Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

তিন জেলায় বন্দুকযুদ্ধে ৪ জন নিহত

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:০২ এএম

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও কুষ্টিয়ায় পৃথক বন্দুকযুদ্ধে ৪ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন, চট্টগ্রামে এক ডজন মামলার আসামি শের আলী (৩৫), কুষ্টিয়ায় কুদরত আলী মন্ডল (৫০), কক্সবাজারের উখিয়ার কালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের বাসিন্দা মৃত সৈয়দ আহমদের ছেলে মো. আব্দুস সালাম (৩৫) ও একই শিবিরের মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ ছেলে মোহাম্মদ ফেরদৌস (৩০)। গত শুক্রবার রাতে ও গতকাল ভোরে এসব ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে বিদেশী পিস্তল, আগ্নেয়াস্ত্র, কয়েক রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৬ সদস্য আহত হয়েছে। আমাদের ব্যুরো, স্টাফ রিপোর্টার ও সংবাদদাতাদের পাঠানো তথ্যে বিস্তারিত : 

চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে র‌্যাবের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র, ১৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল ভোরে উপজেলার সরল ইউনিয়নে এ ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে। র‌্যাব জানায়, র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে শের আলী ও তার সহযোগীরা গুলি করে। র‌্যাব ও পাল্টা গুলি ছুঁড়লে একপর্যায়ে তারা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে শের আলীর লাশ উদ্ধার করা হয়। শের আলী দীর্ঘদিন ধরে সাগরে ডাকাতি করে আসছিল।
কুষ্টিয়া থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, নিহত কুদরত উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের সীমান্ত সংলগ্ন মুন্সীগঞ্জ গ্রামের নিয়ামত আলী মন্ডলের ছেলে। সে একজন মাদকবিক্রেতা বলে দাবি করেছে পুলিশ। জানা গেছে, উপজেলার ডাংমড়কা সেন্টারমোড় এলাকায় একটি ইটভাটার কাছে গত শুক্রবার রাত ১টার দিকে গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটে বলে দৌলতপুর থানার ওসি এস এম আরিফুর রহমান জানান।
টেকনাফ (কক্সবাজার) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গা মাদক কারবারি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় বিজিবির তিনজন সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিজিবি। বিজিবি দাবি, নিহত দুজন মাদক বিক্রেতা ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ২ লাখ ১০ হাজার ইয়াবা, ১টি দেশীয় অস্ত্র ও ১টি তাজা কার্তুজ এবং ১টি ধারালো কিরিচ উদ্ধার করা হয়েছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের ছুড়িখাল এমজি পোস্ট সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বন্দুকযুদ্ধ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ