মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মঙ্গল গ্রহে যে পানির অস্তিত্ব রয়েছে, আবারো তার প্রমাণ পাওয়া গেল। লালগ্রহে এক মরুদ্যান অর্থাৎ ওয়েসিস-এর খোঁজ দিয়েছে নাসার রোভার কিউরিওসিটি। নাসার নিশ্চিত অনুমান, আজ থেকে প্রায় ৩৫০ কোটি বছর আগে এখানে জলাশয় ছিল। বর্তমানে মঙ্গলের বুকে ‘গেইল ক্রেটার’ এলাকা এক্সপ্লোর করছে নাসার কিউরিওসিটি। ১৫০ কিমি চওড়া এই প্রাচীন বেসিন। আর এটিকেই বৃহৎ মাপের জলাশয় হিসেবে চিহ্নিত করেছে নাসার মঙ্গলযান।
গবেষকদলের গুরুত্বপ‚র্ণ সদস্য, নাসার ‘কিউরিওসিটি মিশনে’র প্রজেক্ট সায়েন্টিস্ট অশ্বিন ভাসাভাড়া বলেছেন, ‘আমরা প্রমাণ পেয়েছি, মঙ্গলের এই সুপ্রাচীন হ্রদটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বার বার শুকিয়ে গিয়েছে। তার পর আবার সেটি টলটলে পানিতে (ফ্রেশ ওয়াটার) ভরে উঠেছে। যে গেইল ক্রেটার এলাকায় এই প্রাচীন হ্রদের কঙ্কালসার দেহের হদিশ মিলেছে, আমাদের বিশ্বাস, তার আশপাশের এলাকা ছিল অত্যন্ত রুক্ষ। অনেকটা আমাদের সাহারা মরুভ‚মির মতো। আর এই হ্রদটি ছিল সেই মরুভ‚মিতে মরুদ্যানের মতো।’ তিনি জানান, কয়েকশো কোটি বছর আগে শুকিয়ে যাওয়া মঙ্গলের গেইল ক্রেটারের সেই হ্রদ এখনও যতটা চওড়া ও গভীর, দক্ষিণ আমেরিকার আল্টিপ্ল্যানো এলাকায় থাকা হ্রদগুলি শুকিয়ে গেলে তার থেকেও হয়ে পড়ে অনেক বেশি অগভীর ও শীর্ণ।
প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাস থেকে ফের মঙ্গলে প্রাণের খোঁজ শুরু করেছে মার্কিন সংস্থা নাসা। আর সেই গবেষণা অগ্রসর হওয়ার আগেই মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের খোঁজ পেয়ে নিঃসন্দেহে উৎসাহিত বিজ্ঞানীরা। নাসার গবেষকদের পরবর্তী লক্ষ্য হল পানির এই গতিপথ এবং প্রকৃতি কীভাবে বদলেছে সে সম্পর্কে গবেষণা করা। এমনটাই জানানো হয়েছে নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবোরেটরির পক্ষ থেকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।