পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : অনেক বিতর্কের পর মানব ভ্রুণের জীনগত পরিবর্তনের অনুমোদন দিয়েছে ব্রিটেন। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভ্রুণের জীন কাঠামো ওলট-পালট করে গর্ভপাত এবং বন্ধ্যত্বের কারণ বোঝা সম্ভব। এছাড়া, কোনও কোনও শিশু কেন জটিল রোগ নিয়ে জন্মায় সেটা বুঝতেও এই গবেষণা অত্যন্ত জরুরী। ভ্রুণের জীন পরিবর্তন নিয়ে সারা বিশ্বে এখনও তীব্র নৈতিক বিতর্ক রয়েছে। অনেকের আশঙ্কা-এর ফলে ভ্রুণের ডিএনএ পরিবর্তন করে ডিজাইনার শিশু জন্ম দেয়ার প্রবণতা তৈরি হতে পারে। তবে জীনের কাঠামো বদল করে কোন ভ্রুণ কোনও মহিলার জরায়ূুতে প্রবেশ এখনো ব্রিটেনে বেআইনি থাকবে। গতবছর প্রথমবারের মত চীনের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন তারা মানব ভ্রুণের একটি জীন বদল করে জন্মগত রক্তের সমস্যা দূর করেছেন।
বন্ধ্যাত্ব নির্মূল সম্ভব
ড. ক্যাথি নিয়াকান নামে যে বিজ্ঞানী ভ্রুণের জীন কাঠামো নিয়ে গবেষণার অনুমতির আবেদন করেন, তিনি বলেন, ‘একটি সুস্থ বাচ্চা জন্ম দেয়ার জন্য ভ্রুণের ভেতর কোন্ কোন্ জীন প্রয়োজন তা বোঝা অত্যন্ত জরুরী।’
তিনি বলেন, কেন কোন নারী বন্ধ্যা হয়, কেন তার বারবার গর্ভপাত হয়, সে সম্পর্কেও বিজ্ঞানীদের এখনও স্পষ্ট ধারণা নেই।
সরকারের এই অনুমোদনের পর এখন কয়েক মাসের মধ্যে ভ্রুণ নিয়ে ব্রিটেনে নিরীক্ষা শুরু হবে। এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. সারাহ চ্যান বলছেন, ভ্রুণের জীন পরিবর্তনের সাথে অত্যন্ত স্পর্শকাতর নৈতিকতার প্রশ্ন জড়িত। তিনি চান, নিরীক্ষা শুরুর আগে এই দিকটি যেন বিবেচনা করা হয়। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।