Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

যোগ দিয়েছি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করার জন্য

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৭:৫৪ পিএম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও মোকাব্বির হোসেন বলেছেন, আমি এখানে যোগ দিয়েছি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করার জন্য। নিয়মানুযায়ী ব্যবসা ভালো করার চেষ্টা করবো। আজ যে অবস্থায় আছি, বিদায়কালেও সেই জায়গায় থাকবো। আমার হাইড অ্যান্ড সিক কিছু নেই। সবকিছুই ট্রান্সপারেন্ট।

আজ বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বলাকা ভবনের সভা কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। গত রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) তিনি বিমানে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেন।
মোকাব্বির হোসেন বলেন, বিমানের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ঠিক রেখে সামনে এগোতে চাই।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী এ প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়েছি নিজের সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে কাজ করার জন্য। এখানে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ঠিক রেখে ভবিষ্যতের পথ চলা।
মোকাব্বির হোসেন বলেন, আমার একটাই লক্ষ্য তা হলো বিমানকে সামনে এগিয়ে নেয়া। আমার মেধা, জ্ঞান ও শ্রম দিয়ে যেটি ভালো তার সর্বোচ্চ করার চেষ্টা করবো।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। অনেকেরই শাস্তি হচ্ছে, আরো অনেকের প্রক্রিয়াধীন। তবে বিচারাধীন সব বিষয়ে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব নয়।

নতুন আসা বোয়িং নিয়ে বিমান আগের পরিকল্পনায় চলবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বোয়িং নিয়ে করা পুরনো পরিকল্পনা সংশোধন করা হবে। কারণ এ খাতে প্রতিনিয়তই কৌশল পাল্টাতে হয়। এটাই এ খাতের নিয়ম।
তিনি বলেন, এ খাতের প্রথম বিষয়ই হচ্ছে নিরাপত্তা, এরপর যাত্রীদের সময়মতো সুনির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানো। যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধির জন্য অনেক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। যাতে তারা আরামে ভ্রমণ করতে পারেন।



 

Show all comments
  • Mohammed Shah Alam Khan ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১০:৩২ পিএম says : 0
    বিমানের নবনিযুক্ত এমডি ও সিইও মোকাব্বির হোসেন বলেছেন, নিয়মানুযায়ী ব্যবসা ভালো করার চেষ্টা করবেন তবে তিনি নিশ্চিত করে বলেন তিনি যে অবস্থায় আছেন বিদায়কালেও সেই জায়গায় থাকবেন। ওনার কাছে হাইড অ্যান্ড সিক বলে কিছু নেই। সবকিছুই ট্রান্সপারেন্ট। আজকাল বাংলাদেশে পেশাজীবিরা রাজনৈতিক নেতাদের মত করেই বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এটা জাতীর জন্যে কতবড় ক্ষতিকর বিষয় সেটা ওনারা একবারও ভেবে দেখেন না। রাজনৈতিক নেতারা মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতার চেয়ারে বসে ভুলে যান জনগণকে কি বলেছেন। যেজন্য পরবর্তীতে ওনারা আর গদী পান না। এখন ঠিক একই কায়দায় দেখা যাচ্ছে সরকারি যন্ত্রের আমলারা বড় পদে বসেই রাজনীতিবিদদের মত করে বড় বড় কথা বলেন কিন্তু দেখা গেছে তারা যাবার সময় যে তিমিরে আমরা ছিলাম সেই তিমিরেই আমরা রয়েগেছি। মাঝে মাঝে এমনও দেখাগেছে আমরা যেখানে ছিলাম সেখান থেকেও অনেক পিছনে আমরা চলেগেছি। তাহলে এতসব বড় বড় কথা বলার কি আছে এটাই প্রশ্ন?? এসব কারনে এখন প্রশাসন যন্ত্রের প্রতি জনগণের আস্তা দিন দিন লোপ পাচ্ছে এটাই মহা সত্য। সরকারি দল ক্ষমতায় আসে আবার বিদায় হয় সেজন্যে রাজনৈতিক নেতাদের মিথ্যা বলা তেমন একটা ক্ষতিকারক নয়। কারন আমাদের দেশের সরকার চালায় সরকারি যন্ত্র মানে আমলা কামলারা। কিন্তু সরকারি আমলা কামলারা পরিবর্তন হয় না এনারা হচ্ছেন স্থায়ী। তাই এনারা যখন রাজনীতিবিদদের মত মিথ্যাবাদী হয় তখনই জাতীর জন্যে মহা বিপদ সংকেত হয়ে দাঁড়ায়। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে সত্য বলতে ও সততার সাথে চলার ক্ষমতা দান করুন। আমিন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিমান বাংলাদেশ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ