ক্যাপিটল দাঙ্গা বিশ্বব্যাপী চরমপন্থী আন্দোলনের প্রতিচ্ছবি

বর্ণবাদী মতাদর্শে ঐক্যবদ্ধ চরমপন্থীরা বাস্তব এবং অনলাইন সংযোগের জন্য একটি নিরবচ্ছিন্ন ক্ষেত্র তৈরি করেছে, যা
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার একটি স্কুলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী দেশ ইসরাইল বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউ) পরিচালিত ঐ স্কুলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরাইলি সেনারা।
জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা মিডল ইস্ট মনিটরে বলা হয়েছে, পশ্চিম গাজার আল-সাথি শরণার্থী শিবিরে যুদ্ধবিমান নিয়ে অবৈধভাবে ঢুকে এ হামলা চালানো হয়। এ হামলায় বিদ্যালয়ের ভবনের বেশ ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। হতাহত এড়াতে দ্রুত স্কুলের কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
হামাসের মুখপাত্র ফওজি বারহৌম এক বিবৃতিতে বলেন, ইসরাইলের এই আক্রমণাত্মক নীতি গাজায় আমাদের জন-জীবনকে আরো সংকটময় করে তুলেছে। আমাদের প্রতিদিনের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। এ বিষয়গুলো আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিকভাবে করোনাভাইরাস মোকাবেলার চেষ্টায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
ফাউজি বারহুম আরো জানান, করোনার মহামারী মধ্যেও ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলের এ ধরনের দমন-পীড়ন মেনে নেয়া কঠিন। এতে যে কোন সময় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘাত বেধে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে কি কারণে সেখানে বিমান নিয়ে হামলা চালিয়েছে এ বিষয়ে তেল আবিবের পক্ষ থেকে কোন প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।
একইদিন বৃহস্পতিবার গাজায় হামাসের বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরাইলি বাহিনী। এ হামলার কারণ হিসেবে ইসরাইলের দাবি, গত সপ্তাহে গাজা থেকে বেলুনের মাধ্যম বোমা হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।