক ধারা পরিহারের আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৮ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:০২ এএম

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, স্বল্প সময়ে অধিক উৎপাদন হয় এমন নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করে কৃষক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে হবে। কৃষিকে লাভজনক পর্যায়ে নিয়ে একে সম্মানজনক পেশায় পরিণত করতে হবে। তাহলে দেশের শিক্ষিত তরুণরা এ পেশায় এগিয়ে আসবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) অডিটরিয়ামে কৃষকপর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের জাতীয় কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
কৃষি স¤প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মীর নূরুল আলমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের বীজ উইংয়ের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) আশ্রাফ উদ্দিন আহমেদ,কৃষি স¤প্রসারণ অধিদফতরের সরেজমিন উইংয়ের পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল মুঈদ, প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ খায়রুল আলম প্রিন্স।
রাজ্জাক বলেন, গতানুগতিক ধারা পরিহার করে নতুন উদ্যমে কাজ করতে হবে। প্রকল্পগুলো আমাদের লক্ষ্যমাত্রা কতটুকু পূরণ করেছে বা লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কী করণীয় তা বের করতে হবে। ডাল, তেল ও মসলার আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে সবাইকে উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানান।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে মোট তেল আমদানি করতে হয় প্রায় ৩০-৩৫ হাজার কোটি টাকার, আর শুধু ১৩-১৪ হাজার কোটি টাকার খাবার তেল আমদানি করতে হয়। ফলে বিপুল অঙ্কের টাকা এ খাতে ব্যয় হচ্ছে। আমদানি নির্ভরতা কমাতে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের পাশাপাশি তেল বীজ আবাদের এলাকা বৃদ্ধি করতে হবে। আগামী পাঁচ বা ১০ বছরে ভোজ্যতেল আমদানি কী পরিমাণ কমাতে চাই এবং এর জন্য কী পরিমাণ এলাকা আবাদের আওতায় আনতে হবে, তা একটি সুনিদিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে সামনের দিকে আগাতে হবে।
##



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ