Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

এবার ছাত্রীদের ওড়না খুলে ক্লাসে ঢুকালেন

আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজশিক্ষক রুবিনা সুলতানার কান্ড

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:০০ এএম

ওড়না ও বোরকা পরা ছাত্রীদের কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বনশ্রী শাখার ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক রুবিনা সুলতানা। যেসকল ছাত্রী বড় ওড়না ও বোরকা পরে ক্লাসে যাচ্ছেন তাদেরকেই নানাভাবে হেনস্থা ও মানসিক নির্যাতন করছেন ওই শিক্ষক। বিষয়টি নিয়ে অভিভাবকরা প্রতিবাদ জানালেও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানের দোহায় এবং শিক্ষার্থীকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করছেন রুবিনা। গত মঙ্গলবার ক্লাসে ওড়না পরে যাওয়া ছাত্রীদের ওড়না খুলে রেখে দেয়ার পর গতকাল বুধবার আবারও একই ধরনের কাজ করেছেন তিনি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মঙ্গলবার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বনশ্রী শাখায় ৮ম শ্রেণিতে যেসব ছাত্রী ওড়না পরে গিয়েছিলেন ক্লাস শুরুর আগে তাদের ওড়না খুলতে বাধ্য করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক রুবিনা সুলতানা। বোরকা পরে যাওয়া তিন ছাত্রীকে বোরকা পরে না আসার জন্য কড়া সতর্ক বার্তাও দেন ওই শিক্ষক। বিষয়টি নিয়ে দৈনিক ইনকিলাবে সংবাদ প্রকাশের পর অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। কিন্তু শিক্ষক রুবিনা সুলতানার অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি। তিনি গতকাল বুধবারও ৮ম শ্রেণির ছাত্রীদের ওড়না খুলে ক্লাসে প্রবেশ করতে বাধ্য করেন।

৮ম শ্রেণির এক ছাত্রী অভিযোগ করেন, স্কুলের ঐচ্ছিক পোশাক বড় ওড়না পরে যেসব ছাত্রী স্কুলে গিয়েছিল তাদেরকে ওড়না খুলে তারপর ক্লাসে প্রবেশ করতে বলেন রুবিনা সুলতানা। ওই ছাত্রী বলেন, যারা ওড়না খুলতে রাজি হননি তাদেরকে তিনি ক্লাসে প্রবেশ করতে দেবেন না বলেও সতর্ক করে দেন। একইভাবে ওই ক্লাসে তিনজন ছাত্রী যারা বোরকা পরে আসেন তাদেরকেও বোরকা খুলে তারপর ক্লাস করতে বাধ্য করা হয় বলে অভিযোগ করা হয়।

আরেক ছাত্রী অভিযোগ করে বলেন, রুবিনা সুলতানা ম্যাডাম সকলকে হুমকি দেন তিনি যে নির্দেশনা দিবেন তা মেনে চলতে হবে। অন্যত্থায় কেউ স্কুলে পড়াশোনা করতে পারবেন না। বাধ্য হয়ে ছাত্রীরা ওড়না ও বোরকা খুলে ক্লাসে প্রবেশ করে। নিত্যদিনই ওই শিক্ষকের এধরনের অত্যাচারের কারণে ছাত্রীরা মানসিকভাবে ভেঙে পরছেন বলেও জানান ওই ছাত্রী।

যদিও শিক্ষা আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, যে সকল আচার-আচরণ ও কথা-বার্তায় শিক্ষার্থীর মানসিক যন্ত্রণার উদ্রেক হয়, তাদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়, সে অসম্মান বা অপমান বোধ করে এবং শিক্ষায় তাদের স্বতঃস্ফূর্ততা বিনষ্ট হবে সেসব কাজই মানসিক নির্যাতন হিসেবে গণ্য হবে।

আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ড্রেস কোড নিয়ে বিতর্কের পর পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরিবর্তিত মূল ড্রেস কোডে রয়েছে সালোয়ার, কামিজ, ক্রস বেল্ট ওড়না ও জুতা। ছেলেদের জন্য টুপি, মেয়েদের জন্য স্কার্ফ ও অতিরিক্ত হিসেবে বড় ওড়না এতোদিন বাধ্যতামূলক ছিল। নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকে এগুলোকে ঐচ্ছিক করা হয়েছে মাধ্যমিক শাখার জন্য। তবে কলেজ শাখার ড্রেস কোড আগের মতোই রয়েছে। ঐচ্ছিক অর্থ হচ্ছে- ছাত্ররা চাইলে টুপি পরতে পারবে, ইচ্ছে না হলে পরবে না। একইভাবে ছাত্রীরা স্কার্ফ ও ওড়নাও ইচ্ছে অনুযায়ী পরতে পারবেন। কিন্তু ঐচ্ছিক ঘোষণার পরও বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছাত্রীদের ওড়না ও বোরকা পরতে বাধা দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন স্কুলের শিক্ষার্থী অভিভাবকরা। তারা বলেন, যারাই বড় ওড়না পরে স্কুলে যাচ্ছেন তাদের ওড়না খুলে রাখা হচ্ছে এবং বোরকা পরে আসলে স্কুলে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না বলেও সতর্ক করা হয়েছে।

৮ম শ্রেণির এক ছাত্রীর অভিভাবক প্রশ্ন রেখে বলেন, রুবিনা সুলতানা ওড়না ও বোরকা নিষিদ্ধ করে ছাত্রীদের কি পোশাক পরাতে চান। তিনি কি চান না আমাদের মেয়েরা শালিন পোশাক পরুক। মেয়েদের ওড়না-বোরকা নিয়ে তার এতো এলার্জি কেন? তিনি তার নিজের মেয়ে, বোনদের কি পোশাক পরান তাও জানতে চান ওই অভিভাবক।

এ বিষয়ে রুবিনা সুলতানা বলেন, ছাত্রীরা ক্লাসে ওড়না ও বোরকা পরে আসতে পারবে না। বাইরে থেকে তারা পরে আসতে পারে। তবে ক্লাসে প্রবেশের আগে খুলে ফেলতে হবে। আর বড় ওড়না পরলে তা মাথা ও গলা পর্যন্ত হিজাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। গলার নিচে কোনোভাবেই তা ঝুলানো যাবে না।

আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল শাহান আরা বেগম বলেন, যারা স্কুলে ওড়না পরে আসে তারা কয়জনে বাইরে পর্দা করে। আমরা তো অপশন রেখেছি, কেউ পরে আসতে পারে কিন্তু ক্লাসে পরতে পারবে না।



 

Show all comments
  • Bilal Hossain ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৫৯ এএম says : 0
    রুবিনাদের কোন দোষ নেই। অাজ থেকে এই স্কুলে অামাদের ছেলে মেয়ে ভর্তি বন্ধ করে দিই দেখবেন এসব রুবিনারা কেমন সোজা হয়ে যায়। কোন দিন এসব করার সাহস হবে না
    Total Reply(0) Reply
  • Kabir Hossain ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৫৯ এএম says : 0
    ঐ স্কুলে কোনো মুসলমানের সন্তান পড়তে পারেনা ,সবাই যার যার সন্তান নিয়ে মুসলিম ভাল স্কুলে পড়ান এটা মুনাফিক,বেইমান,নাস্তিকের স্কুল।
    Total Reply(0) Reply
  • H Mohammad Yousuf ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৫৯ এএম says : 0
    কিছুদিন পরে ড্রেস আরো চোট করবে,তার পর মিনি স্কার্ট পরাবে,তার পর যেমন খুসি তেমন পরাবে।এদেশের নারিদেরকে উলঙ্গ করার আগ পযন্ত তারা ক্ষান্ত হবেনা।কাহারো কোন কিছুই করার ক্ষমতা থাকবে না।কারন এদেশে অধিকাংশ জাগায় ভালোর চাইতে খারাপ লোকের কাছে ক্ষমতা বেশি।
    Total Reply(0) Reply
  • G Uddin Azam ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০০ এএম says : 0
    এই অতি উৎসাহিত শিক্ষিকাকে বিচারের আওতায় আনা উচিত এবং ওনার ক্লাস সকল ছাত্র - ছাত্রী উচিত বয়কট করা।
    Total Reply(0) Reply
  • Anamul Haque ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০০ এএম says : 0
    এরা কি সমকামী নাকি? না হলে এমনতো করার কথা না? তাও আবার হিজাব বা নিকাব পড়তে পারবে গলা পর্যন্ত গলার নিচে নামানো যাবেনা। এতে কি বোঝা যায়? এদের মূখ্য উদ্দেশ্য কি পড়া শোনা শিখিয়ে সত্যিকারের মানুষ তৈরী করা নাকি বেহায়াপনা শিখিয়ে পশ্চিমা সংস্কৃতির দিকে ঠেলে দেওয়া।
    Total Reply(0) Reply
  • Jainul Abedin ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০১ এএম says : 0
    ★ বিগত, ৩/৪বছর আগের নিউজ হয়তো। কুড়িগ্রাম আহমাদনগর হাই স্কুলে ছাত্রীদেরকে বোরকা পরে আসার নোটিশ দিল প্রধান শিক্ষক। বিবিসি চ্যাতাইল শিরোনাম দিল "পোশাক যার যার স্বাধীনতা তার তার, এখানে বাধ্য করা হলো কেন?" ফলশ্রুতিতে শিক্ষকের চাকরিসহ জেল পর্যন্ত হল। ★গতকাল মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে ছাত্রীর হিজাব বা বোরকা না, গায়ে থেকে ওরনাই খুলে নিল শিক্ষিকা। এখন বিবিসি আর প্রথম আলোর দেখা মিলছেনা। কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। পোশাকের স্বাধীনতা কেবল ল্যাঙটা হওয়ার ক্ষেত্রে। কাপর পরিধান করার ক্ষেত্রে পোশাকের স্বাধীনতা থাকতে পারেনা। নারীবাদীদের সাথে একটা প্রসঙ্গে আমি একমত যে, বাংলাদেশের নারীরা সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনতা পায়নি। ক্লাসে নিকাব পরে যাওয়া যাবেনা, পরিক্ষায় নিকাব পরা যাবেনা, ক্লাসে ওরনা পরা যাবেনা। এইগুলো কী নারী স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ নয়? নারীবাদীরা আবার এই জায়গায় এসে ১৮০° উল্টে যায়। তাদের নারী স্বাধীনতা মানে, নারীকে ল্যাংটা দেখতে চাওয়া। নারীর শরিরের প্রত্যেকটা পার্ট পুরুষের সামনে নিয়ে আসতে বাধ্য করা। এক কথা নারীদের ইজ্জত হরনের দায়িত্ব নিয়ে এসেছে এই নারীবাদি নামের ...
    Total Reply(0) Reply
  • সামছুল প্রামানিক ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০২ এএম says : 0
    মহিলা হয়ে আরেক মেয়ের ওড়না ধরে টানে কেমনে
    Total Reply(0) Reply
  • Riazul Haque ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১:০২ এএম says : 0
    যে দেশে একটি পোশাক কারখানায় মালিক নিজেই নামাজ বাধ্যতামূলক করেছে অথচ সে দেশের আইন মন্ত্রী বলেছে এটা নাকি সংবিধানবিরোধী তাহলে ওই দেশে ওড়না নিয়ে টানাহেঁচড়া হবে এটাই স্বাভাবিক
    Total Reply(0) Reply
  • Omar Faruk ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৬:৪৬ এএম says : 0
    রুবিনা সুলতানাকে ..... করে কুড়িল বিশ্বরোড়ে চত্বরে ......র মাথায় রাখা হোক।
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফুল ইসলাম ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৬:৫৪ এএম says : 0
    আজকে যারা ব্যক্তি স্বাধীনতার কথা বলে তারা কোথায়? আবার যারা ধর্ম নিরেপক্ষতার কথা বলে তারা কোথায়? একটা মেয়ে বোরকা পড়বে এটা তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এটায় কেন এই ফাজিল শিক্ষকরা বাধা দিবে কেন? সরকার কি করে এদের বিচার করেনা কেন? আমরা এই শিক্ষিকার বিচার চাই
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফুল ইসলাম ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৬:৫৫ এএম says : 0
    আজকে যারা ব্যক্তি স্বাধীনতার কথা বলে তারা কোথায়? আবার যারা ধর্ম নিরেপক্ষতার কথা বলে তারা কোথায়? একটা মেয়ে বোরকা পড়বে এটা তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এটায় কেন এই ফাজিল শিক্ষকরা বাধা দিবে কেন? সরকার কি করে এদের বিচার করেনা কেন? আমরা এই শিক্ষিকার বিচার চাই
    Total Reply(0) Reply
  • রামিম ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:৫০ এএম says : 0
    শয়তান সবসময় মানুষদেরকে খারাপ কাজে উদ্ভুদ্ধ করে।ভাল কাজের বিরোধিতা করাই হল ওদের মত শয়তানদের প্রধান কাজ।
    Total Reply(0) Reply
  • Md.Alamgir Hossain ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:৪০ এএম says : 0
    bbc koi!!!!!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Shakhawat ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৩৩ এএম says : 0
    শয়তান আর শয়তানী করেনা বসে বসে মানুষের শয়তানী দেখে
    Total Reply(0) Reply
  • jack ali ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:২৫ পিএম says : 0
    This iblees teacher is not the friend of Allah rather She is the Enemy of Allah''' May Allah's curse upon her.. Ameen
    Total Reply(0) Reply
  • মিজানুর রহমান ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৩:৪২ পিএম says : 0
    .........কে স্কুল থেকে বহিস্কার করা হউক,,,
    Total Reply(0) Reply
  • sobuj ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৫:১৬ পিএম says : 0
    কি বলব আমরা আজ বাক রুদ্ধ। সমাজে কত প্রভাবশালী লোক আছে তারা এ ধরনের অন্যয় দেখে কিভাবে চুপ থাকে।যারা ধর্ম নিরপেক্ষ বলে বলে মুখে ফ্যানা তুলে তারাই বা আজ কোথায়।
    Total Reply(0) Reply
  • Abubakar ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:১৭ এএম says : 0
    এর সাস্তি হওয়া দরকার
    Total Reply(0) Reply
  • Din Islam ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৫:৫৯ পিএম says : 0
    ইসলামীক পোশাক পরা আল্লাহ নারীদের ফরজ করেছেন। আল্লাহ যেন সকল শিক্ষক কে হেদায়েত দান করে আমিন।
    Total Reply(1) Reply
    • Md.Nure alam ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:২১ পিএম says : 4
      ইসলামীক পোশাক পরা আল্লাহ নারীদের ফরজ করেছেন। আল্লাহ যেন সকল শিক্ষক কে হেদায়েত দান করে আমিন।
  • Akramul ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৯:৪৮ পিএম says : 0
    মুসলিম নারীদের ইসলামীক পোশাক পরা আল্লাহ ফরজ করেছেন । আল্লাহ যেন সকল শিক্ষক কে হেদায়েত দান করে আমিন।
    Total Reply(0) Reply
  • Arafat ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:২১ পিএম says : 0
    She should Go to school without dress
    Total Reply(0) Reply
  • Arafat ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:২১ পিএম says : 0
    She should Go to school without dress
    Total Reply(0) Reply
  • Arafat ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:২১ পিএম says : 0
    She should Go to school without dress
    Total Reply(0) Reply
  • Arafat ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:২১ পিএম says : 0
    She should Go to school without dress
    Total Reply(0) Reply
  • Arafat ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:২১ পিএম says : 0
    She should Go to school without dress
    Total Reply(0) Reply
  • alam ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:০৩ এএম says : 0
    LESS BIHAIBE TEACHER.
    Total Reply(0) Reply
  • alam ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:০৪ এএম says : 1
    TASLIMA NASRINER DOSHOR
    Total Reply(0) Reply
  • irshad alam ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৩২ পিএম says : 0
    Our Ministry of Education may require all educational institution to publish a DRESS CODE. That code must specifically mention if ORNA and BURQA are permitted.
    Total Reply(0) Reply
  • Md.Nure alam ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:১৬ পিএম says : 0
    Dislike the law.so must be delete dress code. pordha akti foroz bidan. islamic law.never avoid pordha. our follow wiil corona virus. if we over excess for islamic law must be suffer gojob from allah. must be carefull all nation from evil.
    Total Reply(0) Reply
  • নাজমুল ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৫:৩৪ পিএম says : 0
    আমাদের এর প্রতিবাদ করা দরকার না হলে এক সময় অনেক বড় আকার ধারন করবে
    Total Reply(0) Reply
  • Hatree boy ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:১৯ এএম says : 0
    Valo
    Total Reply(0) Reply
  • Hatree boy ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:১৯ এএম says : 0
    Valo
    Total Reply(0) Reply
  • Hatree boy ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:২০ এএম says : 0
    Allah eder bichar korben
    Total Reply(0) Reply
  • Hatree boy ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:২০ এএম says : 0
    Allah eder bichar korben
    Total Reply(0) Reply
  • Hatree boy ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:২০ এএম says : 0
    Allah eder bichar korben
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: শিক্ষক

১৪ অক্টোবর, ২০২২
৫ অক্টোবর, ২০২২
৫ অক্টোবর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ