Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

হাসপাতাল ক্লিনিক বন্ধ বেকায়দায় রোগী

রাজশাহী ব্যুরো : | প্রকাশের সময় : ৫ এপ্রিল, ২০২০, ১২:০১ এএম

বড্ড বেকায়দায় পড়েছে সর্দি, কাশি, হাঁচি আর এ্যাজমা ও সাধারণ রোগীরা। এখন মওসুম বদলের সময় এসব এসময় প্রতিবছরই দেখা যায়। এসব উপসর্গ কারোনাভাইরাসের সাথে মিল থাকায় এখন যাদের এসব অসুখ আছে তারা চিকিৎসা নিয়ে বেশ বেকায়দায়। অন্য অসুখের রোগীও চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন না। নগর থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সর্বত্র ফাঁকা। কারন চিকিৎসাসেবা নেই। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকও বন্ধ। ডাক্তারদের প্রাইভেট চিকিৎসা নেই। এখন অসুস্থ রোগীরা যাবে কোথায়। 

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর ইনডোর ঘুরে গতকাল দেখা যায় রোগীর সংখ্যা অনেক কম। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় রোগী হাসপাতালে আসতে পারছেনা। আবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা তেমন নেই। এখন তাদের ভরসা গ্রাম্য ডাক্তার আর মুদি দোকানের ওষুধ বিক্রেতা। রোগী নিজে নিজেই ডাক্তার হয়ে গেছে। ওষুধের দোকান ছাড়া সব বন্ধ। এখন এসব ওষুধের দোকানদার বা ডাক্তারের ভূমিকায়। নগরীর বেশকটি ওষুধের দোকান পর্যবেক্ষন করে দেখা যায় রোগের কথা জানিয়ে ওষুধ নিচ্ছে। বেশি বিক্রি হচ্ছে প্যারাসিটামল, সর্দির জন্য এলাট্রল, ডেসলার, হিসটাসিন জাতীয় ওষুধ। গ্যাসের ট্যাবলেট আর কাশীর সিরাপ দেয়া হচ্ছে। পেটের পীড়ার জন্য ইমোটিল, ফ্লাজিল বিক্রি হচ্ছে। এ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি হচ্ছে বেশ। পাড়ার কোন কোন মুদি দোকানেও মিলছে কিছু কিছু ওষুধ । যার যার সমস্যার কথা বলে নিচ্ছে।
এ ব্যাপারে একজন বিক্রেতার সাথে কথা বলে জানা গেল তারা বহুদিন ধরে এসব খুচরো ওষুধ বিক্রি করেন গরীব মানুষের কাছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বেকায়দায়-রোগী
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ