Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ওলামা বহর নিয়ে হজে গেলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

আলেম ওলামার সাথে সরকারের দূরত্ব থাকবে না

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৫ আগস্ট, ২০১৯, ১২:০০ এএম

দেশের শীর্ষ পর্যায়ের আলেম ওলামা বহর নিয়ে গতকাল রোববার বিকেলে বিমানের হজ ফ্লাইট (বিজি ৩২৮১) যোগে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হজে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সার্বিক তত্বাবধানে এবার কোনো প্রকার কেলেংকারি ছাড়াই হজযাত্রা সম্পন্ন হওয়ায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী গতকাল রোববার আশকোণাস্থ হজ অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মহান আল্লাহপাকের দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন। হজযাত্রায় সর্বাতœক সহযোগিতার করার জন্য বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় , সিভিল এভিয়েশন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়, হাব, গণমাধ্যমসহ সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।

প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনিছুর রহমান, যুগ্ম-সচিব এ বিএম আমিন উল্লাহ নূরী, যুগ্ম-সচিব হামিদ জমাদ্দার, পরিচালক হজ মো. সাইফুল ইসলাম, উপ-সচিব (হজ) শরাফত জামান, হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম ও হাবের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান।

প্রেস ব্রিফিংয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, পদ্মা এয়ার ইন্টারন্যাশনালের (১২৬৬) হজ এজেন্সির ৬ জন হজযাত্রীর কাগজপত্র সঠিক থাকলে আজ তারা হজে চলে যাবেন। এতে কোনো সমস্যা হবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, একজন হজযাত্রীকেও ফেলে যাওয়া হবে না। ভিসা প্রাপ্ত সকল যাত্রীই আজ হজে যাবেন ইনশাআল্লাহ। তিনি হজযাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দালালদের খপ্পরে পড়ে আর প্রতারিত হবেন না। সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে আগামীতে হজযাত্রীদের কোনো মধ্যসত্বভোগী দালালের কাছে হজে টাকা জমা না দিয়ে সরাসরি এজেন্সির কাছে টাকা জমা দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আল্লাহর মেহমান হজযাত্রীদের চোখের পানি দেখতে চান না। সে দিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা সম্মিলিতভাবে সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম আল্লাহর রহমতে সম্পন্ন করতে পেরেছি। তিনি বলেন, চার দলীয় জোট ক্ষমতায় গিয়ে ইসলামের জন্য কোনো কাজ করেনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ বরেণ্য ওলামায়ে কেরামের অনুরোধে কওমী মাদরাসা শিক্ষাকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের সাথে দেশের আলেম ওলামায়ে কেরামের আর দূরত্ব থাকবে না ইনশাআল্লাহ। আগামী হজ কার্যক্রমকে আরো সুন্দর করার জন্য হজ শেষে দেশের শীর্ষ আলেম ওলামাসহ সকলকে নিয়ে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। গতকাল বিকেল পর্যন্ত ২৫৯ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি। এদের মধ্যে কেউ কেউ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়াসহ নানা কারণে হজে যাবেন না। আজ সোমবার বেলা সোয়া ৩টায় বিমানের শেষ হজ ফ্লাইট (বিজি-৩৩৮৩ ) ৪১৯ জন হজযাত্রী নিয়ে জেদ্দার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগের কথা। সাউদিয়া এয়ারলাইন্সের শেষ হজ ফ্লাইট (এসভি-৮০৯ ) আজ বেলা ২ টা ৮ মিনিটে তিন শতাধিক হজযাত্রী নিয়ে ঢাকা ত্যাগ করবে।

এদিকে, প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের বিশেষ আমন্ত্রণে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে নির্বাচিত হজ প্রতিনিধি দলের ৫৮ বিশিষ্ট আলেম শনিবার রাতে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লার নেতৃত্বে বঙ্গভবনে নৈশভোজে অংশ এবং প্রেসিডেন্ট-এর কাছ থেকে বিদায় নেন।

হজ করতে যাওয়া ওলামা-মাশায়েখদের বিশেষ দলের উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ বলেন, ‘বাংলাদেশের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে আপনারা বাংলাদেশকে তুলে ধরবেন। বাংলাদেশি হাজি বা কোনো নাগরিকের আচার-আচরণ, কথা-বার্তায় কেউ যাতে কষ্ট না পায়, আমাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি না হয়, সে দিকে বিশেষ খেয়াল রাখবেন।

রাষ্ট্রীয় হজ বহরে প্রথমবারের মতো আপনাদের অন্তর্ভূক্তি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি প্রমাণ করে যে বর্তমান সরকার ইসলাম ও আলেম-ওলামাদের যথাযথ সম্মান ও মর্যাদায় বিশ্বাসী। আপনাদের পরামর্শ ও দিক নির্দেশনায় হাজিরা সঠিকভাবে হজব্রত পালন করতে সক্ষম হবেন। তাছাড়া হজ পালনকালে আপনাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা আগামী হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলেও প্রেসিডেন্ট উল্লেখ করেন। প্রেসিডেন্ট ওলামা প্রতিনিধিদের কাছে দেশের উন্নতি সমৃদ্ধিসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে মহান আল্লাহপাকের কাছে দোয়া করার অনুরোধ জানান।

প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে ওলামা মাশায়েখদের বিশেষ এ দলে দেশের বিভিন্ন বড় মাদরাসার প্রিন্সিপাল, মসজিদের খতিব, কওমি মাদরাসা ভিত্তিক শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া ও আল হাইয়াতুল উলইয়ার লিল জামিয়াতিল কওমি বাংলাদেশ-এর একাধিক সদস্য ও আলেমদের অনুরোধে বহরে অন্তর্ভূক্ত তাদের ছেলেরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় আল হাইয়াতুল উলইয়ার কো-চেয়ারম্যান আল্লামা আশরাফ আলী, পটিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুল হালিম বোখারী, গওহরডাঙ্গা মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা রুহুল আমীন, ঢাকার গেন্ডারিয়ার মাদদরাসা বায়তুল উলুমের প্রিন্সিপাল মাওলানা জাফর আহমাদ, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।

আল্লামা আশরাফ আলী বলেন, আজকের এ আয়োজনে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি। আমি আশা করছি, সরকারের প্রতিটি সেক্টরে ওলামায়ে কেরামকে এভাবেই সম্পৃক্ত করা হবে।

নৈশভোজ শেষে ওলামা মাশায়েখরা দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি সমৃদ্ধি কামনায় দোয়া করেন। নৈশভোজে আরো উপস্থিত ছিলেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রুহুল আমীন মাদানী ।

রাষ্ট্রীয় খরচে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে গতকাল দেশের যে ৫৭ জন শীর্ষ আলেম হজে গেছেন তারা হচ্ছেন,
আল হাইয়াতুল উলইয়ার কো-চেয়ারম্যান মাওলানা আশরাফ আলী, পটিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা আবদুল হালিম বোখারি, ঢালকানগর মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা জাফর আহমদ, জিরি মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা শাহ মোহাম্মদ তৈয়ব, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ, আল্লামা শাহ আহমদ শফীর ছেলে ও হাটহাজারী মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা আনাস মাদানী, কিশোরগঞ্জের চমকপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার সুপারিনটেন্ডেন্ট মাওলানা ইয়াকুব আলী খন্দকার, চট্টগ্রামের নানুপুর উবায়দিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী, চরমোনাই পীর সাহেবের বড় ভাই ও চরমোনাই আলীয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুসাদ্দিক বিল্লাহ আল-মাদানী, দারুন্নাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মোহাম্মদ ওসমান গনি, মিরপুর আকবর কমপ্লেক্স এর মুহতামিম মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন, শায়েখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মুহতামিম মুফতি মিযানুর রহমান সাঈদ, দারুল উলুম রামপুরা বনশ্রী মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা ইয়াহিয়া মাহমুদ, আফতাবনগর মাদরাসার মুহতামিম মুফতি মোহাম্মদ আলী, লালবাগ মাদরাসার প্রধান মুফতি মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, দারুল আরকাম বি-বাড়িয়ার মুহতামিম মাওলানা সাজিদুর রহমান, জামিয়া মাদানিয়া যাত্রাবাড়ী মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ আল ফরিদী, দিনাজপুরের হিলি মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা শামসুল হুদা খান, পুরোনো ঢাকার বড় কাটারা মাদরাসার মুহতামিম মুফতি সাইফুল ইসলাম, সিলেটের গহরপুর মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন রাজু, মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের ছেলে ও ইকরা বাংলাদেশ এর মুহতামিম মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন, পটিয়া মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা রেজাউল করিম, চট্টগ্রামের জিরি মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা শোয়াইব, নরসিংদীর বাগিবাড়ী হাফিজিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা শওকত আলী কাসেমী, চকবাজার শাহী মসজিদের ইমাম মুফতি মিনহাজ উদ্দিন, ফরিদপুরের বাহিরদিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম আলী, মৌলভীবাজারের জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুমের প্রিন্সিপাল মুফতি শামসুদ্দোহা , সিলেটের জামিয়া দরগা মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মো. মুহিব্বুল হক, দারুল উলুম মাদরাসা খুলনার প্রিন্সিপাল মাওলানা মোস্তাক আহমেদ, কুমিল্লার দারুল উলুম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মোহাম্মদ নোমান, প্রখ্যাত ওয়ায়েজ মাওলানা মীর হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী, জামিয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া মিরপুর-পল্লবীর প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ অহিদুজ্জামান, মুফতী রুহুল আমীনের ছেলে মাওলানা উসামা আমিন, নড়াইলের লোহাগড়া কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. মাসুম বিল্লাহ, মিরপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি আবু সালেহ মোহাম্মদ উল্লাহ, গোপালগঞ্জ জেলা মারকাজ মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আব্দুর রহমান, গোপালগঞ্জ কোর্ট মসজিদের ইমাম মুফতি হাফিজুর রহমান, গোপালগঞ্জ ঘাগর বন্দর মসজিদের ইমাম মুফতি আব্দুর রাজ্জাক কাজি, গোপালগঞ্জ কয়াখা মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মো. মাহদী হাসান, গোপালগঞ্জ ভবানীপুর মাদরাসার মুহাদ্দিস মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম, শর্ষিনা আলিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মো. শরাফত আলী, মদিনাতুল উলুম কামিল মাদরাসা প্রিন্সিপাল মাওলানা মো. আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদপুর কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কাশেম ফজলুল হক, মহাখালী জামিয়া হোসাইনিয়া কামিল মাদরাসা প্রিন্সিপাল মাওলানা মো. নজরুল ইসলাম আল মারুফ, সরকারি আলিয়া মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রশিদ, চট্টগ্রাম জমিয়াতুল ফালাহর ইমাম ও খতিব মাওলানা সৈয়দ আবু তালেব মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, চট্টগ্রামের জামিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া প্রিন্সিপাল মাওলানা ওয়াসিউর রহমান, ময়মনসিংহ মাখযানুল উলুমের মাওলানা আব্দুর রহমান হাফেজ্জীর ছেলে মুফতি আব্দুল্লাহ মোকাররম , মাওলানা আকতার হোসেন , মাওলানা নাসির আহমাদ , মাওলানা ইসরাফিল হোসেন , মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস (ইমাম, ডাকবাংলো মসজিদ কোটালীপাড়া গোপালগঞ্জ, মাওলানা মোহাম্মদ জাকারিয়া মুহতামিম ছোট দক্ষিণপাড়া, হস্তপল্লী শামসুল উলুম মাদরাসা গোপালগঞ্জ ও মাওলানা আবুল কালাম, হাইয়াতুল উলইয়ার কো-চেয়ারম্যান মাওলানা আশরাফ আলীর ছেলে হাফেজ মাওলানা মুফতি শামীম আহমদ, বেফাক মহাসচিব মাওলানা আবদুল কুদ্দসের ছেলে মাওলানা মোহাম্মদ মঞ্জুরুল হাসান যোবায়ের ও মাওলানা মোহাম্মদ মোস্তফা সূফী ।



 

Show all comments
  • Live Projapti ৫ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৪ এএম says : 0
    আলেম,উলামার সঙ্গে দুরত্ব কমাও, এবং ৩৭ জন হাজী সাহেব অঝোরে কাঁদছেন। টাকা নিয়ে উদাও হয়েগেছে, ওদের বিষয় সুরাহা করো!
    Total Reply(0) Reply
  • Md Sumon Ahmad ৫ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৪ এএম says : 0
    হজ্বে না বলে বলেন সৌদি আরব ঘুরতে গেলেন জনগনের টাকা দিয়ে
    Total Reply(0) Reply
  • M H Khan Tipu ৫ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৫ এএম says : 0
    জনগনের টাকায় হজে গেলে এরকম হজ হয় না । এ টাকা একক কোন ব্যক্তির না । এ টাকা মানুষের TAX এর টাকা ।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Emdad ৫ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৫ এএম says : 0
    সরকারি টাকায় হজ্জ, কবুল হওয়ার সম্ভবনা কতটুকু!। আর সরকার টাকাই বা পেল কোথায়?সবইতো ঘাম বিক্রির টাকা সাধারণ জনগনের।তাহলে কবুল কি হবে আপনার বিবেক কি বলে?
    Total Reply(0) Reply
  • Mahbubur Rahman Sarker Palash ৫ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৫ এএম says : 0
    প্রতিবছরই সরকারী পয়ুসায় লোকজন হজ্জ করতে যায় এতে সংবাদ করার কি আছে। সরকার ব্যাবস্থায় নিয়ম আছে বলে হয় এটা হাসির বা টিটকারির কিছুই না।
    Total Reply(0) Reply
  • Muhsin Reza ৫ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৬ এএম says : 0
    সরকার তথা জনগণ কেন এদের হজের টাকা বহন করবে?
    Total Reply(0) Reply
  • জাহিদ মেহজাদ ৫ আগস্ট, ২০১৯, ৬:১৬ এএম says : 0
    শেয়ার অপশনটা নেই কেন?!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ