পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দরে ভারত থেকে আসা পচা মহিষের গোশতভর্তি কন্টেইনারটি এখনও সরানো হয়নি। পচেগলে যাওয়া কন্টেইনার থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। দূষিত হচ্ছে বন্দর ইয়ার্ডের পরিবেশ। গতকাল শুক্রবার বিকেলে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৪০ ফুটি কন্টেইনারটি চট্টগ্রাম বন্দরের রিফার ইয়ার্ডে রাখা ছিল। পরিবেশ অধিদফতরের জরিমানার পর দূষণ ও দুর্গন্ধের মাত্রা কমাতে কন্টেইনারের চারপাশে জীবাণুনাশক স্প্রে করা হয়। এতে সেখানে মাছির উপদ্রব কিছুটা কমলেও দুর্গন্ধ এখনও কমেনি বলে জানান ইয়ার্ডে কর্মরত বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা জানান, কন্টেইনারটি নিয়ে যেতে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইগলু ফুডসকে বলা হয়েছে। তারা সেটি সরিয়ে না নিলে আইন অনুযায়ী কাস্টম কর্তৃপক্ষ কন্টেইনারটি সরানোর ব্যবস্থা করবে। চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মকর্তারা জানান, বিদেশ থেকে আসা অন্যান্য হিমায়িত খাদ্যবাহী কন্টেইনারের পাশেই পচা গোশতের কন্টেইনার থাকায় সেখানকার পরিবেশ বিষিয়ে ওঠার আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে এটি সরানোর দায়িত্ব আমদানিকারক এবং কাস্টম কর্তৃপক্ষের।
ইয়ার্ডে দায়িত্বরত একজন কর্মকর্তা জানান, গত ২৮ মার্চ কন্টেইনারটি ইয়ার্ডের এবি শেডে রাখা হয়। সম্প্রতি কন্টেইনার থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়া শুরু হয়। খবর পেয়ে পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা সরেজমিন পরিদর্শন করেন। তারা কন্টেইনার থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়া এবং পরিবেশ দূষণের প্রমাণ পায়। পরে পরিবেশ অধিদফতর মহানগর কার্যালয়ে শুনানি শেষে মহানগর পরিচালক মো. নুরুল্লাহ নুরী আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টকে ৫০ হাজার টাকা করে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন। পরিবেশ অধিদফতরের পক্ষ থেকে কন্টেইনার খালাসে তিন দফা নির্দেশনা জারি করা হয়। এ নির্দেশনার তিনদিন পার হলেও কন্টেইনারটি সরানোর ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।