Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জয়পুরহাটে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২

প্রকাশের সময় : ১৪ জুন, ২০১৬, ১২:০০ এএম

জয়পুরহাট জেলা সংবাদদাতা : জয়পুরহাটের ভাদসা ইউনিয়নের গোপালপুর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুক যুদ্ধে ইউপি চেয়ারম্যান এ কে আজাদ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামি সন্ত্রাসী সোহেল রানা (২৫) ও মনিরুজ্জামান মনির (২৭) নিহত হয়েছেন। সোমবার (১৩ জুন) দিবাগত গভীর রাতে ভাদসা ইউনিয়নের গোপালপুল-কোচকুড়ি রাস্তার মাঝামাঝি এলাকায় এ বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
এ সময় সন্ত্রাসীদের আঘাতে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেনসহ ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে বলে পুলিশ দাবি করেছে।
নিহতরা হলেন- ওই ইউনিয়নের ছাওয়ালপাড়া গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে সোহেল রানা ও কোচকুড়ি গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে মনিরুজ্জামান মনির।
জয়পুরহাটের সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) অশোক কুমার পাল জানান, সোমবার গভীর রাতে ভাদসা ইউনিয়নের নিহত নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের বাসায় একদল সন্ত্রাসী হামলা চালাতে পারে- এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর থানার ওসির নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালায়।
এ সংবাদ পেয়ে সন্ত্রাসীরা চারদিক থেকে পুলিশ সদস্যদের ঘেরাও করলে দুই পক্ষের মাঝে বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এ সময় সন্ত্রাসী সোহেল ও মনির ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
এ সময় সন্ত্রাসীদের আঘাতে ওসি ফরিদ হোসেন সহ ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।
জয়পুরহাটের এএসপি অশোক কুমার পাল আরো জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুই রাউন্ড গুলি ও দুটি দেশিয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গত ৪ জুন রাতে সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান এ কে আজাদসহ নয়ন নামে স্থানীয় এক যুবককে ৭/৮ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ কুপিয়ে ও গুলি করে। এতে তারা গুরুতর আহত হন। গত ১২ জুন ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চেয়ারম্যান মারা যান।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ