Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

কুড়িগ্রামে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি

প্রকাশের সময় : ৩ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

কুড়িগ্রাম জেলা সংবাদদাতা : নদ-নদীর পানি সামান্য হ্রাস পেলেও কুড়িগ্রাম জেলার ৯ উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র চিলমারী পয়েন্টে বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার এবং ধরলা কুড়িগ্রাম ব্রিজ পয়েন্টে ১৫ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।তবে নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের পানি ধীরে ধীরে নামতে থকায় এখনো  ৫৩টি আশ্রয় কেন্দ্র, বাঁধের রাস্তা ও উঁচু স্থানে আশ্রিতরা অনেকেই এখনও ঘরে ফিরতে পারেনি। ফলে খোলা আকাশের নীচে তাদের মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে।  

বানভাসি সাড়ে ৬ লাখ মানুষের দুর্ভোগ কমেনি। বরং বিরাজ করছে খাদ্যের জন্য হাহাকার অবস্থা। সরকারি ত্রাণ সরবরাহ অপ্রতুল। পাশাপাশি ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। 

জেলা বন্যা কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল মোত্তালিব মোল্লা জানান, জেলার ৭৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫৭টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে।  বন্যায় ১ লাখ ৫০ হাজার ৫৮৬ পরিবারের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ বন্যার দুর্ভোগে পড়েছে। বন্যায় ৫৩ কি.মি. বাঁধ ও ৩৯টি ব্রিজ নষ্ট হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫১ দশমিক ৫০কি.মি.পাকা ও ৪৭৪ দশমিক ৩০ কি.মি. কাচা রাস্তা। ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। আংশিক ক্ষতি হয়েছে ২২৮টি। এছাড়াও নদী ভাঙন ও জলমগ্নের কারণে ১ লাখ ৫০ হাজার ৫৮৬জন কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ হাজার ৭৫ মে. টন চাল ও ৩৪ লাখ টাকা। এছাড়া ২হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

কুড়িগ্রামে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতিবন্যা দূর্গতদের ত্রাণের জন্য হা-হা-কার শফিকুল ইসলাম বেবু,কুড়িগ্রাম ঃ ০৩/০৮/১৬নদ-নদীর পানি সামন্য হ্রাস পেলেও কুড়িগ্রাম জেলার ৯ উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র চিলমারী পয়েন্টে বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার এবং ধরলা কুড়িগ্রাম ব্রীজ পয়েন্টে ১৫ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।তবে নদী তীরবর্তী নি¤œাঞ্চলের পানি ধীরে ধীরে নামতে থকায় এখনো  ৫৩টি আশ্রয় কেন্দ্র, বাঁধের রাস্তা ও উচুঁ স্থানে আশ্রিতরা অনেকেই এখনও ঘরে ফিরতে পারেনি। ফলে খোলা আকাশের নীচে তাদের মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে।  বানভাসী সাড়ে ৬ লাখ মানুষের দুর্ভোগ কমেনি। বরং বিরাজ করছে খাদ্যের জন্য হা-হা-কার অবস্থা। সরকরি ত্রাণ সরবরাহ অপ্রতুল। পাশাপাশি ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। জেলা বন্যা কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল মোত্তালিব মোল্লা জানান, জেলার ৭৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫৭টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে।  বন্যায় ১ লাখ ৫০ হাজার ৫৮৬ পরিবারের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ বন্যার দুর্ভোগে পড়েছে। বন্যায় ৫৩ কি.মি. বাঁধ ও ৩৯টি ব্রীজ নষ্ট হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫১ দশমিক ৫০কি.মি.পাকা ও ৪৭৪ দশমিক ৩০ কি.মি. কাচা রাস্তা। ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। আংশিক ক্ষতি হয়েছে ২২৮টি। এছাড়াও নদী ভাঙন ও জলমগ্নের কারণে ১ লাখ ৫০ হাজার ৫৮৬জন কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ হাজার ৭৫ মে. টন চাল ও ৩৪ লাখ টাকা। এছাড়া ২হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে।#



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ