প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ওসামা বিন লাদেন। যাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কোনো দরকার আছে বলে মনে হয় না। তারপরও এক নজরে দেখে নেওয়া যাক লাদেনের সংক্ষিপ্ত একটি পরিচয়। তার পুরো নাম ওসামা বিন মুহাম্মদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন। ডাক নাম ওসামা বিন লাদেন। তিনি ১৯৫৭ সালে ১০ মার্চ সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন। যাকে মুসলিম সংগ্রামী যোদ্ধা আল কায়দা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্র্রের টুইনটাওয়ার ধ্বংশকারী এই কুখ্যাত ব্যক্তি অনেক আগেই মৃত্যু বরণ করেছেন। ২০১১ সালের ২ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় (অপারেশন জেরোনিমো) তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
লাদেনের মৃত্যুর আগের কিংবা পরের অনেক তথ্যই হয়তো সবার জানা। তবে আজ ওসামার বিন লাদেনের এমন একটি তথ্য জানা গিয়েছে যেটা সত্যিই বিশ্বাসযোগ্য নয়। তারপরও ভারতের একটি গণমাধ্যম লাদেনের এই অবিশ্বাসযোগ্য বিষয়টি প্রকাশ করেছে।
হয়তো এরইমধ্যে সে বিষয়ে জানার আগ্রহটা বেড়ে গিয়েছে। সম্প্রতি লাদেনকে নিয়ে ভারতের সংবাদ মাধ্যম কলকাতা টাইমস তাদের একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছেন লাদেন একজন বলিউড অভিনেত্রীকে পছন্দ করতেন! শুধু পছন্দই নয়, এই অভিনেত্রীর প্রেমে রীতিমতো আল কায়দা নেতা পাগল ছিলেন। কে সেই অভিনেত্রী! যার প্রেমে মশগুল ছিলেন এই কুখ্যাত আল কায়েদা নেতা?
তিনি আর কেউ নন, তিনি এক সময়ের পর্ন তারকা সানি লিওন। তবে বিষয়টি হয়তো ঘুনাক্ষরেও জানতেন না এই সুন্দরী। এ নিয়ে সানির তরফ থেকে এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। অভিনেত্রী মুখ না খুললে কি হয়েছে তার ভক্তরা পরিস্কার জানিয়েছেন এটা নিছক একটি গুজব মাত্র।
এদিকে ওসামা বিন লাদেনের একাধিক স্ত্রী ছিল বলে খবর পাওয়া যায়। তিনি প্রথম বিয়ে করেন সিরিয়ার লাতাকিয়াতে। তার প্রথম স্ত্রীর নাম নাজওয়া গানেমকে। যুক্তরাষ্ট্রের টুইনটাওয়ারে হামলার আগেই তাদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর লাদেন দ্বিতীয় বিয়ে করেন খাদিজা শরীফকে। লাদেনের তৃতীয় স্ত্রীর নাম খাইরিয়া সাবের। তার চতুর্থ স্ত্রীর নাম সিহাম সাবের। লাদেনের পঞ্চম স্ত্রীর নাম আমাল আস সাদাহ। এছাড়া ওসামার আরও একটি স্ত্রী ছিলেন বলে দাবি করেন অনেকেই। যার সঙ্গে বিয়ে কিছুদিনের মধ্যেই বিচ্ছেদ হয়।
সানি লিওনের এই বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য না হলেও এটা পরিস্কার যে কুখ্যাত লাদেন একজন নারী প্রীতি মানুষ ছিলেন। সেটার বড় প্রমাণ তার স্ত্রীদের লম্বা তালিকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।