পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেছেন, আলোচিত ব্যবসায়ী ও ড্যাটকো গ্রুপের চেয়ারম্যান মুসা বিন শমসেরের (প্রিন্স মুসা) দেয়া সম্পদের তথ্যর ‘গড়মিল’ আছে। তিনি বলেন, ‘কয়েক দিনের মধ্যেই আমরা মুসার সুইস ব্যাংকের ওই এ্যাকাউন্টের তথ্য পাব।
জিজ্ঞাসাবাদে মুসা জানিয়েছেন, তার পার্টনার কিছুদিনের মধ্যেই ওই এ্যাকাউন্টের কাগজপত্র দেশে পাঠিয়ে দেবে। এরপর মুসা তা কমিশনে সরবরাহ করবে।’ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে গতকাল দুপুরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
এদিকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ছিলেন বলে জানিয়েছেন আলোচিত ব্যবসায়ী ড. মুসা বিন শমসের। দুদক কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বের হওয়ার সময় গতকাল দুপুরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, সুইচ ব্যাংকে আটকে থাকা ১২ বিলিয়ন ডলারের যাবতীয় তথ্য দুদককে দিয়েছেন।
সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেন, গুলশান ও বনানীতে দুটি বাড়ি ছাড়া সাভার ও গাজীপুরে এক হাজার ২০০ বিঘা জমির বিষয়ে মুসা জানান, যে আইনজীবী এসব দেখাশোনা করতেন তিনি মারা গেছেন। অল্পদিনের মধ্যেই ওই সব জমির কাগজপত্র কমিশনে দাখিল করবেন।
দুদকের অনুসন্ধানে মুসা অসহযোগিতা করেছেন মন্তব্য করে দুদক কমিশনার আরও বলেন, ‘কমিশনের অনুসন্ধানে মুসা অসহযোগিতা করেছেন। এ কারণে অনুসন্ধান শেষ করতে সময় লাগছে। তবে অনুসন্ধানে বেশ অগ্রগতি হয়েছে। এখন আর তেমন সময় লাগবে না। মুসার জমা দেওয়া সম্পদের হিসাবে গড়মিল পাওয়া গেছে।’ তবে মুসার বিরুদ্ধে মামলা হবে কি না তা অনুসন্ধান শেষে বলা যাবে বলেও জানান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা ২০ মিনিট পর্যন্ত মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। দুদকের পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলী তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুদকের কাছে সকল তথ্য দেয়া হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানান প্রিন্স মুসা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।