Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ঢাকা ও আশপাশের শ্রমিক দিয়েই কারখানা চলবে, বাইরের শ্রমিক আসবেনা -স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ৫:১১ পিএম

ঢাকা ও আশপাশের গার্মেন্ট অধ্যুষিত এলাকায় অবস্থানরত শ্রমিকদের দিয়েই কারখানা চলবে; বাইওে থেকে শ্রমিক আসবেনা। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিজিএমইএ-বিকেএমইএ প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক শেষে একথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
কারখানাগুলোকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ৯৭ ভাগ কারাখানায় মার্চের বেতন দেয়া হয়েছে। বাকিদেরও নির্ধারিত সময়ে বেতন দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এতে শ্রমিকদেও বেতন ভাতা পরিশোধ, শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতসহ বিভিন্ন বিষয়য়ে আলোচনা হয়।
মন্ত্রী আরও বলেন, গার্মেন্টস শিল্পের দুই বৃহৎ প্রতিষ্ঠান বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ। এ কারণে তাদের অধীনে রেখে কারখানা চালু করা হয়েছে সুরক্ষা নিশ্চিত করে। যারা ঢাকায় আছেন, তারাই কারখানার কাজে যোগ দেবেন। করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা করেই শ্রমিকদের কারখানায় প্রবেশ করাতে হবে। একই সঙ্গে সুরক্ষা নিশ্চিত করার কোনো বিকল্প নেই। মূলত জরুরী কিছু অর্ডার থাকায় সীমিত পরিসরে কারখানাগুলো খোলা হয়েছে। বৈঠকে বিজিএমইএ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন সভাপতি রুবানা হক। আরও উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম

 

 



 

Show all comments
  • শওকত আকবর ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ৫:৩৭ পিএম says : 0
    ইতি পুর্বে বেশকিছু অফিস থেকে ফোনের মাধ্যমে কাজে যোগদান করার জন্য বলা হচ্ছে।সুদুর সাগর পাড়ের লোকজন কিভাবে যাবে? অনেকে এখন চাকরী হারানোর ভয় সংকিত।বিল বোনাস যদি আটকে দেয় তা হলে কি হবে।কপালে এখন দূঃস্চিনার ভাজ।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ৮:৪৬ পিএম says : 0
    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সচিবালয়ে বিজিএমইএ-বিকেএমইএ প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক করে কারখানাগুলোকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি শ্রমিকদের বেতন ভাতা পরিশোধ, শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। শ্রমিকদেরকে তিনি কঠিন ভাষায় বলেছেন, ‘ঢাকা ও আশপাশের গার্মেন্ট অধ্যুষিত এলাকায় অবস্থানরত শ্রমিকদের দিয়েই কারখানা চলবে; বাহির থেকে শ্রমিক আসবেনা’। এখন আমি মনে করি মন্ত্রীর এই কথাটা “বাহির থেকে শ্রমিক আসবেনা” এর উপর দেশের সকল পুলিশ ও পরিবহনের মালিক ও ড্রাইভারদের স্মরণ রেখে সেভাবে কাজ করা। এখন যদি কোন কারনে শ্রমিকেরা তাদের নেতাদের কারনে আবার কারখানা অভিমুখে রওয়ানা হয় তাহলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনি তাদেরকে যে কোন মূল্যে ঠেকাবে এবং এর কারন যারা তাদেরকে পাকড়াও করে থার্ডডিগ্রী প্রয়োগ করে পরে আইনের হেফাজতে দেয়া। আর যদি তারা এটা করতে সফল না হয় তাহলে তাদেরকেও (পুলিশ) আইনের আওতায় আনা উচিৎ। আল্লাহ্‌ আমাদের দেশের পুলিশদেরকে সততার সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করার ক্ষমতা দান করুন। আমিন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ