নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
হারলেই বাদ। এমন সমীকরণ সামনে নিয়েই এলিমেনেটর রাউন্ডে ফরচুন বরিশালের মুখোমুখি হয়েছে বেক্সিমকো ঢাকা। এমন ম্যাচে স্বাভাবিকভাবেই চাপে থাকার কথা ক্রিকেটারদের। সেই চাপ যেন বুমেরাং হয়ে উঠলো ঢাকার অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের জন্য। পুরো ম্যাচেই সতীর্থদের সঙ্গে উত্তেজিত আচরণ করতে দেখা গেছে তাকে। এমনকি মেজাজ হারিয়ে স্পিনার নাসুম আহমেদকে মারতে দুইবার হাতও উঠে গিয়েছিল তার!
ঘটনাটা বরিশালের ইনিংসের ১৩ তম ওভারের।
নাসুমকে বিশাল ছক্কা মেরেছিলেন আফিফ। নাসুমের ছক্কা খাওয়াতে মুশফিক ছিলেন বিরক্ত। পরের বলেই আফিফ মিড উইকেটে বল ঠেলে সিঙ্গেল নিয়েছেন। তখন নিজের পজিশন ছেড়ে বোলিং কুড়িয়ে আনতে যান নাসুম ও মুশফিক। তখন বলটি হাতে তুলে নিয়েছিলেন মুশফিক-ই, কিন্তু উত্তেজিত মুশফিক বল হাতে নিয়ে উইকেটে না মেরে প্রথমে নাসুমকে মারার জন্য উদ্যত হন!
পরের ঘটনা ১৭তম ওভারে। শফিকুলের বলে আফিফ উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। সেটি ধরতে উইকেটের পেছন থেকেই ছুটে যান মুশফিক। ওই ক্যাচ ধরতে ছুটছিলেন নাসুমও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নাসুম দাঁড়িয়ে থেকে মুশফিককে ক্যাচ নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। আফিফের ক্যাচ ধরে মুশফিক ফের একই ভঙ্গিতে নাসুমকে মারার জন্য উদ্যত হয়েছিলেন!
তখস স্বাভাবিকভাবেই অধিনায়কের কাছ থেকে এমন আচরণ পেয়ে বিস্মিত ছিলেন নাসুম। উইকেট পেয়ে যেখানে উল্লাস করার কথা, উল্টো নাসুম পেলেন ‘অপ্রত্যাশিত’ আচরণ। যা ক্রিকেটের চেতনার সঙ্গে বড্ড বেমানান।
অবশ্য এলিমেনেটর ম্যাচে কেবল নাসুমের সঙ্গেই মুশফিক এমন আচরণ করেননি। পুরো ম্যাচ জুড়েই উইকেটের পেছন থেকে বাজে আচরণ করতে দেখা গেছে তাকে!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।