Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশে অস্থিরতা

রাজনৈতিক ভাষ্যকার | প্রকাশের সময় : ১৩ মে, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

ভারতকে বলা হয় বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ। দেশটিতে ভোটার প্রায় ৯০ কোটি। ৭ ধাপে ভোট গ্রহণের এই সাধারণ নির্বাচনে গতকাল ১২ মে হয়েছে ষষ্ঠ ধাপে ভোট। চলতি বছরের ১১ এপ্রিল শুরু হওয়া এই নির্বাচনের শেষ দফা অনুষ্ঠিত হবে ১৯ মে। ভোট গণনা ২৩ মে। ভারতের জনগণ এই নির্বাচন ‘উৎসব’ হিসেবে নিলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে চলছে তোড়জোড়। কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি, বিরোধী দল কংগ্রেসসহ বিভিন্ন রাজ্যের আঞ্চলিক দলগুলো।
বাংলাদেশেও রাজনৈতিক দল তথা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে ভারতের এই নির্বাচন নিয়ে অস্থিরতা কম নয়। এবারের নির্বাচনকে দেখা হচ্ছে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’র গ্রহণযোগ্যতা যাচাইয়ের নির্বাচন হিসেবে। কে হবেন ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী, এ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার যেন শেষ নেই।
বাংলাদেশে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিতর্কিত। জনগণ ওই নির্বাচনে ভোট দিতে যায়নি। এ জন্য ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন মানুষের মধ্যে তুমুল আগ্রহের সৃষ্টি করে। নির্বাচনকে ‘উৎসব’ হিসেবে নেয়া জাতি ঘুমিয়ে থাকতেই নির্বাচনের আগের রাতে ভোটের ফলাফল নির্ধারিত হওয়ায় সবাই কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
রাতে ব্যালটে সিল মারার পরিণতি দেখা গেছে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে মানুষের ‘বিরত থাকা’র প্রতিবাদের মধ্যে। কিন্তু পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আগ্রহের শেষ নেই। এমনকি বাংলাদেশের একজন সিনেমার নায়ক ভারতের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করায় তো লঙ্কাকান্ড ঘটে যায়।
ভারতের লোকসভা (নিম্নকক্ষ) নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের আগ্রহ থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলো এখন চরম অস্থিরতায়। বড় দলগুলো বিশেষ করে যারা দিল্লির সাউথ ব্লককে খুশি রেখে ঢাকায় রাজনীতি চর্চায় অভ্যস্ত; তাদের মধ্যে আগামীতে নির্বাচনে জিতে কোন দল ভারতে সরকার গঠন করবেন, কে হবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী তা নিয়ে টেনশনে আছেন।
ক্ষমতা-কেন্দ্রিক রাজনীতি করায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি তথা বড় দুই দলের জন্যই ভারতের নির্বাচনী ফলাফল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই দলগুলো মনে করে জনগণ নয়, বাংলাদেশের নির্বাচনে ফলাফল নির্ধারণে দিল্লিই নিয়ামক ভূমিকা পালন করে। সেজন্য দিল্লিকে খুশি করতে দলগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা দেখা যায়।
তবে বাস্তবতা হলো, যেকোনো কারণেই হোক বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে অধিক নির্ভরশীল মনে করে ভারত। দিল্লিতে যারাই সরকার গঠন করুক না কেন, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারে থাকলে যা চায় তাই পেয়ে যায়। মোদি এটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছেন। কংগ্রেসের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্ক অতি পুরনো। কট্টর হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়েছেন।
ভারত যা চেয়েছে তাই পেয়েছে- এই নীতিতে দুই দেশের সম্পর্ক এখন অন্যরমক উচ্চতায়। তিস্তার পানির মুলো ঝুলিয়ে গত কয়েক বছরে ট্রানজিট, সমুদ্রবন্দরসহ দিল্লি যা চেয়েছে তাই দিয়ে দেয়া হয়েছে। ফলে ভারতে যারাই ক্ষমতায় আসুক আওয়ামী লীগকে আপন করে নেবে। দলটিকে তেমন সমস্যায় পড়তে হবে না। তারপরও ভারতের নির্বাচনে কারা ক্ষমতায় আসেন তা নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিজেদের স্ট্র্যাটেজিক হিসাব কষছে। আওয়ামী লীগের অনুগত কিছু বুদ্ধিজীবীও কাজ করছেন। কিন্তু মাঠের বিরোধী দল খ্যাত বিএনপি?
ইসলামী মূল্যবোধের চেতনা চাপা দিয়ে হঠাৎ ‘দিল্লি তোষণ’ কৌশল গ্রহণ করে দলটি নিজস্ব স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলেছে। দিল্লির সহায়তায় ক্ষমতায় যাওয়ার ‘বাসনা’য় দলটি দিল্লির সাউথ ব্লকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার নামে হয়েছে বিজেপি মুখী। জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবোধকে সিকেয় তুলে বিজেপি ‘তোষণ’ করছে কয়েক বছর ধরে। বিজেপি সভাপতি ‘অমিত শাহের সঙ্গে টেলি সংলাপ’ বিতর্ক এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভারতীয় পত্রিকায় দেয়া সাক্ষাৎকারে সেটা স্পষ্ট হয়েছে।
দিল্লির সাউথ ব্লককে খুশি করার নামে ভারতের জনগণ এবং ভারত সরকারের সঙ্গে নয়; বরং বিজেপির নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছে বিএনপি। এখন যদি নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে কংগ্রেস দিল্লির মসনদে বসে তাহলে কি হবে বিএনপির দিল্লি নীতির?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেছেন, ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণায় নরেন্দ্র মোদির হিন্দুত্ববাদী প্রচারণা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য একটি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। যদি বিজেপি আবার ক্ষমতায় আসে, তাদের হিন্দুত্ববাদের রাজনীতি আরো বেড়ে যাবে। আসাম বা উত্তর-পূর্ব ভারতে যে মুসলিম খেদাও পদক্ষেপগুলো তারা নিয়েছে, সেটা আরো বাড়বে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কারণে ভারতের সরকার পরিচালনায় কোন দল আসছে, সেটি গুরুত্বপূর্ণ।
অধ্যাপক ইমতিয়াজের এই মন্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হবে ২৩ মে। পশ্চিমা দেশগুলোয় নির্বাচনে ‘ভোটকেন্দ্র ফেরত’ ভোটারদের মতামতকে নিয়ে সম্ভাব্য ফলাফল সম্পর্কে আন্দাজ করা গেলেও ভারতে সে ধরনের প্রক্রিয়া নেই। ভারতে কোন দল ক্ষমতায় আসছে তা এখনো পরিষ্কার নয়। বিজেপি বিজয়ী হলে নরেন্দ্র মোদি আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন যেমন আলোচনা আছে; তেমনি কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, উত্তর প্রদেশের বহুজন সমাজ পার্টির নেত্রী সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী, পশ্চিবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিসহ প্রায় অর্ধডজন নেতার নাম আলোচনা হচ্ছে সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে।
এ ছাড়াও দিল্লিতে সরকার গঠনে উত্তরপ্রদেশ ছাড়াও যে দক্ষিণ ভারতের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেই কেরালা থেকেও কোনো নেতা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন এমন আলোচনাও রয়েছে। কারণ ভারতে ছোট দলের নেতা হয়েও ইন্দর কুমার গুজরাল এবং এইচ ডি দেব গৌড়ার মতো নেতারা প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।
ভারতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক, বাংলাদেশকে নিজের জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে তিস্তাসহ বিভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, সীমান্ত হত্যা এবং বাণিজ্য ঘাটতির মতো অমীমাংসিত বিষয়ের সমাধানে নজর দিতে হবে। কিন্তু নরেন্দ্র মোদীর বিজেপি যদি কোনো কারণে ক্ষমতায় না আসতে পারে তাহলে বিএনপির দিল্লি সম্পর্কের কি হবে? দেশে যেমন ‘ভাড়া করা নেতার নেতৃত্বে’ নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে বিপর্যয়কর অবস্থায় পড়েছে; ভারতে ক্ষমতার পালাবদল ঘটলে দিল্লি সম্পর্ক ইস্যুতেও দলটিকে পড়তে হবে বেহাল দশায়।



 

Show all comments
  • সীমান্ত ঈগল ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫০ এএম says : 0
    বাংলাদেশের হিন্দুরা ভারতের হিন্দুদের তুলনায় অনেক ভালো এবং শান্তিতে আছে তার প্রমান নিতে চাইলে তুমি বাংলাদেশের কোন ভদ্র হিন্দু ভাইদের কাছথেকে জানতে পারেন তার মৌল কারণ হলো মুসলিমদের দায়িত্ববোধ রয়েছে তাদের জান মালের নিরাপত্তার অনাকাঙ্ক্ষিত বিচ্চিন ঘটনা ছাড়ি
    Total Reply(0) Reply
  • Junaedur Rahman ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫০ এএম says : 0
    ভারতের প্রভাব বাংলাদেশে কিভাবে পড়ব???ভারতের নির্বাচন কমিশন স্বাধীন আর বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন মেরুদন্ডহীন!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Marjan Haque ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫১ এএম says : 0
    ভারতে মুসলিমরা গরু জবাই করতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশে হিন্দুরা কচ্ছপ খাচ্ছে প্রকাশ্যে... লিটন দাশ ও সৌম্য বিশ্বকাপ একাদশে... চাকরি ক্ষেত্রে বড় বড় পোস্টে সব হিন্দুরা। আর কি চায়??? গাজুয়াতুল হিন্দ সন্নিকটে।
    Total Reply(0) Reply
  • সালেহ খান বাবলু ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫১ এএম says : 0
    ভারতে সাম্প্রদায়িকতার সংঘাতে যে পরিমাণ নির্যাতনের স্বীকার হয় মুসলিমরা, বাংলাদেশের মুসলিমরা যদি ততটুক সাম্প্রদায়িকমনা হত, বাংলাদেশে কোনো হিন্দুই থাকতে পারত না! তবু আমাদের গোফঅলা বুদ্ধিজীবীরা দাদাবাবুদের পা চাটা কমায় না!
    Total Reply(0) Reply
  • Shawn Hossain ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫২ এএম says : 0
    Bangladeshe abar election? India ar Bangladesher electioner modhe rat din difference. Indian electione Bangladesher moto vote karchupi hobe na. Bangladesh election is 10 times worse than India. Even the last Afghan election was more free and fair than Bangladesh.
    Total Reply(0) Reply
  • Tazwoya Abrar Parvez ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫৩ এএম says : 0
    বাংলা ভারতের মতন উগ্রবাদী নয়।আমরা হিন্দুদের উপর খারাপ প্রভাব ফেলিনি ফেলবনা।তবে ভারতের শিক্ষার অভাব রয়েছে।The terrorism
    Total Reply(0) Reply
  • Masum Reza ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫৩ এএম says : 0
    ভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলে বাংলাদেশের মধ্যেও এর প্রভাব পরবে এটাই স্বাভাবিক। মোদি আবার ক্ষমতায় আসা মানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধবেই। মোদির কারনেই বাংলাদেশও অসহিষ্ণু হয়ে উঠবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Arif Rizwan Rizwan ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫৩ এএম says : 0
    ভারতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক ভোটে জিতে আসতে হয়,, আর বাংলাদেশ নামের চোরের দেশে ভোট ছাড়াই সবাই এমপি হয়ে যায়।বাংলাদেশে দিনে কোন ভোট হয়না যা হয় প্রশাসনের অধীনে গভীর রাতে।আর দিনে হয় লোক দেখানো নাটক।
    Total Reply(0) Reply
  • Shamsuddin Shams ১৩ মে, ২০১৯, ১:৫৪ এএম says : 0
    যে দল ক্ষমতা আসুক আওয়ামী লীগ তাদের গোলামী করবে আওয়ামী লীগ নিজেদের স্বাথর্ রক্ষা জন্য ক্ষমতা থাকার জন্য । দেশের জন্য কিছুয় ভারত থেকে অধিকার আদায় করতে পারবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • ডেভিড চক্রবর্ত্তী ১৩ মে, ২০১৯, ১০:০৩ এএম says : 1
    বংলাদেশে বড় পজিশনে হিন্দুরা অনেক আছে। তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাও অনেক। রাজনিতীতে ভারতিয়রা অনেক পাকা কারন কস্ট করে দলে পদ পায়। বাংলাদেশে একজন ছাত্র নেতা হইলেই ৩-৫ তারা হটেল, হেলিকপ্টার এ districts journey. Etc. যে দলই আসুক বাংলাদেশের কিছুই হবেনা। ভারত বাংলাদেশের জন্মের সময় রক্ত দিছে। ভারত বিরোধি মন্তব্য করতে হবে তাই কিছু লেখবে। তবে কথা ঐ টা বি এন পি এর কি হবে?? কংগ্রেস ক্ষমতায় আসলে খবর আছে। তারাকি ভুইলা যায়নাই যে এই উপমহাদেশের আপাদমস্তক রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ত অত্যন্ত জ্ঞানি গুনি জন দেড়শ কোটি লোকের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে আসলো Appoinment নিলো , আবার হরতাল ও দিল। বিজেপি ভুল করলেও কংগ্রেসের মনে আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • শফিউর রহমান ১৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৩ পিএম says : 0
    ডেবিড বাবু আপনাদের লজ্জা করেনা ভারতের পা চাটতে । আপনি কি জানেন ভারতের মুসলমানরা কত নিগ্রিত কত অসহায় অবস্তায় জীবন জাপন করতেছে । এদেশে আপনারা রাজওকিও হালে বসবাস করতেছেন এটাকি অস্বিকার করতে পারবেন ? আপনারা শিক্ষিত আর মুসলমানরা অশিক্ষিত তা বুজাতে চাচ্ছেন ? দেশটা সবার ধর্মও সবার। এখানে দ্বিধা দন্ডের স্থান সৃষ্টি করবেন না । আমাদের দেশটা আরো সূন্দর হতো যদি রাজনৈতিক নেতাদের একের প্রতি অন্নের গনতন্তমনা ভাব থাকতো কাউর কোন ক্ষতির চিন্তা না থাকতো সবে মিলে দেশটা গড়ার অঞ্গিকার থাকতো । আর একটা কথা মনে রাখা দরকার সেটা হলো বিচার মানি কিন্তু তাল গাছটা আমার । এজণ্য আমরা আগাতে পারিনা ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ