Inqilab Logo

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

নজরুল কেন অবহেলিত?

আফতাব চৌধুরী | প্রকাশের সময় : ২৯ আগস্ট, ২০২০, ১২:০২ এএম

আমাদের দেশের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পাঠ্যসূচিতে আশানুরূপ নজরুল সাহিত্য যে পড়ানো হয় না সেদিকে নজর দেওয়ার সময় কি আমাদের হয়েছে? প্রভাত মুখোপাধ্যায় সাত খন্ডের ‘রবীন্দ্রজীবনী’র পরও প্রশান্ত পালের ‘রবীন্দ্রজীবনী’ মৈত্রেয়ীদেবীসহ আরো বহু বিশেষজ্ঞ যেভাবে রবীন্দ্রজীবনীর পুঙ্খানুপুঙ্খ দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন, তেমনভাবে কি নজরুলজীবনী রচিত হবে? নজরুল ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন নিয়ে এ পর্যন্ত একটি গ্রন্থও তো রচিত হলো না। আজও কবির লেটোর দলের জীবন এবং করাচীর পল্টন জীবন আমাদের কাছে অজানাই রয়ে গেল। নজরুলের চলচ্চিত্র, নজরুলের গ্রামোফোন, নজরুলের সাংবাদিকতা, নজরুলের রাজনীতি, নজরুলের সাহিত্য, কবিতা, গান ও তাঁর জীবন দর্শন নিয়ে বড় কোনো গবেষণামূলক কাজ কি হয়েছে বিগত একশ বছরে? তাহলে আমরা পূর্ণাঙ্গ নজরুলকে জানবো কী করে বা কীভাবে নজরুলকে তুলে ধরব আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে? হিমালয়সম এ বিশাল মানুষটিকে স্পর্শ করবো কী করে, যদি না তাঁর ধারে কাছে পৌঁছাতে পারি? তাহলে কি নজরুলকে ধারণ করার মতো আত্মার ব্যাপ্তি বাঙালি মুসলমানদের নেই? সেদিন এক বিদেশি বলল, তোমাদের জাতীয় কবির কিছু সৃষ্টিকর্ম আমি দেশে নিয়ে যেতে চাই। বললাম, সরি! কবির তেমন কোনো অনুবাদ কর্ম এ পর্যন্ত এদেশে হয়নি। বিদেশি অবাক হলেন। অবাক হবারই কথা। আমরাও অবাক হই। একশ বছরেও নজরুলের অনুবাদ গ্রন্থ নেই। বাঙালি মুসলমানের নিবিড় তমসা আচ্ছন্ন যুগে আলোর মশাল হাতে, যিনি মৃতপ্রায় বাঙালি মুসলমানকে নব যৌবন মন্ত্রে উদ্দীপিত করলেন, জাতীয় চেতনার উৎসরণে যে কবি নবীন তূর্যবাদকের ভূমিকা পালন করলেন, যাকে ঘিরে একটি মৃতপ্রায় জাতির নবজাগরণের সূচনা হলো, তাঁকে আমরা মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হলাম কীভাবে? তাঁর জন্য কি কিছুই করার নেই আমাদের?

নজরুল ভক্তদের বহু দিনের সাধ মাজার প্রাঙ্গনে সুউচ্চ স্মৃতিসৌধ গড়ে উঠুক, জেলায় জেলায় নজরুল ভবন, পাঠাগার গড়ে উঠুক, একটা সমৃদ্ধ নজরুল জাদুঘর গড়ে উঠুক, সেগুলোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মতো দীর্ঘস্থায়ী গঠনমূলক কাজে কেউ এগিয়ে আসবে বলে মনে হয় না। আসলে আমরা নজরুলকে ব্যবসার সওদা হিসাবে নিয়েছি, ভালবাসা দিয়ে নজরুলকে আপন করে নিতে পারি নি। নজরুল সাজসজ্জা ঠিক আছে, হৃদয়ে নজরুল ভক্তি নেই। এর মূল কারণ হয়তো জাতিগতভাবে আমাদের নজরুল সম্পর্কে অজ্ঞতা। এদেশে নজরুল চেয়ার আছে, নজরুল অধ্যাপক আছে অথচ নজরুল পড়ানো হয় না। এমন ট্রাজেডি বোধ হয় বিশ্বের কোথাও নেই। এখানে নজরুল কাব্য সম্ভারের গভীরে যাওয়ার প্রচেষ্টা নেই, মুখে মুখে কেউ নিন্দা করছেন, কেউ প্রশংসা করছেন। কেউ বা অগ্নিবীণার প্রথম কবিতা পাঠ করেই নজরুল সম্পর্কে ধারণা নিয়ে উল্লসিত হচ্ছেন অথবা নিন্দা বর্ষণ করছেন। আসলে নজরুল কে ছিলেন, কী ছিলেন, সেটুকু জানার ক্ষেত্রেও আমরা বহুদূরে পড়ে আছি। জানার চেষ্টাও করছি না।

মহাকাব্য না লিখেও নজরুল ছিলেন মহাকবি। কারণ মহাকাব্য রচয়িতাগণ যেমন জীবনের সকল দিকে অর্থাৎ মানব মনে যে সব প্রশ্ন সততই উত্থিত হয় তার সব দিকে আলোকপাত করে থাকেন, নজরুলও তেমনি তাঁর খন্ড কাব্য এবং দীর্ঘ কবিতায় জীবনের সকল দিকে আলোকপাত করতে সক্ষম হয়েছেন। সেজন্যই তিনি হাফিজ, ইকবালের মতো মহাকবি। নজরুল বিদ্রোহী, নজরুল প্রেমিক, নজরুল মানবতাবাদী, নজরুল শ্রেণিসংগ্রামী, নজরুল মরমী, নজরুল সাধক, সবার উপরে নজরুল মুসলমান। এতগুলো পরিচয়ের একটা বৃত্তকে অবলস্বন করে তাঁর সৃষ্টির বিচার করলে সম্পূর্ণ নজরুলকে পাওয়া যাবে কি? আবার নজরুল সাহিত্যের বহুমুখী সৃষ্টির বিষয়টুকুই যদি আলোচনা করা হয়, তাহলেও পূর্ণাঙ্গ নজরুলকে পাওয়া যাবে না। পূর্ণাঙ্গ নজরুলকে পেতে হলে কবি মানসের অন্তঃস্থিত গূঢ় সত্তার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। তাঁর মর্মমূলে যে ভাবনা ক্রিয়াশীল ছিল, তারই আলোকে কবির সৃষ্টিকে বিচার না করলে, কবির বহিরাবরণটুকুই দৃষ্টিগোচর হবে, তাঁর অন্তরের সন্ধান পাওয়া যাবে না। যারা নজরুলকে খন্ডিত করে দেখতে চান তারা কবির বহিরাবরণটুকুই দেখেন, অন্তরের খবর নেন না।

নজরুল ইসলামের অনন্য সৃষ্টির গভীরে প্রবেশ করলে দেখা যাবে, তিনি মুসলিম জাতীয়তাবাদেরই কবি, এ বিষয়ে কোনো ভ্রান্তি থাকার অবকাশ নেই। তবে ইসলাম ধর্মের ঔদার্য নিয়ে তিনি সকল ধর্মের সহাবস্থানেও বিশ্বাসী ছিলেন। আর্য, অনার্য, শক, হুন, পাঠান, মোগলকে এক দেহে লীন করতে চান নি। তিনি বিধর্মীদের ঘৃণা করতেন না, তাদের দিক থেকে চোখ ফিরিয়েও রাখতেন না।

নজরুলের যখন আবির্ভাব তখন বাংলার মুসলমানদের ঘোরতর দুর্দিন। পলাশীর অব্যবহিত পরেই হিন্দুরা ইংরেজদের সহযোগিতায় শিক্ষা-দীক্ষায়, আচার, সংস্কৃতি, আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে এগিয়ে গেলেন। মুসলমানরা পড়ে রইল সংকীর্ণ ডোবার পানিতে আবদ্ধ হয়ে। নিরাশ, নিষ্ক্রিয়তা, বিমূঢ়তায়, বাংলার মুসলমানরা যখন মৃতপ্রায়, তাদের জীবনের আলো, আশা, উদ্দীপনা, কর্মপ্রেরণা, চাঞ্চল্য যখন লুপ্ত প্রায়, তাদের সামনে-পিছনে, ডানে-বামে যখন শুধুই হতাশার অন্ধকার, ঠিক সে সময় ধূমকেতুর মশাল হাতে নজরুলের আবির্ভাব। তিনিই সর্ব প্রথম বুঝলেন, এ মৃতপ্রায় জাতিকে জাগাতে হলে তাদের যৌবনমন্ত্রে দীক্ষিত করতে হবে। তাদের মধ্যে মানবতার অহংবোধ জাগাতে হবে। তাই চির যৌবনা বিদ্রোহী মূর্তি ধারণ করে বললেন:

‘বল বীর চির উন্নত মম শির।’
জাতির বীরত্ব জাগাতে হলে, জাতিকে বীরমন্ত্রে দীক্ষিত করতে হলে, মন্ত্রদাতার দরকার। কোথা সেই মন্ত্রদাতা? কে ডাক দিয়ে বলবে এসো, দেশের জন্য, জাতির জন্য, মানুষ হিসেবে বাঁচার জন্য জীবন উৎসর্গ করার দীক্ষা গ্রহণ কর। কোথায় সে দীক্ষা গুরু? সে সময় নজরুলের চারপাশে বীরমন্ত্র দীক্ষা দেবার কেউ ছিল না, জাতির শৃংখল মোচনের আহবান জানানোর কেউ ছিল না।
দেশকে দানবমুক্ত করার তীব্র ক্ষোভ এবং পুঞ্জীভূত আক্রোশ নিয়ে জাতিকে আত্মশক্তিতে জাগিয়ে তোলার জন্য কবি নিজেই মন্ত্রদাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন। জাতিকে স্বাধীনচিত্ত, নির্ভীক, বলিষ্ঠ, অহংবোধসম্পন্ন বীর্যদীপ্ত করে গড়ে তুলতে, জাতির মনে যুদ্ধ স্পৃহা জাগাতে, তিনিই গৈরিক বসনা, বিদ্রোহী সাজে আবির্ভূত হলেন। জাতিকে শক্তি লাভের মন্ত্র দিয়ে বললেন:

‘আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার,
আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল আমি দলে যাই যত বন্ধন,
যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল।’
শক্তি বলে যারা বিশ্বকে পরাভূত করে বিধাতার মহিমায় নিজেদের অধিষ্ঠিত করেছে তাদের উদ্দেশ্যেই কবি বলেছেন:
‘আমি খেয়ালী বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন।’
একই ক্ষোভ, রোষ, প্রচন্ডতা, পৌরুষ এবং অহংবোধ নিয়ে যারা অন্যায়ের সিংহাসনে বসে নিজেদের ঈশ্বরসম ক্ষমতাধর মনে করে শোষণ করছে তাদের উদ্দেশ্যেই বলেছিলেন:

‘মহা বিশ্বের মহাকাশ ফাঁড়ি
চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া
খোদার আসন আরশ ছেদিয়া
উঠিয়াছি চির বিস্ময় আমি বিশ্ব বিধাত্রীর।’
নজরুলের এ অহংবোধ জাগানোর মন্ত্রকে আধ্যাত্ম চিন্তা বা আধ্যত্ম জীবন দর্শনের সাথে মিলিয়ে দেখলে ভুল করা হবে। নজরুলের অহং, যুগচেতনার প্রতিবিম্ব। তৎকালীন রাজনীতি ও সমাজের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি খেয়ালী বিধি এবং খোদার আসন আরশ রূপক অর্থে ব্যবহার করেছেন। তিনি ‘খেয়ালী বিধি’ বলতে বুঝিয়েছেন- সে ভারতের ভাগ্য বিধাতা বৃটিশ রাজকে এবং ‘খোদার আসন’ বলতে বৃটিশ রাজ সিংহাসনকেই ইঙ্গিত করেছেন। যে বিধাতার খামখেয়ালিপনায় বিশ্বে দুর্বলরা নিগৃহীত হয়, মানুষ অবহেলা অপমানের দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করে, সে বিশ্ব বিধাতাস্বরূপ শোষণের বিরুদ্ধেই নজররুলের বিদ্রোহ।

নজরুল ইসলামের কাব্যে, সাহিত্যে, সঙ্গীতে, নাটকে মুসলিম ঐতিহ্যবোধের চেতনা সুস্পষ্ট। ঐতিহ্যবোধ থেকেই আসে স্বদেশপ্রেম আর স্বদেশপ্রেমই পরাধীনতার বন্ধন মুক্তির উদগ্র বাসনা জাগায়। মুসলিম ঐতিহ্যবোধ থেকেই তিনি বন্ধন মুক্তির গান গেয়েছেন:
‘কান্ডারী ! তব সম্মুখে ঐ পলাশীর প্রান্তর
বাঙালীর খুনে লাল হল যেথা ক্লাইভের খঞ্জর।’
কবিকে ধর্মনিরপেক্ষতার দলে যতই টানতে চাই না কেন, তিনি নিজ ধর্ম, ঐতিহ্য, চেতনা থেকে এক চুলও সরে যাননি। তাহলে তিনি লিখতেন না:
‘শাতিল আরব! শাতিল আরব! পূত যুগে যুগে তোমার তীর,
শহীদের লহু, দিলীদের খুন ঢেলেছে সেখানে আরব বীর।’
তিনি লিখতেন না:
‘জুলফিকার আর হায়দরী হাঁক
হেথা আজও হযরত আলীর
শাতিল আরব! শাতিল আরব!
জিন্দা রেখেছে তোমার তীর।’
তিনি মুসলিম ঐতিহ্যের কবি না হলে তাঁর কলম থেকে বেরুত না:
‘আবু বকর, উসমান, ওমর আলী, হায়দার
দাঁড়ি যে এ তরীর, নাই ওরে নাই ডর
কান্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি-মাল্লা
দাঁড়ি মুখে সারিগান লা শরিক আল্লা।’

তিনি ইসলামের আদর্শে অনুপ্রাণিত ছিলেন বলেই ৩০০-এর ওপর ইসলামী গান রচনা করতে পেরেছিলেন। অল ইন্ডিয়া রেডিও থেকে ১৯৪১ সালে ঈদের নাটক প্রচার করতে পেরেছিলেন, স্বকণ্ঠে রেডিওতে ক্বোরআন তেলাওয়াত ও আজান প্রচর করতে পেরেছিলেন, ঈদের গান রচনা করেছিলেন, যা তাঁর সমসাময়িক কোনো কবি করেন নি। ইসলামের দুই স্তম্ভ তৌহিদবাদ ও জেহাদ নজরুলের লেখাতেই মূর্ত হয়ে উঠেছে। রবীন্দ্রনাথ যেখানে ভারতবর্ষকে এক ধর্মরাজ্যে লীন করতে চেয়েছেন, বিশ্বসভ্যতা বলতে আর্য সভ্যতাকে বুঝিয়েছেন, জীবনদর্শন বলতে বেদান্ত জীবন দর্শনের বাইরে আসেন নি, নজরুল সেখানে কোরআন-পুরাণ মিলিয়েই তাঁর কাব্য রচনা করেছেন। দৃষ্টিভঙ্গির এ ঔদার্যও তিনি আহরণ করেছিলেন ইসলামের চয়নবাদী প্রেরণা থেকে। কারণ ইসলাম মতানৈক্যকে গলাটিপে মারার ধর্ম নয়, ইসলাম উদারতার ধর্ম, মানবতার ধর্ম।
সুতরাং খন্ডিত নজরুল নয়, পূর্ণাঙ্গ নজরুল চর্চার মধ্য দিয়েই গড়ে উঠুক নজরুল মানস, যা আমাদের জাতীয় চেতনাকে শানিত করবে, আমাদের ঐতিহ্য সচেতন করবে, আমাদের অস্তিত্বকে আবিষ্কার করতে সাহায্য করবে, আমাদের জাতীয়তাবোধকে গৌরবান্বিত করবে। প্রকৃত নজরুল চর্চার মধ্য দিয়েই দেশে হজার হাজার নজরুল জন্মাবে, যারা রুদকীর মতো বন্ধপ্রাণ ধারাকে মুক্তি দিয়ে বলবে:
‘উহারা চাহুক সঙ্কীর্ণতা পায়রার খোপ
ডোবার ক্লেদ
আমরা চাহিব উদার আকশ নিত্য আলোক
প্রেম অভেদ।’
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।



 

Show all comments
  • সম্রাট আওরঙ্গজেব ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৭ এএম says : 0
    বর্তমান চোরেরাই নজরুলের আসল শত্রু!!
    Total Reply(0) Reply
  • NiZam Uddin ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৭ এএম says : 0
    উনিছিলেন ,বীদ্রহী সবাব গত।
    Total Reply(0) Reply
  • Azadur Rahman ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৭ এএম says : 0
    বাংলার কবি ছিল তাই
    Total Reply(0) Reply
  • Md Saddam ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৭ এএম says : 0
    বেশি বেশি রবিন্দ্রগীতি নাস্তিকদের বাণী চর্চা করলে নজরুলের কথা কি আর মনে থাকবে?
    Total Reply(0) Reply
  • Moktar Msstore ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৮ এএম says : 0
    আমিও একি শুরে বলবো কারন সে এক জন মুসলিম
    Total Reply(0) Reply
  • Milon Islam ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৮ এএম says : 0
    কারণ দেশটা এখন হিন্দুদের হাতে আমরা যে জাতীয় সংগীত গাই সেই সংগীতটা হিন্দুদের তৈরি
    Total Reply(0) Reply
  • Shah Alom ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৮ এএম says : 0
    ভারতের দালালি করেনি বলে এমন অবস্থা
    Total Reply(0) Reply
  • Omar Faruk ২৯ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৮ এএম says : 0
    মুসলিম বলে আজ সে অবহেলিত, যে রবি ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় করার বিরোধিতা করছে সে আজ আমাদের অহংকার এটা কি ভাবা যায়।
    Total Reply(0) Reply
  • মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন ৩০ আগস্ট, ২০২০, ১১:১৬ এএম says : 0
    নজরুল ছিলেন নবী প্রেমিক নজরুল ছিলেন আল্লাহ প্রেমিক নজরুল ছিলেন একজন মুমিন মুসলিম নজরুল এর লেখনীয় কেউ যদি পড়ে, সে পেয়ে যাবে সত্যের ইসলাম যে, তাই নজরুল থেকে মানুষ কে দূরে সরানো চেষ্টা চালাচ্ছে উপরতারার ইসলাম বিরোধী শক্তি যে।
    Total Reply(0) Reply
  • মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন ৩০ আগস্ট, ২০২০, ১১:১৭ এএম says : 0
    নজরুল ছিলেন নবী প্রেমিক নজরুল ছিলেন আল্লাহ প্রেমিক নজরুল ছিলেন একজন মুমিন মুসলিম নজরুল এর লেখনীয় কেউ যদি পড়ে, সে পেয়ে যাবে সত্যের ইসলাম যে, তাই নজরুল থেকে মানুষ কে দূরে সরানো চেষ্টা চালাচ্ছে উপরতারার ইসলাম বিরোধী শক্তি যে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: নজরুল

২৯ আগস্ট, ২০২২
২৬ আগস্ট, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন