পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনের উপনির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী রেজাউল করিমের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। রিটার্নিং অফিসার ও পাবনা জেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল লতিফ এ তথ্য জানান। নির্বাচনে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
গত শনিবার পাবনা-৪ আসনের উপ-নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব ধানের শীষ প্রতীকে পাঁচ হাজার ৫৭১ ভোট পেয়েছেন। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী রেজাউল করিম লাঙল প্রতীকে ভোট পেয়েছেন তিন হাজার ১৫৮ ভোট।
নির্বাচন কমিশনের ভোট গণনার হিসেব অনুযায়ী, প্রদত্ত বৈধ ভোটের সংখ্যা দুই লাখ ৪৮ হাজার ৬৮৪। আর বাতিল হয়েছে দুই হাজার ৭১ ভোট। অর্থাৎ মোট প্রদত্ত বৈধ ভোটের সংখ্যা দুই লাখ ৫০ হাজার ৬৮৪টি। মোট ভোট পড়েছে ৬৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ। হিসেব করে দেখা গেছে, জামানত বাঁচানোর জন্য প্রার্থীদের ৩১ হাজার ৩৩৫ প্রয়োজন ছিল।
তবে ২৬ সেপ্টেম্বর ভোট চলাকালে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব দুপুর ১২টায় সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচনে অনিয়ম এবং নেতাকর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের, হুমকি ও গ্রেফতারের অভিযোগ উত্থাপন করেন। এ সময় তিনি ভোট বর্জন নয়, ভোট বাতিল করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানান। তিনি বলেছিলেন, তিনি নিজেও ভোট দিতে যাননি। তার কর্মী সমর্থক কেউ ভোট দেননি। এ উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুরুজ্জামান বিশ্বাস নৌকা প্রতীকে দুই লাখ ৩৯ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। জামানত হারালেন বিএনপির হাবিব-জাপার রেজাউল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।