নওগাঁয় তীব্র শীতে বোরো রোপণ ব্যাহত

উত্তরাঞ্চলের শস্যভান্ডার হিসেবে খ্যাত নওগাঁর ১১ উপজেলায় ইরি-বোরো আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। প্রচন্ড
ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের মধ্যে সংঘর্ষে ২৩ জন আহত হয়েছেন। শনিবার সন্ধ্যায় সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, এলাকার আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিনের সমর্থকদের সঙ্গে মাঝারদিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. কামাল মাতব্বরের সমর্থকদের সংঘর্ষ বাধে। দেশীয় অস্ত্র ইটপাটকেল নিয়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
দুপক্ষের মধ্যে প্রায় ২ ঘণ্টাব্যাপী ধাওয়া পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষ চলে। এ সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৩ জন আহত হয়েছেন। আহতদের ফরিদপুরসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে মাঝারদিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি কামাল মাতব্বর জানান, গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে দিয়ে আমার সমর্থক বকুলসহ কয়েকজন লোক মাঠে যাচ্ছিলেন। এ সময় গিয়াস উদ্দিনের সমর্থকরা অতর্কিতভাবে তাদের ওপর হামলা চালায়। এরই সূত্র ধরে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
হামলার বিষয়টি অস্বীকার করে সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, মাটিকাটা নিয়ে এলাকার নারীরা শনিবার বিকালে ঝগড়া করেছে। এ ঘটনা কেন্দ্র করে কামাল মাতব্বরের লোকজন ঢাল-সড়কি নিয়ে মাঠে নেমে আসে। পরে আমার লোকজন তাদের প্রতিহত করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে।
সালথা থানার ওসি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।