Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সিরিয়ায় তুর্কি সামরিক অভিযানে হোয়াইট হাউসের সমর্থন

সন্ত্রাসী আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতেই এ ব্যবস্থা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৮ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে শিগগিরই তুরস্ক সামরিক অভিযান চালাবে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। রোববার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি স্টিফেন গ্রিশাম এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ফোনালাপের পর ওই বিবৃতি দেয়া হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে এমন বিবৃতি আসার পর অঞ্চলটির যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত কুর্দি বিদ্রোহীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। কেননা, এতে কুর্দিদের ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। দীর্ঘদিন থেকেই অঞ্চলটিতে এ বিদ্রোহীদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছিল ওয়াশিংটন।

হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ অভিযানে মার্কিন বাহিনীর কোনও সমর্থন বা সম্পৃক্ততা থাকবে না। ওই এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের সেনাসদস্যরা অবস্থান করবে না। স্টিফেন গ্রিশাম বলেন, আইএসের বিরুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানে বন্দি বিদেশি যোদ্ধাদের নিজেদের হেফাজতে নেবে তুরস্ক। সামরিক অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে ইতোমধ্যেই সিরিয়া সীমান্তে তুরস্কের সাঁজোয়া যান মোতায়েনের ছবি ও ভিডিও তুর্কি সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান ওই অভিযানের ঘোষণা দেয়ার পরই এ প্রস্তুতি শুরু করে দেশটির সেনাবাহিনী। তুর্কি-সিরিয়া সীমান্ত এলাকার সুরক্ষায় কুর্দি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে এ অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আঙ্কারা।

অপরদিকে, সন্ত্রাসী আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতেই তুর্কি সীমান্তবর্তী সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে সামরিক অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আঙ্কারা। গতকাল সোমবার এমন মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগানের মুখপাত্র ইব্রাহিম কালিন। টুইটারে দেয়া পোস্টে ইব্রাহিম কালিন বলেন, সীমান্ত এলাকাটিতে একটি নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং তুরস্কে আশ্রয় নেয়া সিরীয় শরণার্থীদের তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে এ অভিযানের প্রয়োজন রয়েছে।

এর আগে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে শিগগিরই তুরস্ক সামরিক অভিযান চালাবে বলে জানায় হোয়াইট হাউস। রোববার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি স্টিফেন গ্রিশাম এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ফোনালাপের পর ওই বিবৃতি দেয়া হয়। হোয়াইট হাউসের বিবৃতির পরই টুইটারে এ পোস্ট দেন ইব্রাহিম কালিন।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে এমন বিবৃতি আসার পর অঞ্চলটির যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত কুর্দি বিদ্রোহীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। কেননা, এতে কুর্দিদের ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। দীর্ঘদিন থেকেই অঞ্চলটিতে এ বিদ্রোহীদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছিল ওয়াশিংটন। হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ অভিযানে মার্কিন বাহিনীর কোনও সমর্থন বা সম্পৃক্ততা থাকবে না। ওই এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের সেনাসদস্যরা অবস্থান করবে না। স্টিফেন গ্রিশাম বলেন, আইএসের বিরুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানে বন্দি বিদেশি যোদ্ধাদের নিজেদের হেফাজতে নেবে তুরস্ক। সামরিক অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে ইতোমধ্যেই সিরিয়া সীমান্তে তুরস্কের সাঁজোয়া যান মোতায়েনের ছবি ও ভিডিও তুর্কি সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান ওই অভিযানের ঘোষণা দেওয়ার পরই এ প্রস্তুতি শুরু করে দেশটির সেনাবাহিনী। তুর্কি-সিরিয়া সীমান্ত এলাকার সুরক্ষায় কুর্দি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে এ অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আঙ্কারা। সূত্র : নিউইয়র্ক টাইমস, আল-জাজিরা, সিএনএন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ