সরু সড়কে যান চলাচলে ভোগান্তি

শরীয়তপুরের সাথে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ সহজ হয়েছে পদ্মাসেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে। পদ্মাসেতু চালুর পর শরীয়তপুর-ঢাকা রুটে
তিন দফা দাবি আদায়ে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ সংবাদ সম্মেলন করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নীলফামারীর সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের নিজস্ব কার্যালয়ে ওই সংবাদ সম্মেলনে র আয়োজন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক শ্রমিক নেতা মো. আখতার হোসেন বাদল। সংগঠনের তিন দফা দাবির সমর্থনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সকল মহাসড়কে ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সা, নছিমন, করিমন, পাগলু চলাচলে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। অথচ তারপরও ওই সব অবৈধ যানবাহন অবাধে জেলার মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে চলাচল করছে। এতে করে সড়ক পরিবহন শিল্প আজ একবারে ধ্বংসের মুখে পতিত হয়েছে। সেই সঙ্গে নরসিংদী থেকে জলঢাকা হয়ে ডোমার-দেবীগঞ্জ-ডিমলা রুটে বিআরটিসি বাস চলাচল করছে। এছাড়াও দিনাজপুরের চম্পাতলী, রংপুরের তারাগঞ্জের বালুবাড়ী ও রংপুর সদরে কাগজপত্র চেকিংয়ের নামে হাইওয়ে পুলিশি হয়রানি করছে।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. শাহনেওয়াজ হোসেন শানু, পরিবহন শ্রমিক নেতা মো. আলতাফ হোসেন, মমতাজ আলী মানিক মিয়া প্রমূখ। এ সময় বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির নেতা মো. আরমান হামিদ, গোলাম মোস্তফা, এহসানুল রসুল বিক্কু, আইনুল হকসহ অন্যান্য মালিক ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।