কক্সবাজারে ২৪ জানুয়ারী পরীক্ষায় কোন করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি

২৪ জানুয়ারি রবিবার কক্সবাজার জেলায় ৩৭৮ জনের করোনা টেষ্টের মধ্যে সবাই নেগেটিভ পাওয়াগেছে। কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ
সিলেটের গোলাপগঞ্জে শ্বশুরে বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টা ও স্বর্নালংকার লুটের অভিযোগ এনেছেন এক পুত্রবধূ। এ ঘটনায় পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে গৃহবধুর শ্বাশুড়ি, স্বামীসহ ৩জনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং উদ্ধার করেছে ওই গৃহবধুকে। তবে মূল অভিযুক্ত শামিল হোসেন (৫০) পালিয়ে গেছে বলে পুলিশ জানায়। বুধবার রাতে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের হাজীপুর লরিফর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, শামিল আহমদের স্ত্রী রানু বেগম (৪৫), পুত্র মেহেদী হাসান সাব্বির(২২) ও একই গ্রামের খবির মিয়ার পুত্র অনু মিয়া (২৫)। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা (মামলা নং-২১, ১৯/১১/২০২০ইং) দায়ের করেছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাতে ফুলবাড়ি ইউনিয়নের হাজীপুর লরিফর গ্রামের শামিল আহমদ ধর্ষণের চেষ্টা করেন তার পুত্রবধূকে এবং মারধর করে স্বর্নালংকার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এসব কাজে সহযোগিতা করেন ওই গৃহবধুর শ্বাশুড়ি ও স্বামী। তাৎক্ষণিক রাত আড়াইটার দিকে পুলিশ খবর পেলে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ চৌধুরীর নির্দেশে এসআই আশীষ চন্দ্র তালুকদারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং উদ্ধার করে ভিকটিমকে। এসময় গৃহবধুর স্বামী, শ্বাশুড়ি সহ ৩জনকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসেন। তবে পুলিশ আসার খবর পেয়ে পালিয়ে যান প্রধান অভিযুক্ত শামিল। এসময় চুরি হওয়া ১টি স্বর্ণের গলার চেইন, ১টি স্বর্ণের হার, ৩ জোড়া স্বর্ণের কানের দুল, ২টি স্বর্ণের নাকফুল ও ১ জোড়া রূপার নূপুর উদ্ধার করা হয়। থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রধান অভিযুক্ত শামিল হোসেনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।