গেইটম্যান পদে ৬৮৪ জনকে চাকরি দেবে রেলওয়ে

বাংলাদেশ রেলওয়ের স্থায়ী শূন্যপদ সমূহে সরাসরি জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। গেইটম্যান পদে মোট
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, সরকারের সফল নেতৃত্বে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হয়েছে বলে করোনা পরিস্থিতিতেও দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েনি। ৫ বছর বা ১০ বছর আগে কেউ চিন্তাও করেনি যে ভার্চুয়ালি দেশ পরিচালনা করা যায়। সব কিছু সচল রাখা যায়। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। যদিও শুরুতে অনেকে হাসি তামাশা করেছে, ঠাট্টা করেছে, টিটকারি মেরেছে। কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তব।
গতকাল এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সমাজের নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখা তরুণদের অনুপ্রেরণার পুরস্কার ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ।
সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ট্রাস্টি এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হবে। ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের’ আয়োজক ইয়াং বাংলা জানিয়েছে, এবারের আসরে অংশ নেওয়া ছয়শরও বেশি উদ্যোক্তা ও সংগঠন প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়। মোট ১২টি ক্যাটাগরিতে এই ৩০টি যুব সংগঠনকে পুরস্কৃত করা হয়। তাদের দেওয়া হবে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও একটি করে ল্যাপটপ। এছাড়া ১৭টি সংগঠন একটি করে ক্রেস্ট দেয়া হয়।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, তরুণদের সমস্যা খুঁজলে চলবে না, সমাধান খুঁজতে হবে। সমস্যাতো থাকবেই, আমাদের ১৬ কোটি মানুষের দেশ। বর্তমানে আমাদের এই প্রোগ্রামটি ভার্চুয়ালি করতে হচ্ছে, এটি আমাদের সমস্যা না, পুরো বিশ্বের সমস্যা। বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ যুক্তরাষ্ট্রে লাখ লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছে কিন্তু আমরা ঠিক মতো এ পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছি। ধনী দেশগুলোতে লাখ লাখ মানুষ মারা গেছে কিন্তু আমাদের সে রকম হয়নি, হাজার হাজার মানুষ মারা গেছে, আমরা এটা চাইনা কখনো কিন্তু ধনী দেশের চাইতে ভাল আছি। এটা হল যোগ্য নেতৃত্ব ও ব্যর্থ নেতৃত্বের পার্থক্য। আমাদের আওয়ামী লীগ সরকারের সফল নেতৃত্বে আমরা ভাল আছি।
তিনি বলেন, আমরা চাই যোগ্য নেতৃত্ব। অনেকেই নালিশ করে বেড়ায়, সমস্যা খুঁজে বেড়ায়। এই যে ১৬টি সংগঠন যারা দেশের বিভিন্ন স্থানে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। তাদের কেউ নেতৃত্ব হাতে তুলে দেয়নি, তারা নিজেরাই নেতৃত্ব দিচ্ছে। আমি তরুণদের বলবো, সাদা চুলের মানুষের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না, হাত পেতে থাকবেন না। নেতৃত্ব দিয়ে সমস্যার সমাধান করুন।
জয় বলেন, আগামী বছর বাংলাদেশের ৫০তম জন্মদিন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। দেশের মানুষ যেন সুখে থাকে শান্তিতে থাকে। ইয়াং বাংলা সেই কাজটি করছে। বাংলাদেশের মানুষ যেন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নটি মাথায় রাখে। তরুণরা বাংলাদেশের ভবিষ্যত নেতৃত্ব, তরুণদেরকেই দেশের ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতে হবে। শুরু সমস্যা নিয়ে ভাবলে চলবে না, সমাধান বের করতে হবে।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।