বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
গীতিকার তনিমা রায় তনু ১৯৯৬ সালে তিনি বাংলাদেশ বেতারের গীতিকার হিসেবে স্বীকৃতি পান। তাঁর রচিত কিছু গান স্টুডিও রেকর্ডে গৃহীত হয়েছে। এছাড়া কণ্ঠ সংগীতে তাঁর ছিল অনন্য প্রতিভা।
তিনি ছিলেন এক প্রতিশ্রুতিশীল লেখিকা। কিন্তু জীবনের সীমিত পরিসরে তাঁর প্রতিভা বিকাশের অবকাশ মেলেনি। ১৯৯৯ সালের ৮ মে , ক্ষণজন্মা এই প্রতিভাময়ীর অকাল মৃত্যু রুদ্ধ করে দেয় সব সম্ভাবনার সোনালি প্রত্যাশা। নানা আয়োজনে বুধবার খুলনায় পালিত হয় বাংলাদেশ বেতারের গীতিকার তনু’র ২০ তম মৃত্যু বার্ষিকী।
তনু’র জন্ম ১৯৭৪ সালের ২১ জুলাই। জন্মস্থান খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার তেঁতুলতলা গ্রাম। পিতা নারায়ণ চন্দ্র রায় ছিলেন সরকারি বটিয়াঘাটা ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের স্বনামধন্য গীতিকার , মাতা সন্ধ্যা রাণী রায় গৃহিনী।
তাঁর শিক্ষা জীবনের সূত্রপাত গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পরবর্তীতে জলমা চক্রাখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও তৎসংলগ্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। অষ্টম শ্রেণী থেকে বটিয়াঘাটা থানা হেড্ কোয়ার্টার পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন। এ বিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৯১ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। বটিয়াঘাটা মহাবিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস ১৯৯৩-এ। উভয় পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে প্রথম বিভাগ। এরপর দৌলতপুর সরকারি ব্রজলাল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ১৯৯৮-এ ইংরেজিতে বি.এ. (অনার্স) পাসের পর এম.এ. অধ্যয়নরত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।