Inqilab Logo

বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪ বৈশাখ ১৪৩১, ০৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন আহমদের ইন্তেকাল

বিভিন্ন মহলের শোক মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৯ জুলাই, ২০২০, ১২:০১ এএম

উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমদ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। এমাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন জানান, গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে ৫ টার দিকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক হলে তার বাবা এমাজউদ্দীন আহমদ ইন্তেকাল করেন। এরআগে শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। গতকাল বাদ জুমা রাজধানীর কাঁটাবনে মরহুমের বাসভবন সংলগ্ন মসজিদে মুনাওয়ার এবং বাদ আসর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দুই দফা নামাজে জানাজা শেষে মাগরিবের আগে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে মরহুমের স্ত্রীর পাশে সমাহিত করা হয় বরেণ্য এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানীকে। এদিকে এমাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যুতে বিএনপিসহ বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুর খবর শুনে রাজধানীর কাঁটাবন ঢাল সংলগ্ন মরহুমের বাসায় ছুটে যান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তারা মরহুমের শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

বাদ জুমা রাজধানীর কাঁটাবন ঢাল সংলগ্ন মসজিদে মুনাওয়ারে মরহুম এমাজউদ্দীন আহমদের প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। জানাজার আগে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মরহুমের বড় ছেলে সরকারি কর্মকর্তা জিয়া হাসান ইবনে আহমদ বাবার জন্য ক্ষমা ও দোয়া কামনা করেন। জানাজা নামাজে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবি আবদুল হাই শিকদার, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরফত আলী সপু, শামীমুর রহমান শামীম, আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, আহসান হামিদ লাবলু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভুইয়া জুয়েল, সাংবাদিক নেতা সৈয়দ আবদাল আহমদ, এম আবদুল্লাহ, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম রাকিব, এবি পার্টির নেতা মজিবুর রহমান মঞ্জু, এলডিপির ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরানসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।

এদিকে বাদ আসর মরহুমের দীর্ঘদিনের কর্মস্থল ও প্রিয় বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দ্বিতীয় দফা নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো: আখতারুজ্জামান, ড. মাহবুব উল্লাহ, ড. আখতার হোসেন খান, ড. সুকোমল বড়ুয়া, ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ড. ফেরদৌস হোসেন, ড. বোরহান উদ্দিন খান, ড. নূরুল ইসলাম ব্যাপারী, ড. লুৎফর রহমান, ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, আবুল কালাম সরকার, ইসরাফিল প্রামাণিক রতন, বিএনপি নেতাদের মধ্যে ডাঃ জাহিদ হোসেন, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, আব্দুল হাই সিকদার, খায়রুল কবীর খোকন, হাবিবুর রহমান হাবিব, এবিএম মোশারফ হোসেন, ডাঃ রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, মামুনুর রশিদ মামুন, যুবদলের সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, নূরুল ইসলাম নয়ন, ছাত্রদলের ফজলুর রহমান খোকন, সাবেক ছাত্রদল নেতা রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, ঢাবি ছাত্রদলের রাকিবুল ইসলাম রাকিব, আমানউল্লাহ আমান, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুর রউফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। জানাযা শেষে মরহুম এমাজউদ্দীন আহমদের কফিনে ফুল দিয়ে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আখতারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের শিক্ষকবৃন্দ, ডাকসুর সাবেক নেতৃবৃন্দ, কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
সংক্ষিপ্ত জীবনী: এমাজউদ্দীন আহমদ ১৯৩২ সালের ১৫ ডিসেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের অধিভুক্ত মালদা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিবগঞ্জের আদিনা সরকারি ফজলুল হক কলেজ ও রাজশাহী কলেজের প্রাক্তন ছাত্র। মহান ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে, ১৯৫২ এর পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ছাত্রনেতা হিসেবে এমাজউদ্দীন আহমদ কারাবরণও করেন। যুক্তরাষ্ট্র কেন্দ্রিক নব্বই দশকের সর্বাপেক্ষা ‘প্রশংসিত বাঙালি ব্যক্তিত’ ছিলেন তিনি। এমাজউদ্দীন আহমদ একাধারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র, লেকচারার, সহযোগী অধ্যাপক, প্রফেসর ও বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রক্টর, প্রভোস্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি এবং সর্বশেষ ভিসি হিসেবে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ (ইউডা) ভিসি হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে তুলনামূলক রাজনীতি, প্রশাসন-ব্যবস্থা, বাংলাদেশের রাজনীতি, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি, দক্ষিণ এশিয়ার সামরিক বাহিনী সম্পর্কে গবেষণা করেছেন এমাজউদ্দীন আহমদ। এসব ক্ষেত্রে সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় তিনি বিশেষজ্ঞ হিসেবেও প্রখ্যাত। তার লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় একশত। দেশ বিদেশের খ্যাতনামা জার্নালে তার প্রকাশিত গবেষণামূলক প্রবন্ধের সংখ্যা শতাধিক।

শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান এবং সৃজনশীল লেখার জন্যে তিনি দেশ ও বিদেশে বিশেষভাবে সম্মানিত হয়েছেন। সৃষ্টিশীল গবেষণা ও আলেখ্য রচনার জন্য ‘মহাকাল কৃষ্টি চিন্তা সংঘ স্বর্ণপদক’, জাতীয় সাহিত্য সংসদ স্বর্ণপদক, জিয়া সাংস্কৃতিক স্বর্ণপদক অর্জন করেন। শিক্ষাক্ষেত্রে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ১৯৯২ সালে একুশে পদক, মাইকেল মধুসুদন দত্ত গোল্ড মডেল, শেরেবাংলা স্মৃতি স্বর্ণপদক, ঢাকা সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক স্বর্ণপদক, বাংলাদেশ যুব ফ্রন্ট গোল্ড মেডেল, রাজশাহী বিভাগীয় উন্নয়ন ফোরাম স্বর্ণপদকসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বহু পুরস্কার-সম্মাননা অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনে ১৯৭০ সালের মাঝামাঝি তিনি কানাডা সরকারের স্কলারশিপ পেয়ে কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ব্যক্তিগত জীবনে ৪ সন্তানের জনক ছিলেন ড. এমাজউদ্দীন আহমদ। এমাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের বিরোধী দল বিএনপির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন এবং দলটির নীতি-নির্ধারণে তার গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ছিল বলে ধারণা করা হতো।

এমাজউদ্দীন জাতির বিবেক হিসেবে কাজ করতেন: প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. এমাজউদ্দিন আহমদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

বিএনপির শেষ শ্রদ্ধা: এরআগে সকালে মরহুমের বাসায় গিয়ে দলের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি কিছুক্ষণ তার মরদেহের সামনে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে গণমাধ্যমের সামনে তিনি বলেন, তিনি এভাবে হঠাত করে চলে যাবেন এটা আমরা কেউ বিশ্বাস করতে পারছি না। কারণ কয়েকদিন আগে পর্যন্ত আমরা তার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি ভার্চুয়ালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সাহেবের শাহাদাত বার্ষিকীর আলোচনায় এসেছিলেন। তার এই চলে যাওয়া আমাদের জন্য একটি বিশাল শূণ্যতার সৃষ্টি করলো এবং তার এই শূণ্যতা পুরণ হওয়ার নয়। আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে, দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আমরা তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি এবং পরম করুনাময় আল্লাহতালার কাছে এই দোয়া চাইছি, আল্লাহ তায়ালা তাকে যেন সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিয়ে বেহেস্ত নসিব করেন।
অন্যান্য সংগঠন ও ব্যক্তির শোক: এছাড়া গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) সভাপতি ডা: হারুন আল রশিদ, মহাসচিব আব্দুস সালাম, জাসাস সভাপতি মামুন আহমেদ, ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির হাবিব উন নবী খান সোহেল, কাজী আবুল বাশার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের সভাপতি রহুল আমিন গাজী ও মহাসচিব এম আবদুল্লহ এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)-এর সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের ওবায়দুল ইসলাম, লুৎফর রহমান ও ড. মোর্শেদ হাসান খান, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি’র চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ও মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা প্রমুখ পৃথক শোকবার্তায় অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।

বিভিন্ন ইসলামী দলের শোক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও বরেণ্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমদ এর ইন্তেকালে বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ পৃথক পৃথক বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। বিবৃতিদাতারা হচ্ছে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই, দলের মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা নূরুল হুদা ফয়েজী, সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ, সেক্রেটারী মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, খেলাফত মজলিসের আমীর প্রিন্সিপাল মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের , বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর প্রিন্সিপাল আল্লামা সারওয়ার কামাল আজিজী, উপদেষ্টা মাওলানা ফজলুর রহমান, সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুল মাজেদ আতহারী, মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার ও ঢাকা মহানগর আমীর আবু তাহের খান।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইন্তেকাল


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ