Inqilab Logo

বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১, ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

চট্টগ্রাম বন্দরকে শীর্ষে দেখতে চাই মতবিনিময় সভায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

চট্টগ্রাম ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২১ মে, ২০১৯, ১২:০৫ এএম

 বিশ্বের বন্দরগুলোর মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরকে শীর্ষ অবস্থানে নিয়ে যেতে চান উল্লেখ করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, এটিই প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর ভালভাবে চলছে। উন্নয়নে চট্টগ্রাম বন্দর প্রথম অগ্রাধিকার। বন্দরকে দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বন্দরের উন্নয়নে সরকার কাজ করছে। বন্দরের সক্ষমতা ও গতিশীলতা বাড়াতে ব্যাপক পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার বন্দরের সম্মেলন কক্ষে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।
নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নকে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বে-টার্মিনালের কার্যক্রম থেমে নেই। যদিও দৃশ্যমান হয়নি এখনো। ১৩২ বছরের পথচলা বন্দরের। বন্দরের উন্নয়নে গৃহীত প্রকল্প দ্রæত বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, বন্দর কর্তৃপক্ষ যদি সেই কাজ এগিয়ে নিতে দেখি সেটা আমাদের প্রশান্তি। বন্দরে চেন অব কমান্ড থাকতে হবে। সিবিএ নেতারা সব অনুষ্ঠানে থাকতে হবে না। সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক থাকবেন। বন্দরের কর্মীরা আমাদের সম্পদ। বন্দর চেয়ারম্যান আপনাদের যৌক্তিক দাবি পূরণে সচেষ্ট। আমাদের নজরদারি, আন্তরিকতা ও ভালোবাসা আছে।
তিনি বলেন, আমার কাজ আমি করব। দেশের প্রতি দায়িত্ব আছে এটা মনে রাখলে আমরা লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব। সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, কর্ণফুলী, বালু, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বুড়িগঙ্গা নদী নিয়ে মাস্টারপ্ল্যান হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী দেখে মাস্টারপ্ল্যান অনুমোদন দেবেন। শিগগির এসব নদী দখলমুক্ত করে ১০ বছরের মধ্যে দূষণমুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, কর্ণফুলীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ভ‚মি মন্ত্রণালয়ে টাকা চাওয়া হয়েছিল, ভ‚মি মন্ত্রণালয় টাকা দিয়েছে। আমরা ৫টি নদী ধরেছি। নদী এক দিনে দখল হয়নি। একশ’ বছর ধরে দখল হচ্ছে। বিদ্যুৎ প্লান্টও বসে গেছে নদীর পাড়ে। সেটিও সরিয়ে নেওয়া হবে।
মতবিনিময় সভায় হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল জুলফিকার আজিজ, বন্দরের সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা) জাফর আলম, বন্দর সচিব ওমর ফারুকসহ বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে তিনি বন্দরের জেটি, নির্মাণাধীন পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল, বে-টার্মিনালসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেন।

 



 

Show all comments
  • ash ২১ মে, ২০১৯, ১১:৩৮ এএম says : 0
    NOW PROTIMONTRI SHAHEB, APNI JODI REVOLVING CHAIR E BOSHE AMRM KORTE THAKEN R APNAR CLOSE BONDHU DER SAR DEN TAHOLE SHETA HOBE NA !! APNAKE MATHE NAMTE HOBE, HARD WORK KORTE HOBE SHOT HOTE HOBE !! NA HOLE JETA BOLCHEN SHETA JUST KOTHAR KOTHAE ROE JABE
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ