Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

স্পাইক এন্টি ট্যাংক মিসাইল

মোতায়েন করেছে ভারত

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:০২ এএম

ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নারাভানে বৃহস্পতিবার বলেছেন যে সেনা মোতায়েন এবং সিগ সুয়ের এসল্ট রাইফেল ও স্পাইক এন্টি-ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনের মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) নিরাপত্তা জোরদার করেছে। তিনি বলেন, এসব অস্ত্রের চালান গ্রহণ করা হয়েছে এবং এগুলো মোতায়েন ও সেনাদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গত জুলাইয়ে ইসরাইলের রাফাল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমসের কাছে ২৪০টি স্পাইস ও ১২টি লঞ্চারের অর্ডার দিয়েছিল। ভারতীয় সামরিক বাহিনীর কাছে এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ছিল না। তারা ২০ বছরের মধ্যে অন্তত ৪০ হাজার ট্যাংক বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করছে। তবে এগুলো ইতিমধ্যে মোতায়েন করা হয়েছে কিনা সেই বিষয়টি জানা যায়নি। ভবিষ্যতে মোতায়েনের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী দেশীয়ভাবে তৈরি কাঁধে বহনযোগ্য এটিজিএমের ওপর নির্ভর করবে। চলতি বছরের প্রথম দিকে এগুলো পরীক্ষা করা হয়েছে। বিশেষ জরুরি ব্যবস্থায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপ-প্রধানকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়াই ৭১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত অস্ত্র ও প্রতিরক্ষা সামগ্রী কেনার অনুমতি দেওয়া আছে। ভারতের এটিজিএমগুলো হলো তৃতীয় প্রজন্মের ট্যাংকবিধ্বংসী নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র। এগুলো উচ্চ মাত্রায় ট্যাংকবিধ্বংস গোলা বহন করার উপযুক্ত। এমপিএটিজিএম আক্রমণের সক্ষমতা বাড়ায়। এগুলোর পাল্লা ২ দশমিক ৫ কিলোমিটার। ভারত গত ৫ আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তান মুখোমুখি অবস্থায় রয়েছে। স্পুটনিক, এসএএম।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মিসাইল

৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ