Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বাংলাদেশে আসছে মেসির আর্জেন্টিনা!

চট্টগ্রাম ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ৯ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:০১ এএম

বাংলাদেশ সফরে আগামী মাসে প্রীতি ম্যাচ খেলতে আসার কথা আর্জেন্টিনার। সেখানে এই মুহুর্তে আর্জেন্টিনার চাওয়া নিরাপত্তা। অন্যদিকে আর্জেন্টিনার চাওয়া ‘নিরাপত্তা’ পূরণ করে বাংলাদেশের চাওয়া ‘মেসি’। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ জাহিদ আহমেদ রাসেল এ কথা নিশ্চিত করেছেন।
আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনতে ইউরোপভিত্তিক এজেন্টের অনুমতি ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী, ‘যে প্রতিষ্ঠান ঢাকায় এই ম্যাচ আয়োজন করবে তারা আমাদের কাছে অনুমতি ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তার বিষয়ে একটি চিঠি চেয়েছিল। আমরা দিয়েছি।’ সেই সঙ্গে এই নিশ্চয়তার পাশাপাশি ‘মেসি’কে পাওয়ার শর্তও জুড়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাহিদ আহমেদ রাসেল, ‘আর্জেন্টিনা দলে মেসি থাকতে হবে। আসতে হবে আর্জেন্টিনার পূর্ণাঙ্গ দল। কারণ, অপূর্ণাঙ্গ আর্জেন্টিনা দল আনার মানেই হয় না।’
ঢাকায় আর্জেন্টিনার সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ ল্যাটিন আমেরিকার আরেক দল প্যারাগুয়ে। নিজেদের অফিসিয়াল টুইটার পেজে প্যারাগুয়ের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন সফর নিশ্চিত করলেও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) জানিয়েছে কেবল সম্ভাবনার কথা। প্যারাগুয়ের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন তাদের ভেরিফাইড টুইটার পেজে জানিয়েছে, নভেম্বরে বাংলাদেশে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে আসবে প্যারাগুয়ে। ১৫ নভেম্বর প্রথম ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ভেনেজুয়েলা। ১৮ নভেম্বর দু’বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে প্যারাগুয়ে।
এ ব্যপারে বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ইনকিলাবকে জানিয়েছেন, ‘নভেম্বরে আর্জেন্টিনার বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা থাকলেও এখনই আমরা চূড়ান্ত কিছু বলতে পারছি না। কারণ আরও আলোচনা করতে হবে। আর্জেন্টিনার সঙ্গে বিদেশি আরেকটি দল (প্যারাগুয়ে) থাকবে। আমরা এ নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।’
আর্জেন্টিনার প্রভাবশালী কিছু গণমাধ্যমও এই প্রীতি ম্যাচের কথা জানিয়েছে, আর্জেন্টিনা নভেম্বরে ব্রাজিল ও প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে। গণমাধ্যমগুলোর বরাতে সেখানে মেসির খেলার কথাও বলা হয়েছে। এ মাসে জার্মানি ও ইকুয়েডরের বিপক্ষে খেলার পর ১৫ নভেম্বর সউদী আরবে ব্রাজিলের মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা। তারপর ১৮ নভেম্বর তাদের প্যারাগুয়ের বিপক্ষে খেলার কথা জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম।
উল্লেখ্য, আর্জেন্টিনা ২০১১ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর একবারই এসেছিল বাংলাদেশে। নাইজেরিয়াকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সুখস্মৃতি নিয়ে ফিরে গিয়েছিল মেসির দল। ঐ ম্যাচটি আয়োজন করতে গিয়ে বাফুফেকে খরচ হয়েছিল ৩০ কোটি টাকার বেশি। আট বছর পর আর্জেন্টিনাকে আবার আনতে খরচটা আরো বড় হবে সেটাই স্বাভাবিক। বাফুফের একটি সূত্র মতে এবার খরচ চলে যাবে চল্লিশ কোটির ওপরে। এ টাকার উৎস খুঁজবে এজেন্ট। তবে তাদের পৃষ্ঠপোষক খুঁজে দেয়ার বড় একটা দায় থাকবে বাফুফেরও। এটাও একটা শর্ত। বাফুফে সাধারণ সম্পাদক এ জন্যই এখনো ম্যাচটির বিষয়ে শতভাগ নিশ্চয়তা না দিয়ে বলছেন ফিফটি-ফিফটি। তবে যদি ম্যাচটি হয়, তবে যদি হয় সেক্ষেত্রে ম্যাচটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে করার প্রস্তাব দিয়েছে যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। প্রস্তাবটি দেয়া হয়েছে ম্যাচটি যাদের উদ্যোগে ঢাকায় হচ্ছে সেই এজেন্টের কাছে। জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি আমাদের সঙ্গে আলোচনা করে ম্যাচ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক সম্মতি ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চেয়েছিল। আমরা লিখিতভাবে তাদের জানিয়ে দিয়েছি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেয়ার কথা। ওই চিঠিতেই আমরা প্রস্তাব দিয়েছি ম্যাচটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে করার।’

ঐতিহাসিক ভারত সফরের আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের গুরুত্ব বেড়ে গেছে বহুগুণে। আগে যেখানে জাতীয় তারকারা অনীহা প্রকাশ করতো এনসিএল খেলতে এবার নিজ থেকেই খেলার উচ্ছা প্রকাশ করেছেন সাকিব আল হাসান ছাড়া প্রায় সব ক্রিকেটারই। আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া ২১তম আসরের একদিন আগে গতকালই ৮ দলের স্কোয়াড দিয়েছেন নির্বাচকেরা। তবে তার চাইতে বড় কবর হচ্ছে, আমূলে পাল্টে গেছে ঘরোয়া লিগের সবচাইতে বড় এ আসরের পয়েন্ট বণ্টন।
ব্যাটিংয়ে আড়াইশর বেশি প্রতিটি রানের জন্য মিলবে ০.০১ পয়েন্ট করে। বোলিংয়ে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ ১.৫ পয়েন্ট। টানা জয়ের জন্য এবার আছে বোনাস পয়েন্ট।
প্রতিটি জয়ের জন্য পাওয়া যাবে ৮ পয়েন্ট। টাই ম্যাচের জন্য প্রতিটি দল পাবে ৪ পয়েন্ট করে। ড্র ও পরিত্যক্ত ম্যাচে প্রতিটি দল পাবে ২ পয়েন্ট করে। ব্যাটিং ও বোলিং দুই ক্ষেত্রেই বোনাস পাওয়া যাবে কেবল প্রথম ১০০ ওভারের পারফরম্যান্সের জন্য। ৮০ ওভার পর বাধ্যতামূলকভাবে নতুন বল নিতে হবে। ব্যাটিংয়ে বোনাস মিলবে কেবল প্রথম ইনিংসে। প্রথম ১০০ ওভারে ২৫০ রানের বেশি প্রতিটি রানের জন্য ০.০১ পয়েন্ট করে মিলবে। যেমন ১০০ ওভারে ৩৫০ রানের জন্য পাওয়া যাবে ১ পয়েন্ট।
এবার প্রথম ইনিংসে লিডের জন্য নেই কোনো বোনাস পয়েন্ট। বোলিং বোনাস পয়েন্টও মিলবে কেবল প্রথম ইনিংসে। প্রথম ১০০ ওভারে ৫ উইকেট নেওয়ার জন্য পাবে ০.৫ পয়েন্ট। ৭ উইকেট নিলে পাওয়া যাবে ১ পয়েন্ট। নয় বা তার বেশি উইকেটের জন্য ১.৫ পয়েন্ট। বোলিংয়ে সর্বোচ্চ পাওয়া যাবে দেড় পয়েন্ট। বোনাস পয়েন্ট পাওয়ার জন্য হয় দুই দলেরই প্রথম ইনিংস শেষ হতে হবে নয়তো দুই দলকেই অন্তত ১০০ ওভার খেলতে হবে। কোনো এক দলের প্রথম ইনিংস শেষ হলে আর প্রতিপক্ষ ১০০ ওভার খেললে কি হবে তা বলা নেই প্লেয়িং কন্ডিশনে। টানা দুই জয়ের জন্য ১ বোনাস পয়েন্ট, টানা ৩ জয়ে ২, টানা ৪ জয়ে ৩, টানা ৫ জয়ে ৪ ও সব ম্যাচ জিতলে ৫ পয়েন্ট পাওয়া যাবে।
সর্বোচ্চ পয়েন্ট পাওয়া দল জিতবে শিরোপা। পয়েন্ট সমান হলে প্রথমে দেখা হবে বেশি জয়, পরে দেখা হবে কম পরাজয়। এই দুই বিচারেও সমতা থাকলে দেখা হবে দুই দলের নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ের পয়েন্ট। সেটাও সমান হলে আসবে বেশি উইকেটের হিসাব। এখানেও সমতা থাকলে দেখা হবে বেশি রান।
কোনো দল ওয়াকওভার দিলে প্রতিপক্ষ পূর্ণ ম্যাচ পয়েন্ট পাবে। ওয়াকওভার দেওয়া দলের খেলোয়াড়দের পরের ম্যাচের জন্য ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হবে। সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় অ্যাসোসিয়েশনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। এরপর বিসিবি আরও বড় কোনো শাস্তি দিতে পারে।
এই লিগ দিয়েই ক্রিকেটে ফিরবেন দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। তার সতীর্থ মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও আছেন এই আসরে। অন্যদিকে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান তুষার ইমরান ও স্পিনার সোহাগ গাজীকে তাকিয়ে থাকতে হবে ফিটনেস পরীক্ষার দিকে।
প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে সবচেয়ে সফল পেসার মোহাম্মদ শরীফের জায়গা হয়নি ঢাকা দলে। রাজশাহী দলে নেই অভিজ্ঞ মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান ফরহাদ হোসেন। অন্যদিকে চোট থেকে পুরোপুরি সেরে না উঠলেও আছেন লেগ স্পিনিং অলরাউন্ডার আমিনুল ইসলাম। দল পেয়েছেন লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেন ও মিনহাজুল আবেদীন আফ্রিদি।


আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া প্রথম শ্রেনীর এই টুর্নামেন্ট হবে ১০টি ভেন্যুতে। ভেন্যুগুলো হলো- বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়াম, খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম, ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, বরিশাল বিভাগীয় স্টেডিয়াম, কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ১ ও ২ নম্বর মাঠ, রংপুর ক্রিকেট গার্ডেন, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম ও ঢাকার শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম।
প্রথম স্তরে আছে খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও ঢাকা। দ্বিতীয় স্তরে আছে বরিশাল, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকা মেট্রো। প্রথম স্তরের চতুর্থ দল পরের আসরে খেলবে দ্বিতীয় স্তরে। দ্বিতীয় স্তরের সেরা দল খেলবে প্রথম স্তরে।
প্রথম রাউন্ডে দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে কাল শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে চট্টগ্রামের মুখোমুখি হবে ঢাকা মেট্রো। রাজশাহীতে মুখোমুখি হবে সিলেট ও বরিশাল। প্রথম স্তরের ম্যাচে ফতুল্লায় গত আসরের চ্যাম্পিয়ন রাজশাহীর বিপক্ষে খেলবে ঢাকা। খুলনায় স্বাগতিকদের প্রতিপক্ষ রংপুর। প্রতি রাউন্ড শেষে দলগুলো পাবে তিন দিনের বিরতি। ১৭ অক্টোবর শুরু হবে দ্বিতীয় রাউন্ড। পরের দুই রাউন্ডের খেলা শুরু হবে ২৪ ও ৩১ অক্টোবর। ৭ নভেম্বর শুরু হবে পঞ্চম রাউন্ডের খেলা। ষষ্ঠ ও শেষ রাউন্ডের খেলা শুরু হবে ১৪ নভেম্বর। এনসিএলের ৮ দল
প্রথম স্তর
খুলনা : ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজ, তুষার ইমরান, নাহিদুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম রবি, অমিত মজুমদার, জিয়াউর রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, ইমরানউজ্জামান, মুস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন, আল আমিন হোসেন, হাসানউজ্জামান।
রাজশাহী : জুনায়েদ সিদ্দিক, মিজানুর রহমান, জহুরুল ইসলাম, অভিষেক মিত্র, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান, মোহাইমিনুল খান, ফরহাদ রেজা, তাইজুল ইসলাম, শফিউল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, সাকলাইন সজীব, শাকির হোসেন, মোহর শেখ।
রংপুর : মেহেদী মারুফ, ফারদিন হাসান, মাহমুদুল হাসান, নাঈম ইসলাম, নাসির হোসেন, তানবীর হায়দার, সোহরাওয়ার্দী শুভ, আলাউদ্দিন বাবু, সাজেদুল ইসলাম, শুভাশিস রায়, সঞ্জিত সাহা, রবিউল হক, মাইশুকুর রহমান, হামিদুল ইসলাম।
ঢাকা : নাদিফ চৌধুরী, শুভাগত হোম চৌধুরী, রকিবুল হাসান, রনি তালুকদার, আব্দুল মজিদ, তাইবুর রহমান, নাজমুল ইসলাম, সাইফ হাসান, শাহাদাত হোসেন, জয়রাজ শেখ, সালাউদ্দিন শাকিল, সুমন খান, শাকিল আহমেদ, হৃদয় খান, জুবায়ের হোসেন।

দ্বিতীয় স্তর
ঢাকা মেট্রো : সাদমান ইসলাম, রাকিন আহমেদ, শামসুর রহমান, মাহমুদউল্লাহ, মার্শাল আইয়ুব, আল আমিন জুনিয়র, জাবিদ হোসেন, সৈকত আলী, আরাফাত সানি, মোহাম্মদ শহীদুল, আবু হায়দার, মানিক খান, ইলিয়াস সানি, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব।
সিলেট : ইমতিয়াজ হোসেন, জাকির হাসান, জাকের আলী, অলক কাপালী, শাহানুর রহমান, এনামুল হক জুনিয়র, রাহাতুল ফেরদৌস, আবু জায়েদ চোধুরী, ইমরান আলী, ইবাদত হোসেন, তৌফিক খান, নাসুম আহমেদ, রুহেল মিয়া, মিজানুর রহমান, রেজাউর রহমান।
বরিশাল : কামরুল ইসলাম রাব্বি, মোসাদ্দেক হোসেন, শাহরিয়ার নাফীস, মোহাম্মদ আশরাফুল, সোহাগ গাজী, ফজলে মাহমুদ, মনির হোসেন, সালমান হোসেন, মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, তানভীর ইসলাম, শামসুল ইসলাম, তৌহিদুল ইসলাম, মঈন খান, রাফসান মাহমুদ।
চট্টগ্রাম : তামিম ইকবাল, মুমিনুল হক, সাদিকুর রহমান, পিনাক ঘোষ, ইয়াসির আলী চৌধুরী, তাসামুল হক, মাহিদুল ইসলাম, মাসুম খান, মেহেদী হাসান, নোমান চৌধুরী, মিনহাজুল আবেদীন আফ্রিদি, শাখাওয়াত হোসেন, ইরফান শুক্কুর, নাঈম হাসান।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ