Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

দ্য লেজেন্ড অফ টারজান

প্রকাশের সময় : ১১ জুলাই, ২০১৬, ১২:০০ এএম

এডগার রাইস বারোজের লেখা সিরিজ অবলম্বনে ডেভিড ইয়েট্স পরিচালিত অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার ফিল্ম ‘দ্য লেজেন্ড অফ টারজান’। ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দি অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স’ (২০০৭) ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-বøাড প্রিন্স’ (২০০৯), ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ : পার্ট ওয়ান’ (২০১০) ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ : পার্ট টু’ (২০১১) ইয়েট্স পরিচালিত চলচ্চিত্র।
বাবা-মা নিহত হবার জন ক্লেটন বনেই বড় হয়েছে। বনে তার নাম ছিল টারজান (আলেকজান্ডার স্কার্সগার্ড)। এখন সে ইংল্যান্ডে তার বাবার দেশে থাকে তার স্ত্রী জেইনের (মার্গট রবি) সঙ্গে। এখন সবাই তাকে চেনে লর্ড গ্রেস্টোক নামে। বেলজিয়ামের রাজা লিওপোল্ড টারজানকে অনুরোধ করে তার দূত হিসেবে কঙ্গো যাবার জন্য। প্রথমে সে অস্বীকৃতি জানালেও জর্জ ওয়াশিংটন উইলিয়ামস (স্যামুয়েল এল. জ্যাকসন) নামের এক আমেরিকানের অনুরোধে সেখানে যেতে রাজি হয়ে যায়। জর্জের বিশ্বাস এতে রাজার কোনও অসদুদ্দেশ্য আছে। কিন্তু টারজান জানতেও পারেনি সে এক লোভ আর প্রতিশোধের নাটকে সে এক ঘুঁটিতে পরিণত হয়েছে। এই নীল নকশা তৈরি করেছে লিয়ন রম (ক্রিস্টফ ওয়াল্জ)। রম এক উপজাতির প্রধান ম্বোঙ্গার (জিমন হনসো) সঙ্গে দল বেঁধে টারজানকে আফ্রিকাতে ফিরিয়ে আনছে। ম্বোঙ্গা টারজানের ওপর প্রতিশোধের বিনিময়ে রমকে ওপার-এর হীরা তুলে দেবে। জর্জ টারজানের সঙ্গী হয়। জেইনও আবার আফ্রিকাকে দেখবার জন্য সঙ্গে আসে। এসেই অপহৃত হয় টারজান আর জেইন। জর্জের সহায়তায় টারজান উদ্ধার পায়। শুরু হয় জেইনকে উদ্ধারের জন্য এক অ্যাডভেঞ্চার।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: দ্য লেজেন্ড অফ টারজান
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ