কুড়িগ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ফের আতঙ্কে জনগণ

কুড়িগ্রামে সম্প্রতি বন্যায় জনমনে রেখে যাওয়া দগদগে ক্ষতকে উসকে দিতে জেলার ধরলা দুধকুমার তিস্তা ও
কক্সবাজার জেলাব্যাপী হঠাৎ বয়ে যাওয়া দমকা হাওয়া ও বৃষ্টিতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে গাছ-পালা, কাঁচা ঘর-বাড়ি ও সবজী ক্ষেত। শনিবার (৪ এপ্রিল) বিকেল সোয়া তিনটার দিকে এই দমকা হাওয়া শুরু হয়।
প্রায় ৪০ মিনিটের মতো স্থায়ী দমকা হাওয়ায় ছোটখাটো অনেক ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। উল্টে গেছে বসতবাড়ির ছাউনি ও গাছ-পালা।
কক্সবাজার শহরের সমিতিপাড়া, আলীর জাঁহাল, টেকপাড়া, বড়বাজার, রুমালিয়ারছরা, বিজিবি ক্যাম্প, ঘোনারপাড়া, সিকদারপাড়াসহ অনেক এলাকার বাসিন্দা তাদের ছোটখাটো দোকানপাট ও বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে।
পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের আলীর জাঁহাল এলাকার বাসিন্দা মুহাম্মদ মহিউদ্দিন সিকদার জানিয়েছেন, হঠাৎ দমকা হওয়ার কারণে কিছু গরীব অসহায় মানুষের ঘরের টিন ও ছনের চাল উড়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সাধ্যমতো সহযোগিতায় তারা বেরিয়ে পড়েছেন।করোনার আতংকের এই সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেদের মাঝে জরুরীভিত্তিতে সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার দাবি তুলেছেন তিনি।
সংবাদকর্মী আহসান সুমন জানিয়েছেন, করোনায় এমনিতে কক্সবাজারের মানুষদের ঘরে ঢুকানো যাচ্ছিলো না। আর মাত্র ১০ মিনিটের দমকা হাওয়া বৃষ্টিতে সবাই ঘরে ঢুকতে বাধ্য হলো। সবই আল্লাহর খেলা।
খবর নিয়ে জানা গেছে, জেলার অন্যান্য এলাকায় দমকা বাতাস ও বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে কাঁচা ঘর-বাড়ি, ফসল ও সবজী ক্ষত নষ্ট এবং গাছপালা উপড়ে গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।