মাগুরায় সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমান আদালত অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত

মাগুরায় করোনা মহামারিতে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা, মাস্ক পরিধান করা সহ সকল স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে
ইন্দুরকানীতে ভাতিজার ভয়ে পালিয়ে থেকেও শেষ রক্ষা হলো না চাচার । শনিবার রাতে ইন্দুরকানী উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে । সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়নের মধ্য বালিপাড়া গ্রামের আদেল চৌকিদার ছেলে ইসমাইল চৌকিদার (৬০)পত্তাশী ইউনিয়ের রামচন্দ্রগ্রামে তার শশুর বাড়ী থেকে ভায়রা বাড়ি যাওয়ার পথে ইসমাইল ও তার ছেলে ফিরোজকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে অচেতন অবস্থায় রেখে যান দুর্বিত্বরা । পরে পথচারীরা তাদের চিনতে না পেরে ৯৯৯ ফোন করলে ইন্দুরকানী থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে প্রথমে পিরোজপুর সদর হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তাব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রেরণ করেন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইসমাইল হোসেন রোববার ভোর রাতে মারা যান ।
নিহত ইসমাইল চৌকিদারের ছেলে গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন ফিরোজ চৌকিদার জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধ থাকায় আমার বাবা বাড়িতে থাকতেন না। আমার বোন অসুস্থ হলে তাকে দেখতে এসে বাড়ী না থেকে নানা বাড়ী অবস্থান করেছিলেন । শনিবার রাতে আমি ও আমার পিতা আমার নানা বাড়ি থেকে খালা বাড়ীতে যাওয়ার সময় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমার চাচাতো ভাই সাইফুল চৌকিদার ও শহীদ চৌকিদার, জুয়েল চৌকিদার ও সোহেল চৌকিদার সহ ৭/৮ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়।
ইন্দুরকানী থানার ওসি মোঃ হুমায়ুন কবির জানান, ৯৯৯ ফোন পেয়ে রামচন্দ্রপুর এলাকা থেকে ইসমাইল চৌকিদার ও তার ছেলে ফিরোজ কে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হলে ভোর রাতে ইসমাইল হোসেন চৌকিদার খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান । ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।